Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » আজকের দিনটি আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ প্রাপ্তির দিন: রাষ্ট্রপতি




রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদ বলেছেন, আমার জীবনের অন্যতম শ্রেষ্ঠ প্রাপ্তি হচ্ছে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী ‘মুজিববর্ষ-২০২০’ উপলক্ষে জাতীয় সংসদের বিশেষ অধিবেশনে উপস্থিত থাকতে পেরেছি। এ দিনটি আমার জন্য অত্যন্ত আনন্দ ও গৌরবের। সংসদ নেতা ও সংসদ সদস্যদের মাধ্যমে প্রিয় দেশবাসী এবং দেশের বাইরে বসবাসরত প্রবাসীকে মুজিববর্ষের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার সরকারকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। সোমবার (৯ নভেম্বর) স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী সভাপতিত্বে মুজিববর্ষ উপলক্ষে জাতীয় সংসদের বিশেষ অধিবেশনে এসব কথা বলেন রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদ। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শুধু একটি নাম নয় এমন মন্তব্য করে রাষ্ট্রপতি বলেন, বঙ্গবন্ধু একটি প্রতিষ্ঠান, একটি সত্তা, একটি ইতিহাস। জীবিত বঙ্গবন্ধুর মতোই অন্তরালের বঙ্গবন্ধু শক্তিশালী। যতদিন বাংলাদেশ থাকবে, বাঙালি থাকবে, এদেশের জনগণ থাকবে, ততদিনই বঙ্গবন্ধু সবার অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন। রাষ্ট্রপতি বলেন, নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের মুক্তিতে বঙ্গবন্ধু বিশ্বকে করেছেন আলোকময়। তাই ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বঙ্গবন্ধুর নীতি, আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে বেড়ে উঠতে পারে সে লক্ষ্যে সবাইকে উদ্যোগী হতে হবে। তিনি বলেন, দেশের সরলপ্রাণ মানুষকে বিভ্রান্ত ও বিপথগামী করে শান্তি ও অগ্রগতির ধারা যারা ব্যাহত করতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে একাত্তরের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। তাহলেই প্রতিষ্ঠিত হবে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা, সার্থক হবে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন। আব্দুল হামিদ বলেন, বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে ব্যক্তি ও পারিবারিক বন্ধন কখনো বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি। বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব সব সময়ই বঙ্গবন্ধুকে তার চলার পথে সাহস জুগিয়েছেন, বিপদে ভরসা দিয়েছেন। নিজের ও পরিবারের চেয়ে দেশ ও জনগণের স্বার্থকে বড় করে দেখেছেন। বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবের অবদান বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবনে অনেক বড় বড় সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, এ সরকারের অন্যতম কৃতিত্ব হচ্ছে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার সম্পন্ন করা। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার এখনো চলমান। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় এ বিচার অন্যতম মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply