Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » মেসিকে ‘আটকে রাখার’ ব্যাখ্যা দিলেন বার্সা সভাপতি




মেসিকে ‘আটকে রাখার’ ব্যাখ্যা দিলেন বার্সা সভাপতি

সেবার বাধ্য হয়েই ক্লাবে থাকতে হয়েছে মেসিকে। ক্লাব সভাপতি জোসে মারিয়া বার্তোমেউ মেসি যাতে ক্লাব ছাড়তে না পারেন সে জন্য এই ফাঁদ আগেই পেতে রেখেছিলেন কিনা তা কে জানে! তবে ক্লাব পরিবর্তনের আইন অনুযায়ী মেসিকে নিতে হলে যে শর্ত তা মানার মতো সমর্থ নেই অন্য ক্লাবগুলোর। এটাই হয়তো বড় তারকাকে ধরে রাখার গুণ বার্সেলোনার। চলতি মৌসুমে বার্সেলোনা ছাড়তে চেয়েছিলেন দলের সেরা তারকা লিওনেল মেসি। তবে ক্লাব থেকে বলে দেওয়া হয়, ছাড়তে হলে পুরো রিলিজ ক্লজের অর্থ দিয়েই যেতে হবে তাকে। তার পাহাড়সম রিলিজ ক্লজ কোনো ক্লাবের পক্ষে শোধ করা সম্ভব নয়। তবে বার্সা ছাড়ার পথ একটা খোলা ছিল মেসির জন্য। সেটা আইনি লড়াই। কিন্তু প্রিয় ক্লাবকে কাঠগড়ায় তুলতে চাননি এ আর্জেন্টাইন। তাই থেকে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। তবে সিদ্ধান্ত বদল করার দিনে ক্লাব সভাপতিকে রীতিমতো ধুয়ে দিয়েছিলেন তিনি। যদিও এ নিয়ে তখন কোনো কথাই বলেননি বার্তোমেউ। তবে অবশেষে মুখ খুলেছেন তিনি। মেসিকে আটকে রাখার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন বহুল ক্লাব সভাপতি। 'তরুণ খেলোয়াড়দের নিয়ে আমাদের প্রজেক্টটি খুব দারুণ হবে সঙ্গে যদি তার (মেসি) মতো অভিজ্ঞ কেউ থাকে। আমার ধারণা তাকে নিয়ে এ বছর আমরা শিরোপা জিততে পারবো। আমি সবার অবস্থান বুঝতে পারছি, এটা বোঝাটা জরুরি। লিওর ক্ষেত্রে, সে যে রেগেছে সেটা ভালো লক্ষণ। কারণ হার মেনে নেওয়া ঠিক না এবং আমাদের সবার রাগ হয়েছে। কিন্তু সে থাকবে কি থাকবে না সেটা জানানোর একটা নির্দিষ্ট দিন ছিল। সে তখন জানায়নি, আর ব্যাপারটি ওখানেই শেষ। আমরা সবাই চাই সে বার্সেলোনা থেকেই অবসরে যাক।' -মেসিকে আটকে রাখার কারণ জানিয়ে বলেন বার্তোমেউ। বার্সা সভাপতি বলেন, ‘আমাদের মূল লক্ষ্য ছিল মেসিকে নতুন প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত করা। তাই আমি কোনো আলোচনায় অংশ নেওয়া থেকে বিরত থেকেছি। আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলা হয়েছে আমি নাকি আর্থিক সামঞ্জস্য আনার জন্য তাঁর বিদায় নিশ্চিত করতে চেয়েছি। কিন্তু সেটা ঠিক না। আমি ক্লাবের প্রয়োজনটাকেই গুরুত্ব দিয়েছি এবং প্রতিপক্ষকে (ম্যানচেস্টার সিটি) শক্তিশালী করতে চাইনি। আমরা জানতাম এ সিদ্ধান্তের জন্য আমাদের সমালোচনা হবে। তবু সেটা করেছি।' প্রাথমিকভাবে আগামী ১ ও ২ নভেম্বর বার্তোমেউর বিপক্ষে অনাস্থা ভোট আয়োজন করার কথা রয়েছে। তবে করোনাভাইরাসের এ সময়ে নির্বাচন বাতিল করার অনুরোধ করেছে বার্সেলোনা কর্তৃপক্ষ।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply