Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » ছয় উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ




চট্টগ্রামে বাংলাদেশ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজের লড়াই। ছবি : বিসিবি বোলিংয়ে শুরুতেই বাংলাদেশকে সাফল্য এনে দিলেন মুস্তাফিজুর রহমান। বাঁহাতি পেসারের জোড়া আঘাতে ফিরে গেছেন দুই ক্যারিবীয় ওপেনার সুনীল আমব্রিস ও কিওর্ন ওটলি। এরপর কাইল মেয়ার্সকে ফেরান মেহেদী হাসান মিরাজ। উইকেটে থিতু হওয়া জেসনকে সাজঘরে পাঠান সাইফউদ্দিন। গুরুত্বপূর্ণ ছয় উইকেট হারানোর পর রান তুলতে লড়াই করছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ওয়েস্ট ইন্ডিজের সংগ্রহ ছয় উইকেটে ১১৮ রান। জয়ের জন্য এখনো ১৮০ রান দরকার সফরকারীদের। বাংলাদেশের দরকার চার উইকেট। চট্টগ্রাম জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে এর আগে ব্যাট করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ছয় উইকেটে ২৯৭ রান করে বাংলাদেশ। দলের হয়ে হাফসেঞ্চুরির দেখা পেয়েছেন তামিম ইকবাল, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ। এর আগে প্রথম দুই ওয়ানডেতে জিতে ২-০ ব্যবধানে সিরিজ নিশ্চিত করে স্বাগতিকরা। আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করার মিশন তামিমদের। এদিন টস হেরে ব্যাট করতে নামা বাংলাদেশের শুরুটা হয়েছে নড়বড়ে। ইনিংসের প্রথম ওভারেই বিদায় নেন ওপেনার লিটন দাস। প্রথম ওভারের পঞ্চম বলে ক্যারিবীয় বোলার আলজারি জোসেফকে লেগে খেলতে চেয়েছিলেন লিটন। কিন্তু টাইমিং ঠিকমতো হয়নি। লেগ স্টাম্পের দিকে থাকা বলে ব্যাট লাগাতে পারেননি তিনি। এলবিডব্লিউর আবেদন করেন সফরকারীরা। আম্পায়ারও তাঁদের আবেদনে সাড়া দেন। অধিনায়ক তামিমের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কিছুক্ষণ আলাপ করেন লিটন। কিন্তু রিভিউ নেননি লিটন। পরে টিভি রিপ্লেতে দেখা যায় রিভিউ নিলে বাঁচতে পারতেন ডানহাতি এই ব্যাটসম্যান। এরপর নবম ওভারে শান্তকে সাজঘরে পাঠান কাইল মেয়ার্স। থিতু হয়েও বড় ইনিংস খেলতে পারেননি শান্ত। সাকিবকে সরিয়ে ওয়ানডাউনে শান্তকে সুযোগ দিয়েছিলেন নির্বাচকরা। কিন্তু পুরো সিরিজে ব্যর্থ এই তরুণ। কাইল মেয়ার্সের অফ স্টাম্পের ভেতরে করা বল ব্যাটে লাগাতে পারেননি শান্ত। আম্পায়ার এলবির আবেদনে সাড়া দিলে রিভিউ নেন শান্ত। কিন্তু তাতে রিভিউতে সিদ্ধান্ত পাল্টায়নি। উইকেটে থিতু হয়ে ৭০ বলে হাফসেঞ্চুরি করেন অধিনায়ক তামিম। ওয়ানডেতে বাঁহাতি এই ওপেনারের ৪৯তম হাফসেঞ্চুরি এটি। এর আগের ম্যাচেও হাফসেঞ্চুরি করেছিলেন এই ওপেনার। ৬৪ রানে ফিরেছেন তিনি। ৮০ বলে তাঁর ইনিংসে ছিল তিনটি বাউন্ডারি ও একটি ছক্কা। সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে রানে ফেরার আভাস দেন সাকিব। শেষ ওয়ানডেতেও ধরে রাখলেন সেই ধারাবাহিকতা। তুলে নেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৪৮তম হাফসেঞ্চুরি। কিন্তু উইকেটে থিতু হয়েও ইনিংস আর বড় করতে পারলেন না। হাফসেঞ্চুরির পর ৫১ রানে ফিরে গেলেন সাজঘরে। ৮১ বলে তাঁর ইনিংসটি সাজানো ছিল তিন বাউন্ডারি দিয়ে। এরপর মাহমুদউল্লাহর সঙ্গে জুটি বাঁধেন মুশফিকুর রহিম। ৪৭ বলে ব্যক্তিগত হাফসেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন তিনি। মুশফিকের সঙ্গে মাহমুদউল্লাহও খেলেন হাতখুলে। দুজনে মিলে গড়েন ৭২ রানের জুটি। এর মধ্য ৬৪ রানে বিদায় নেন মুশফিক। ৫৫ বলে তাঁর ইনিংসটি সাজানো ছিল চার বাউন্ডারি ও দুই ছক্কায়। মুশফিক ফেরার পর সৌম্যকে নিয়ে এগিয়ে যান মাহমুদউল্লাহ। মাঝে সৌম্য রান আউট হয়ে ফিরলে শেষ পর্যন্ত মাহমুদউল্লাহর দারুণ ফিনিশিংয়ে ২৯৭ রানে থামে বাংলাদেশ। ৬৪ রানে অপরাজিত থাকেন মাহমুদউল্লাহ






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply