Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » শানশানকে পেছনে ফেলে আম্বানি এশিয়ার শীর্ষ ধনী




শানশানকে পেছনে ফেলে আম্বানি এশিয়ার শীর্ষ ধনী

চীনা শিল্পপতিকে পেছনে ফেলে ফের হারানো মুকুট ফিরে পেলেন ভারতীয় ধনকুবের মুকেশ আম্বানি। ব্লুমবার্গের বিলিওনিয়ার ইনডেক্সের তালিকায় ফের এশিয়ার শীর্ষ ধনী এখন তিনি। তার সম্পত্তির আনুমানিক বাজারমূল্য ৮০ বিলিয়ন ডলার। আম্বানির ঠিক পরেই রয়েছেন চীনা ধনকুবের শানশান। তার সম্পত্তির আনুমানিক মূল্য ৭৬ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার। এর আগে টানা দু’বছর এশিয়ার শীর্ষ ধনী ছিলেন আম্বানি। তাকে সিংহাসনচ্যুত করেন আলিবাবার মালিক চীনা ধনকুবের জ্যাক মা। এরপর আর সেই শীর্ষস্থান ফিরে পাননি আম্বানি। অবশেষে ফের সেই মসনদে ফিরলেন রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের কর্ণধার। ব্লুমবার্গ বিলিওনিয়ার ইনডেক্স জানাচ্ছে, বেভারেজ কোম্পানি নোংফু স্প্রিংয়ের মালিক শানশান বেশ কয়েক সপ্তাহ ধরেই ধনী শিল্পপতির তালিকায় শীর্ষে ছিলেন। তবে চলতি সপ্তাহে তাকে পেছনে ফেলে ওপরে উঠে এসেছেন আম্বানি। ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসেই আম্বানিকে পেছনে ফেলে ওপরে উঠে এসেছিলেন শানশান। এর ফলে বিশ্বে তিনি ষষ্ঠ ধনী হিসেবে জায়গা করে নিয়েছিলেন। ২০২০ সালে টালমাটাল আর্থিক পরিস্থিতির জন্য বেশ কিছুটা পিছিয়ে পড়েন আম্বানি। বিশ্বের শীর্ষ ধনীর তালিকায় গত আগস্টেও চার নম্বরে ছিলেন মুকেশ। কিন্তু মাত্র কয়েক মাসে বেশ কয়েক ধাপ নেমে যেতে হয়েছিল তাকে। রিলায়েন্সের শেয়ারের দাম দ্রুত পড়তে থাকায় ধনকুবের তালিকার শীর্ষ দশ থেকে ছিটকে যেতে হয় তাকে। এর ফলে বিশ্বের ধনী তালিকায় তার স্থান অষ্টম থেকে ১৭তম স্থানে নেমে এসেছে। তবে ধীরে ধীরে পরিস্থিতির বদল হয়। লকডাউনের সময় দেখা যায় মুকেশ আম্বানির ব্যক্তিগত আয় হয়েছে প্রতি ঘণ্টায় ৯০ কোটি রুপি। আইআইএফএল ওয়েলথ হারুন ইন্ডিয়ার রিচ লিস্ট, ২০২০ বার্ষিক রিপোর্ট প্রকাশিত হয়। সেখানে গত নয় বছর ধরে দেশের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তির স্থান দখল করে আছেন মুকেশ আম্বানি। গত এক বছরে তার ব্যক্তিগত সম্পত্তি ২ লাখ ৭৭ হাজার ৭০০ কোটি টাকা থেকে বেড়ে হয় ৬ লাখ ৫৮ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। ওই রিপোর্টে প্রকাশিত তথ্য থেকে জানা যায়, মুকেশ আম্বানির তেল থেকে টেলিকম নানা ক্ষেত্রে রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের নানা সংস্থার কর্তা থাকার সুবাদে গত ১২ মাসে তার মোট সম্পত্তির পরিমাণ বেড়ে গেছে ৭৩ শতাংশ। এর ফলে তিনি এশিয়ার প্রথম এবং বিশ্বের চতুর্থ ধনী হয়ে উঠেছেন।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply