Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » নিজেদের একাডেমিকে কাজে লাগাতে শিখে গেছে রিয়াল




 

চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনার চেয়ে শিরোপার ধারে অনেকাংশে এগিয়ে থাকলেও একটা জায়গায় খামতি ছিল রিয়াল মাদ্রিদের। নিজেদের বিশ্বমানের একাডেমি থাকা সত্ত্বেও বার্সার লা মাসিয়ার মতো খেলোয়াড় তৈরি ও বিক্রির দিকে বেশ পিছিয়ে ছিল লস ব্লাঙ্কোসরা। সেই সময় যে পাল্টাচ্ছে, প্রমাণ রেখে চলেছে স্প্যানিশ ক্লাবটি। গত চার বছরে একাডেমি থেকে অর্থও আয় শুরু করেছে রিয়াল।

একাডেমি থেকে উঠে আসা খেলোয়াড় বিক্রি করে গত চার বছরে প্রায় ২৫০ মিলিয়ন ইউরো আয় করেছে রিয়াল। যা তাদের ক্লাব ইতিহাসে রেকর্ড। একাডেমির খেলোয়াড় বিক্রি করেও যে ভালো আয় করা সম্ভব, তখন থেকেই বিষয়টি উপলব্ধি করা শুরু করে ক্লাবটি।

একাডেমির খেলোয়াড়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দামে বিক্রির রেকর্ডটি আলভারো মোরাতার। রিয়ালের একাডেমির সবচেয়ে প্রতিভাবান ফুটবলারও বলা হয় তাকে। ২০১৭ সালে ৬৬ মিলিয়ন ইউরোয় এ ফরোয়ার্ডকে চেলসিতে দেয় রিয়াল। মোরাতা তারও আগে ২০১৪ সালে ২২ মিলিয়ন ইউরোয় ধারে খেলে এসেছেন জুভেন্টাসে। ২০১৬ সালে ফেরত এলেও এক মৌসুমের বেশি আর খেলা হয়নি সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে।

চলতি মৌসুমে সবমিলিয়ে ৪৫ মিলিয়ন ইউরোতে ইন্টারের কাছে ডিফেন্ডার আশরাফ হাকিমিকে বিক্রি করেছে রিয়াল। নিজের প্রতিভা থাকা সত্ত্বেও দানি কারভাহালের কাছে জায়গা হারিয়ে দুই মৌসুম বরুশিয়া ডর্টমুন্ডে খেলে ইতালিতেই জায়গা হয়েছে প্রতিভাবান মরোক্কান ডিফেন্ডারের।

 

তিনে আছেন মার্কোস লরেন্তে। রিয়ালের মূল দলে খেলার যথেষ্ট সক্ষমতা থাকার পরও মাদ্রিদের আরেক ক্লাব অ্যাটলেটিকোতে পাড়ি জমাতে হয়েছে এ ফরোয়ার্ডকে। সান্তিয়াগো সোলারির দলে নিয়মিত জায়গা হলেও দ্বিতীয় মেয়াদে জিদান কোচ হয়ে আসার পরে ব্রাত্য হয়ে যান, পরে ৩০ মিলিয়ন ইউরোতে পাড়ি জমান শহরের পাশের ক্লাবে।

২০১৬ সালে ২৫ মিলিয়ন ইউরোয় হেসেকে কিনেছিল পিএসজি। নিজের নামের সুবিচার করতে না পারায় লাস পালমাস, স্টোক সিটি, রিয়াল বেটিসের পর এখন পর্তুগালের স্পোর্টিং সিপির হয়ে খেলছেন এ ফরোয়ার্ড।

২০১৯ সালে আরেক খেলোয়াড়কে বিক্রি করেছে রিয়াল, ২২ মিলিয়ন ইউরোতে বেনফিকার কাছে দেয় ডি থমাসকে। এছাড়া ২০০৯ সালে সেভিয়া ১৯ মিলিয়নে কিনেছিল আলভারো নেগ্রেদোকে।

ছোট ছোট দামে প্রতি বছর খেলোয়াড় বিক্রি করে রিয়াল। ২০১৬ সালে ৭ মিলিয়নে ডেনিস চেরিসেভকে ভ্যালেন্সিয়ার কাছে, মারিয়ানো ডিয়াজকে ৮মিলিয়নে লিওঁর কাছে, আর ৭ মিলিয়নে বুরুগি বিক্রি হয়েছিলেন আলাভেসের কাছে। সবমিলিয়ে ২০১৬ সালের পর থেকে একাডেমির খেলোয়াড় বিক্রি করে রিয়ালের আয় দাঁড়িয়েছে ২৪৬ মিলিয়ন ইউরো।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply