Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী

মুজিবনগর

ফিচার

mujib

w

মেহেরপুর সদর উপজেলা

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » বোলিংয়ে মার খেয়ে প্রেমিকার কাছে কেঁদেছিলেন ইশান্ত





বোলিংয়ে মার খেয়ে প্রেমিকার কাছে কেঁদেছিলেন ইশান্ত

মানুষ কখন কাঁদে? হয়তো আবেগ সামলাতে না পারলে, কষ্ট পেলে কিংবা কখনো কখনো আনন্দের মাত্রা বেশি হলে। এটাই হয়তো স্বাভাবিক। কিন্তু ভারতীয় পেসার ইশান্ত শর্মা কেঁদেছিলেন বোলিংয়ে বেধড়ক মার খাওয়ার পর। তাও আবার প্রেমিকার কাছে গিয়ে কাঁদতেন ভারতীয় এই পেসার। 


মোহালিতে এক ওভারে চার ছক্কাসহ ৩০ রান দিয়েছিলেন জেমস ফকনারকে। সে ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ভারতকে হারতে হয়েছিল তার কারণেই। ম্যাচ হারের ধাক্কা সামলাতে না পেরে বিমর্ষ ইশান্ত প্রেমিকাকে ফোন করে কেঁদেছিলেন।


তবে ওই ম্যাচের পর বেশ কিছুদিন ঘোরের মধ্যে ছিলেন বলে জানান ইশান্ত। ইশান্ত বলেন, 'ওই ম্যাচের পর মনে হয়েছিল নিজের সঙ্গে, দেশের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছি। দুই-তিন সপ্তাহ আমি কারও সঙ্গে কথা বলিনি। অনেক কেঁদেছি। আমার প্রেমিকাকে ফোন করে বাচ্চার মতো কেঁদেছি। ঘুম, খাওয়া-দাওয়া বন্ধ হয়ে গিয়েছিল আমার।' 


ক্রিকেট ভিত্তিক ওয়েবসাইট ক্রিকইনফোর ক্রিকেটবাজির এক পর্বে অতিথি হয়ে এসে এসব জানান ইশান্ত।


তিনি বলেন, '২০১৩ সালেই আমার জীবন বদলে গেছে। মোহালিতে এক ওয়ানডেতে আমার এক ওভারে ৩০ রান নিয়েছিল ফকনার, অস্ট্রেলিয়া শেষ পর্যন্ত জিতেছিল সে ম্যাচ।' 


ওই ঘটনার পর নিজের বোলিং নিয়ে আরো চিন্তাভাবনা শুরু করেন ইশান্ত। চেষ্টা করেন নিজেকে নতুন করে গড়ে তোলার। তবে নতুন দক্ষতা ও কৌশল অর্জন করে নিজের আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন বলেও জানান তিনি। 


ইশান্ত শর্মা বলেন, 'এখন ওসব নিয়ে ভাবলে হাসি আসে। আমার মনে হয় আমার জীবনে ওই ঘটনার প্রয়োজন ছিল। ফকনারের ওই ঘটনার পর আমি জীবনে অনেক বড় পরিবর্তন এনেছি। ২০১৩ সালের পর সবকিছু গুরুত্ব দিতে শিখেছি।'


টেস্ট ক্রিকেটে তিনশ' উইকেটের মাইলফলকের চেয়ে মাত্র ৩ উইকেট দূরে থাকা এই পেসারের ধারণা, ফকনারের হাতে বেদম পিটুনি খাওয়াই তাঁর ক্যারিয়ারের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে।







«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply