Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » ঢাকায় তিন দিন ঘন কুয়াশা, মাসের শেষে বৃষ্টি




ঢাকায় তিন দিন ঘন কুয়াশা, মাসের শেষে বৃষ্টি রাজধানীসহ সারাদেশে শীতের তীব্রতা বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডা বাতাস আর কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে রাজধানী, দেখা মেলেনি সূর্যের। আগামী দুই থেকে তিন দিন ঢাকায় মধ্যরাত থেকে দুপুর পর্যন্ত ঘন কুয়াশা থাকবে। চলতি মাসের শেষের দিকে পশ্চিমা লঘুচাপের কারণে গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে। ফলে তাপমাত্রা আরো কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। শনিবার (২৩ জানুয়ারি) সকাল ৭টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকালের দিকে মাঝারি থেকে ভারি কুয়াশা পড়তে পারে। এ ছাড়া উত্তর-পশ্চিম/উত্তরের বাতাস ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে প্রবাহিত হতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। এদিকে ভোর ৫টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দেশের অভ্যন্তরীণ নদী অববাহিকায় ভোর ৫টা থেকে সকাল ৯-১০টা পর্যন্ত মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশার কারণে দৃষ্টিসীমা কমে ৩০০ মিটার বা কোথাও কোথাও আরও কম হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। তবে কোনো সতর্ক সংকেত দেখাতে হবে না।

রাজধানীতে আজ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১৩ দশমিক ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর, দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে খুলনা ও রাজশাহীতে আট দশমিক এক ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিকে দিনের বেলায় সন্ধ্যার আবহ রংপুরে। কুয়াশার চাদরে ঢাকা চারপাশ। কনকনে ঠান্ডা আর হিমেল হাওয়া উত্তরের জনপদে বাড়িয়ে দিয়েছে শীত। দিনের বেলাতেও হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে গাড়ি। অন্যদিকে, হাড়কাঁপানো ঠান্ডায় শীতবস্ত্রের অভাবে নওগাঁর ছিন্নমূল মানুষের কষ্টটা একটু বেশিই। সরকারের পক্ষ থেকে তাই গরম কাপড় দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন রেলস্টেশনের প্ল্যাটফর্মে ঠাঁই নেওয়া অসহায় মানুষ। শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া, শ্বাসকষ্টের মতো শীতজনিত রোগে আক্রান্ত শিশুদের ভিড় হু হু করে বাড়ছে হাসপাতালে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা রোগীদের সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতালগুলো। শুক্রবার গিয়ে দেখা যায় ৬৬৪ শয্যার ঢাকা শিশু হাসপাতালের একটি শয্যাও খালি নেই। অনেক রোগীকে শয্যার অভাবে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে অন্য হাসপাতালে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply