Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » বাঁশ দিয়ে বিস্কুট বানিয়ে বাংলাদেশকে খাওয়াতে চায় ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ত্রিপুরা




বাঁশ দিয়ে বিস্কুট বানিয়ে বাংলাদেশকে খাওয়াতে চায় ভারত

দক্ষিণ এশিয়ায় বাঁশ খুবই সহজে জন্মায়। এই অঞ্চলে বাঁশবন বা বাঁশঝাড় খুবই পরিচিত দৃশ্য। বাঁশগাছের নানা অংশ অনেকে খেয়েও থাকেন। তবে প্রথমবারের মত বাঁশ দিয়ে বিস্কুট বা কুকি তৈরি করে দেখালো ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ত্রিপুরা। শুক্রবার (১৮ সেপ্টেম্বর) আন্তর্জাতিক বাঁশ দিবসে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব বাঁশ থেকে এই বিস্কুট তৈরির কথা ঘোষণা দিয়েছেন। ‘বাঁশের তৈরি সুস্বাদু কুকি’ তিনি নিজেও খেয়ে দেখেছেন, আর সেই ছবি পোস্ট করেছেন টুইটারেও। জানা গেছে, ভারতের বাজার ছাড়াও আন্তর্জাতিক স্তরে বাংলাদেশের বাজারেও বাঁশের এই বিস্কুট বাজারজাত করার উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্যটি। গোমতী নদী দিয়ে সম্প্রতি অভ্যন্তরীণ নৌপথে ত্রিপুরার সঙ্গে বাংলাদেশের পণ্য চলাচল শুরু হয়েছে, সেই পথেই ‘বাঁশের বিস্কুট’ প্রতিবেশী দেশে পাঠাতে চায় ত্রিপুরা। বিস্কুটটি তৈরি করেছে ত্রিপুরার একটি সরকারি কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান, যার নাম ব্যাম্বু অ্যান্ড কেইন ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট (বিসিডিআই)। আন্তর্জাতিক বাঁশ দিবসে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব বলেন, ‘ত্রিপুরার মানুষের প্রিয় খাদ্য বাঁশ কোড়লকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরে বাজারজাত করার লক্ষ্যে উদ্যোগী ভারত সরকার। আন্তর্জাতিক বাঁশ দিবসে প্রাথমিকভাবে বাঁশ কোড়লের বিস্কুট বাজারজাত করার সূচনা করলাম।’ মূলত ময়দা, আটা ও বিস্কুট তৈরির অন্যান্য উপকরণের সঙ্গেই বাঁশ কোড়লকে পেস্ট করে এই বিস্কুট প্রস্তুত করা হয়েছে। মাল্টি ভিটামিনস, মিনারেলসে পরিপূর্ণ বাঁশ কোড়ল স্বাস্থ্যের পক্ষে অত্যন্ত উপযোগী। গবেষকদের দাবি, এই খাদ্য ক্যানসার ও ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধেও কার্যকরী ভূমিকা নেয়। বাঁশের কোড়লে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার থাকায় হজমেও সুবিধা হয়। পাশাপাশি শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও সাহায্য করে। ত্রিপুরার ব্যবসায়ী সমিতি ভারতীয় গণমাধ্যমকে জানিয়েছে, তারা এই নতুন প্রোডাক্টটির ব্যবসায়িক সাফল্যের জন্য মূলত বাংলাদেশের দিকেই তাকিয়ে রয়েছেন। আমাদের রাজ্যের বাজার খুব ছোট। বাঁশের বিস্কুটের মতো প্রিমিয়ার প্রোডাক্টের চাহিদা ঢাকা বা চট্টগ্রামে খুব ভালো হবে বলে আমাদের বিশ্বাস, আর এখন পণ্যও সেখানে সহজেই পাঠানো সম্ভব।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply