Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » অভিনেত্রী শতাব্দী রায়ের তৃণমূল ছাড়ার গুঞ্জন!




অভিনেত্রী শতাব্দী রায়ের তৃণমূল ছাড়ার গুঞ্জন!

বীরভূমের তৃণমূল সাংসদ শতাব্দী রায়ের বিজেপিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যে জল্পনা শুরু হয়েছিল, শনিবার (১৬ জানুয়ারি) সকালে তার দিল্লি যাওয়ার খবরে সেই জল্পনা বাস্তবে রূপ পেতে পারে বলে গুঞ্জন শুরু হয়েছে। জানা গেয়ে, সাংসদ শতাব্দী রায় দিল্লি গিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে সাক্ষাৎ হতে পারে। তিনি বলেন, ‘অমিত শাহ আমার পরিচিত। সংসদে গেলে দেখা হয়। তাই কালও দেখা হতে পারে। আবার নাও হতে পারে। আর দেখা হওয়া মানেই আমি বিজেপিতে যোগ দিচ্ছি এমনটা নয়।’ দলের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করে আগেই তিনি জানিয়েছেন, শনিবার দুপুর ২টায় ফেসবুক লাইভ করে নিজের সিদ্ধান্ত জানাবেন। তখন থেকেই শতাব্দী বিজেপিতে যোগ দিতে পারেন বলে জল্পনা শুরু হয়। কিন্তু ‘অন্য সিদ্ধান্তও হতে পারে’ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘কী করব তা চিন্তা করতে আজকের দিন নিজেকে সময় দিয়েছি। নিজের কাছেই নিজের অনেক প্রশ্ন রয়েছে, যা সিদ্ধান্ত জানানোর শনিবারই জানাব।’ গত ১৯ ডিসেম্বর শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে পূর্ব বর্ধমানের তৃণমূল সাংসদ সুনীল মণ্ডল মেদিনীপুরে অমিত শাহের সভায় বিজেপিতে যোগ দেন। এরপর থেকেই জল্পনা শুরু হয় আরও সাংসদ বিজেপিতে যেতে পারেন। সেই সময় শতাব্দীর নাম শোনা গেলেও পরে বীরভূমে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রোড শোতে তাকে দেখা যায়। কিন্তু কয়েক দিন কাটতে না কাটতেই সুর পাল্টান শতাব্দী। এ নিয়ে তৃণমূলের রাজ‌্যসভার সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায় বলেন, ‘এটা ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। এক দল ছেড়ে অন্য দলে কেউ যেতেই পারেন। শতাব্দী যে বিজেপিতে যাবেন সেটা অনেক আগে থেকেই জানা ছিল।’ পরে শতাব্দীর বিরুদ্ধে ‘রোজভ্যালি চিটফান্ড’ নিয়ে মামলার প্রসঙ্গ উল্লেখ করার পাশাপাশি দলত্যাগীদের উদ্দেশে সাংবাদিকদের একটি জনপ্রিয় বাংলা গানের প্যারোডি শোনান সুখেন্দুশেখর। বলেন, ‘যদি না যেতে হয় জেলে, চলে এসো আমাদের দলে।’ এই মুহূর্তে দিল্লিতেই রয়েছেন রাজ্য বিজেপির শীর্ষ নেতারা। কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠকে যোগ দিতে বৃহস্পতিবারই রাজধানীতে গেছেন সর্বভারতীয় সহসভাপতি মুকুল রায়। শুক্রবার সকালে গেছেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি দিলীপ ঘোষ, সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) অমিতাভ চক্রবর্তী, রাজ্যের পর্যবেক্ষক কৈলাস বিজয়বর্গীয়। আর সেই সময়ে, অর্থাৎ শনিবার সকালে দিল্লি যাচ্ছেন শতাব্দী। সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply