Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » দেশের ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ পদ্ধতিতে পরীক্ষা হবে




দেশের ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ পদ্ধতিতে পরীক্ষা হবে

মহামারি করোনা ভাইরাসের কারণে বন্ধ রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা। তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে দেশের ২০টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেয়া হবে। কয়েকটি ধাপে এ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজন করা হবে। বৃহস্পতিবার (৪ ফেব্রুয়ারি) গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যদের সমন্বয়ে গঠিত কমিটির সভায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে ২০টি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মোট ২৩ হাজার ১০৪ জন শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পাবেন। ভর্তি পরীক্ষার জন্য আবেদন ফি হিসেবে ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। পরীক্ষা দেওয়ার আগেই প্রত্যেক শিক্ষার্থীদের এই ফি পরিশোধ করতে হবে। আবেদনকারীর যোগ্যতা যাচাই-বাছাইয়ের পর পরীক্ষার জন্য মনোনীত হলে প্রার্থীর মোবাইলে এসএমএস পাঠানো হবে। গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যদের সমন্বয়ে গঠিত কমিটির যুগ্ম-আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান সভা শেষে জানান, করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত পরীক্ষার আয়োজন করা সম্ভব হচ্ছে না। তাই কবে পরীক্ষা শুরু হবে, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে ধাপে ধাপে ভর্তি পরীক্ষা আয়োজন করা হবে। তিনি বলেন, গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষার জন্য আবেদন ফি হিসেবে ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যাচাই-বাছাইয়ের পর পরীক্ষার জন্য শিক্ষার্থীর মোবাইলে এসএমএস পাঠানো হবে। পরীক্ষা শুরুর আগে প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে এই ফি পরিশোধ করতে হবে। একজন প্রার্থী আবেদনের ক্ষেত্রে কোথায় ভর্তি হবে এবং কোথায় পরীক্ষা দিবে, এটা সে নিজেই পছন্দ করতে পারবেন। এ জন্য ২০টি চয়েজ বা পছন্দ করার অপশন থাকবে। তিনি আরো বলেন, সবার পরীক্ষা একসঙ্গে নেওয়া সম্ভব হবে না। ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে যতগুলো আসনে বসার মতো সুযোগ থাকবে, ঠিক সেই পরিমাণ শিক্ষার্থীকে এসএমএস দিয়ে ডাকা হবে। এভাবে কয়েকটি ধাপে পরীক্ষা নেওয়া হবে। ভর্তি পরিক্ষার ব্যাপারে ড. মীজানুর রহমান বলেন, নৈর্ব্যক্তিক পদ্ধতিতে এই ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হবে। প্রতিটি প্রশ্নের মান হবে এক নম্বর। ভুল উত্তরের জন্য শূন্য দশমিক ২৫ নম্বর কাটা হবে। ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন যাচাই-বাছাই করতে আলাদা ৫টি কমিটি গঠন করা হয়েছে বলেও জানান তিনি। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. রফিকুল ইসলাম শেখ বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমকে বলেন, ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত সকল বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে কিন্তু কখন ও কোথায় পরীক্ষা আয়োজন করা হবে সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। আগামী সপ্তাহে পরিষদের সভায় এ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হতে পারে। গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বলেন, পরীক্ষার সিলেবাস হিসেবে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের বাংলা, ইংরেজি, গণিত, পদার্থ, রসায়ন এবং আইসিটি বিষয়ে, বাণিজ্য বিভাগের শিক্ষার্থীদের বাংলা, ইংরেজি, অ্যাকাউন্টিং, বিজনেস অর্গানাইজেশন ও ম্যানেজমেন্ট এবং আইসিটি বিষয়ে আর মানবিক বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীদের বাংলা, ইংরেজি এবং আইসিটি বিষয়ের ওপর করা প্রশ্নে পরীক্ষা দিতে হবে। ভর্তি পরীক্ষার যোগ্যতা হিসেবে বিজ্ঞান বিভাগে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের মোট জিপিএ ৭ (চতুর্থ বিষয় ছাড়া), ব্যবসায় শিক্ষায় মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের মোট জিপিএ ৬.৫ (চতুর্থ বিষয় ছাড়া) এবং মানবিকে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের মোট জিপিএ ৬ (চতুর্থ বিষয় ছাড়া) নির্ধারণ করা হয়েছে। ভর্তি পরীক্ষার মান বণ্টন হবে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পদার্থ বিজ্ঞানে ২০ নম্বর, রসায়নে ২০, জীববিজ্ঞান, গণিত এবং আইসিটি মিলে ৪০ নম্বরের প্রশ্ন থাকবে। জীববিজ্ঞান, আইসিটি ও গণিতের মধ্যে যে কোনো দুটি বিষয়ের উত্তর দিতে হবে। আর বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে ১০ নম্বর করে মোট ২০ নম্বরের প্রশ্ন থাকবে। বাণিজ্য বিভাগ থেকে হিসাববিজ্ঞানে ২৫ নম্বর, বিজনেস অর্গানাইজেশন ও ম্যানেজমেন্টে ২৫, আইসিটিতে ২৫, বাংলায় ১৩ এবং ইংরেজি বিষয়ে ১২ নম্বরের প্রশ্ন থাকবে। মানবিক বিভাগ থেকে বাংলায় ৪০, ইংরেজিতে ৩৫ এবং আইসিটি বিষয়ে ২৫ নম্বরের প্রশ্ন থাকবে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply