দেশের বিভিন্ন স্থানে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি
মেঘালয়ের চেরাপুঞ্জিতে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় পানি বেড়েছে সুরমা নদী ও হাওরে। ভারতের চেরাপুঞ্জির বৃষ্টির ঢলে তলিয়ে গেছে সুনামগঞ্জ জেলা শহরসহ ১১ উপজেলার বিভিন্ন এলাকা।
পাহাড়ি ঢলে নদী ও হাওরের পানি বেড়ে সুনামগঞ্জ-বিশ্বম্ভরপুর-তাহিরপুর আঞ্চলিক সড়কে বন্ধ যোগাযোগ। বিপাকে মানুষ।
উত্তরের জেলা লালমনিরহাটের ৫ উপজেলার ৩০ গ্রামে বন্যা পরিস্থিতির আগের চেয়ে আরও অবনতি হয়েছে। হাতিবান্ধায় ভেঙে পড়েছে ৪টি বালুর বাধ। হাহাকার দেখা দিয়েছে পানিবন্দি পরিবারগুলোর মাঝে।
অব্যাহত বৃষ্টিতে নীলফামারীতে ফের ফুঁসে উঠেছে তিস্তা। তিস্তা নদীর পানি বইছে বিপৎসীমার উপরে। এতে আগের চেয়ে অবনতি হয়েছে বন্যা পরিস্থিতির। পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন লাখো মানুষ।
পানি নিয়ন্ত্রণে ব্যারেজের সবকটি গেইট খুলে দিয়েছে স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ড। ডিমলায় নদী তীরবর্তী ১৫টি গ্রামে পাঁচ হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে আছে।
কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধায়ও নদ-নদীর পানি আগের চেয়ে বেড়েছে। সাথে কয়েকটি স্থানে তীব্র হচ্ছে নদী ভাঙন। অসহায় দিন কাটাচ্ছেন বহু মানুষ।
যমুনার পানি বৃদ্ধির সাথে ভাঙনে দিশেহারা সিরাজগঞ্জ ও জামালপুরের নদী তীরে বসবাসকারিরা। পানিতে তলিয়ে গেছে বহু ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট ও ফসলি জমি।
No comments: