Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » আবারও গৃহবন্দি কাশ্মীরের সাবেক দুই মুখ্যমন্ত্রী




আবারও গৃহবন্দি কাশ্মীরের সাবেক দুই মুখ্যমন্ত্রী

উত্তপ্ত কাশ্মীরের সাবেক দুই মুখ্যমন্ত্রী রোববার (১৪ ফেব্রুয়ারি) জানিয়েছেন, তাদের গৃহবন্দি করে রেখেছে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ। টুইট বার্তায় ওমর আবদুল্লাহ বলেন, ‘কোনো কারণ ছাড়াই আমাদের ঘরে আটকে রাখা হয়েছে। এটা খুবই ঘৃণ্য কাজ; তারা আমার বাবাকে (বর্তমান পার্লামেন্ট মেম্বার) ঘর থেকে বের হতে দিচ্ছে না। তারা আমার বোন এবং তার বাচ্চাদেরও ঘরে আটকে রেখেছে।’ ২০০৯ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন ওমর আবদুল্লাহ। গুপকারে নিজের বাড়ির সামনে দাঁড় করিয়ে রাখা একটি বুলেটপ্রুফ পুলিশ ট্রাকের ছবি শেয়ার করেন তিনি। ওই এলাকায় আঞ্চলিক রাজনৈতিক ক্ষমতাবানদের বসবাস। ওমর আবদুল্লাহর বাবা ফারুক আবদুল্লাহ তিনদফা কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। ১৯৮২ থেকে ১৯৮৪ প্রথম দফায়, ১৯৮৬ থেকে ১৯৯০ দ্বিতীয় মেয়াদে এবং ১৯৯৬ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত তৃতীয়বারের মতো মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ভারত এবং পাকিস্তান কাশ্মীর দখল করে আছে। দু’পক্ষই পুরো কাশ্মীর নিজেদের বলে দাবি করে। ১৯৪৭ সালে ভারত ভাগের পর থেকে এ পর্যন্ত তিনদফা যুদ্ধে জড়িয়েছে দু’দেশ। দুবারই যুদ্ধ করেছে কাশ্মীর নিয়ে। কয়েকটি গোষ্ঠী স্বাধীনতা বা পাকিস্তানের সঙ্গে একীভূত হওয়ার জন্য ভারতীয় শাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করছে। ন্যাশনাল কনফারেন্স পার্টির মুখপাত্র ইমরান নবি বলেন, সাবেক মুখ্যমন্ত্রীদের গৃহবন্দির ঘটনা অবিচার এবং নিন্দনীয়। কেন তাদের ঘরে আটকে রাখা হয়েছে, সে বিষয়ে কোনো কারণ ব্যাখ্যা দেয়া হয়নি। তবে পুলিশ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ১৪ ফেব্রুয়ারি পুলওয়ামা হামলার দ্বিতীয় বছরপূর্তি। ২০১৯ সালের এদিনে দক্ষিণ কাশ্মীরের মহাসড়কে বোমা হামলায় ৪০ ভারতীয় সেনা নিহত হয়। দিবসটি উপলক্ষে নিরাপত্তা বাহিনীকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ভিআইপিদের চলাচল না করতে অনুরোধ জানানো হয়েছে। ২০১৯ সালের ৫ আগস্ট কাশ্মীরের রাজনৈতিক স্বায়ত্বশাসন বাতিল করে শত শত ভারতপন্থী এবং স্বাধীনতাপন্থী রাজনৈতিককে হয় জেলে পুরেছে না হয় গৃহবন্দি করেছে মোদি সরকার। ওমর এবং ফারুক আবদুল্লাহ ২০২০ সালের মার্চে মুক্তি পান। সাবেক মন্ত্রী এবং পিপলস ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতা নাঈম আখতার এবং সারতাজ মান্দি দলের অন্যান্য নেতাকর্মীর সঙ্গে এখনো আটক রয়েছেন।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply