Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » ট্রাম্পের বিরুদ্ধে লেখা ভাতিজির বই প্রথম দিনেই বাজিমাত






ট্রাম্পের বিরুদ্ধে লেখা ভাতিজির বই প্রথম দিনেই বাজিমাত
নানা কারণে সংবাদের শিরোনাম হন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। রাষ্ট্রক্ষমতায় আসার আগে থেকেই তাকে নিয়ে বিতর্ক। সেই বিতর্ক এখনও পিছু ছাড়েনি। একেক সময় মার্কিন প্রেসিডেন্টের আক্রমনাত্মক বক্তব্য ঘিরে তুমুল সমালোচনা শুরু হয়। মার্কিন মিডিয়া ট্রাম্পকে ছেড়ে কথা বলেনি কখনও। এসব থোরাই কেয়ার করেন তিনি। শত সমালোচনার মধ্যেও নিজস্ব স্টাইলে পথ চলছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।

এ বিচিত্র চরিত্র নিয়ে বই লিখেছেন তার ভাতিজি ম্যারি ট্রাম্প। বহুল আলোচিত বইটি প্রকাশিত হয় মঙ্গলবার (১৪ জুলাই)।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, বইটি বাজারে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। প্রকাশের প্রথম দিনই বইটির প্রায় ১০ লাখ কপি বিক্রি হয়ে গেছে।

ম্যারির স্মৃতিকথা বিষয়ক বইটির নাম ‘টু মাচ অ্যান্ড নেভার এনাফ: হাও মাই ফ্যামিলি ক্রিয়েটেড দ্য ওয়ার্ল্ডস মোস্ট ডেঞ্জারাস ম্যান’। ওই পরিবার থেকে ট্রাম্পের মতো নেতা তৈরি হওয়ার গল্প উঠে এসেছে বইটিতে। এ বইয়ে ট্রাম্পের নানা বিতর্কিত বিষয় স্থান পেয়েছে।

এ কারণে আসছে নভেম্বরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে বইটির প্রকাশ বন্ধ করতে নানা চেষ্টা চালিয়েছিল ট্রাম্প প্রশাসন। তবে বাজারে আসার আগেই আলোড়ন সৃষ্টি করে বইটি। বইটির প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান সিমন ও শুস্টের এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, আগের অর্ডার ও অডিও এবং ডিজিটাল ভার্সনসহ মঙ্গলবার প্রথম দিনই ৯ লাখ ৫০ হাজারের বেশি কপি বিক্রি হয়েছে, যা কোম্পানির রেকর্ড।

প্রকাশনী প্রতিষ্ঠান সিমন ও শুস্টের জানিয়েছে, তারা আরও অনেক অর্ডার পেয়েছে। ম্যারির বইটি কানাডা ও অস্ট্রেলিয়াতেও আমাজনের বিক্রির তালিকায় শীর্ষে রয়েছে।

লেখিকা ম্যারি হলেন ডোনাল্ড ট্রাম্পের বড় ভাই ফ্রেড ট্রাম্পের মেয়ে। এ বইয়ে ট্রাম্পের ঔদ্ধত্য ও অবহেলার অনেক অভিযোগ তুলেছেন তিনি। কীভাবে ট্রাম্প আত্মরতিতে মগ্ন হয়েছেন তাও এতে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে ম্যারির এই বইকে ট্রাম্পের ওপর লেখা ‘মিথ্যাবাদিতার বই’ বলে উল্লেখ করেছে হোয়াইট হাউস।

বইটির প্রকাশ বন্ধ করতে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন ট্রাম্পের ছোট ভাই রবার্ট ট্রাম্প। ৩০ জুন ওই বই প্রকাশের ওপর অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারি করেন নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের সুপ্রিম কোর্টের বিচারক। তবে ওই নিষেধাজ্ঞা ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই বাতিল হয়ে যায়।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply