Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » টেস্টে উইকেট শিকারের পরিকল্পনা সাজাচ্ছেন রাহী




টেস্টে উইকেট শিকারের পরিকল্পনা সাজাচ্ছেন রাহী

পরিকল্পনা আর প্রক্রিয়া ঠিক থাকলে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজেও সাফল্য পাবে বাংলাদেশ। এমনটাই মনে করেন আবু জায়েদ রাহী। এই সিরিজে স্বাগতিক স্পিনারদের যথাসম্ভব সহায়তার চেষ্টা করবেন এ টাইগার পেসার। নতুন বলে ইনিংসের শুরুতেই উইকেট শিকারে পেস বোলিং কোচ ওটিস গিবসনের সঙ্গে পরিকল্পনা সাজাচ্ছেন রাহী। টেস্ট সিরিজটা কাছাকাছি আসছে যতোই আবু জায়েদ রাহীর হাসি চওড়া হচ্ছে ততোই। এই একটা ফরম্যাটেই তো জাতীয় দলের জার্সি গায়ে জড়ানোর সুযোগ মেলে। কিন্তু করোনা মহামারিতে সেটাও তুলে রাখতে হয়েছে প্রায় এক বছর। সীমিত ওভারের ক্রিকেটাররা ওয়ানডে সিরিজ দিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গণে ফিরেছেন কদিন আগে। গেল বছর ২৫ ফেব্রুয়ারি জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সবশেষ টেস্ট খেলা রাহীর অপেক্ষাও এবার ফুরোনোর পালা। বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের পেসার আবু জায়েদ রাহী বলেন, লাস্ট ফেব্রুয়ারিতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে লাস্ট টেস্ট খেলেছি। এর প্রায় এক বছর পর টেস্ট ক্রিকেট হতে যাচ্ছে। অনেকদিন অপেক্ষায় ছিলাম। আশা করছি, আমাদের শুরুটা ভালো হবে। আমরা যদি আমাদের প্রসেসে ঠিক থাকি, সফল হওয়ার সম্ভাবনা ততো বেশি থাকবে। যেহেতু তিনটা ওডিআই জিতেছি, আমাদের আত্মবিশ্বাসও বেশি। দেশের মাটিতে টেস্ট মানেই স্পিনারদের জয়জয়কার। সেখানে কতটুকুই বা করার থাকে পেসারদের! ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষেও যে হচ্ছে তেমনটাই তা জানেন রাহী। তাই ইনিংসের শুরুতে নতুন বল থেকে সুবিধা আদায়ই টার্গেট এই পেসারের। রাহী বলেন, এখানে আমাদের উচিত হবে স্পিনারদের সাপোর্ট দেওয়া। বোলিং স্কিলের উন্নতিতে কোচ অনেক হেল্প করছেন। আমরা পেস বোলাররা প্র্যাকটিসটা উপভোগ করছি। অবশ্যই নতুন বলটা কাজে লাগানোর চেষ্টা করব। আমরা ব্রেকথ্রু এনে দিতে পারলে নতুন ব্যাটসম্যানের জন্য ক্রিজে এসে স্পিন খেলাটা কঠিন হবে। ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে বোলিংয়ের সুযোগ থাকবে সীমিত। তবে লম্বা স্পেলে বোলিংয়ের জন্যও নিজেকে তৈরিই রেখেছেন রাহী। তিনি বলেন, সবসময় চেষ্টা করেছি যাতে ম্যাচের বোলিংয়ের মতোই ওয়ার্ক লোড থাকে। আমরা যখন প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট খেলি সিলেট ডিভিশন আমাদের প্রাধান্য দেয়। তিন পেস বোলার খেলেছি। অনেক ওভার বোলিং করেছি। এবাদত-খালেদ আগে অতো বোলিং করতে চাইতোনা। কিন্তু এখন প্রথম শ্রেণির ম্যাচে আমরা অনেক বোলিং করি। আমাদের নিজেদের মধ্যে একটা প্রতিযোগিতা আছে। সিলেট ডিভিশন ফার্স্ট ক্লাস ক্রিকেটে আমাদের গুরুত্ব দেয় বলেই টেস্টে আমরা সিলেটের তিন পেসার আসতে পেরেছি। ওয়ানডে দলের সঙ্গে আগেভাগেই বায়ো-বাবলে রাখা হয়েছিল রাহী-এবাদত আর খালেদকে। ওটিস গিবসনের তত্ত্বাবধানে কাজ করেছেন এই তিন পেসারও।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply