Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » ছোট সাহেলি (বৈজ্ঞানিক নাম: Pericrocotus cinnamomeus) [65]




মহসিন আলী আঙ্গুর// ছোট সাহেলি Pericrocotus cinnamomeus Small Minivet (Pericrocotus cinnamomeus) near Hyderabad W IMG 7666.jpg পুরুষ, P. c. malabaricus, অন্ধ্রপ্রদেশ, ভারত Small Minivet 6385.jpg

স্ত্রী, P. c. separatu, ব্যাংকক, থাইল্যান্ড সংরক্ষণ অবস্থা ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত (আইইউসিএন ৩.১) বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস জগৎ: Animalia পর্ব: কর্ডাটা শ্রেণী: পক্ষী বর্গ: Passeriformes পরিবার: Campephagidae গণ: Pericrocotus প্রজাতি: P. cinnamomeus দ্বিপদী নাম Pericrocotus cinnamomeus Linnaeus, 1766 প্রতিশব্দ Parus cinnamomeus ছোট সাহেলি (বৈজ্ঞানিক নাম: Pericrocotus cinnamomeus) (ইংরেজি: Small Minivet), সাত সাইলি বা কেবলই সাত সহেলি Campephagidae (ক্যাম্পেফ্যাগিডি) গোত্র বা পরিবারের অন্তর্গত Pericrocotus (পেরিক্রোকোটাস) গণের এক প্রজাতির ছোট পোকাখেকো পাখি।[১][২] ছোট সাহেলির বৈজ্ঞানিক নামের অর্থ দারুচিনিরঙ পীতবর্ণের পাখি (গ্রিক: pere = খুব, krokotos = গাঢ় পীত রঙ; লাতিন: cinnamun = দারুচিনি, -inus = ধারণ করা)।[২] সারা পৃথিবীতে প্রায় ৪৮ লাখ ৫৫ হাজার বর্গ কিলোমিটার জায়গা জুড়ে এদের আবাস।[৩] বিগত কয়েক দশক ধরে এদের সংখ্যা স্থিতিশীল রয়েছে, আশঙ্কাজনক পর্যায়ে যেয়ে পৌঁছেনি। সেকারণে আই. ইউ. সি. এন. এই প্রজাতিটিকে ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত বলে ঘোষণা করেছে।[৪] বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী আইনে এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।[২] পৃথিবীতে এদের সংখ্যা সম্বন্ধে তেমন কিছু জানা যায় নি।[৩] বিস্তৃতি ছোট সাহেলির মূল আবাস দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশে। বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, ভুটান, নেপাল, মায়ানমার, চীন, থাইল্যান্ড, লাওস, কম্বোডিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও ভিয়েতনাম জুড়ে এদের বিস্তৃতি।[৪] উপপ্রজাতি ছোট সাহেলির মোট নয়টি উপপ্রজাতি সনাক্ত করা গেছে।[৫] উপপ্রজাতিগুলো হল: P. c. pallidus (Stuart Baker, 1920) - এদের বিস্তৃতি পাকিস্তান (সিন্ধু উপত্যকা) ও উত্তর-পশ্চিম ভারত জুড়ে। P. c. peregrinus (Linnaeus, 1766) - এদের প্রধান আবাস উত্তর-পশ্চিম হিমালয়, উত্তর ভারত (দক্ষিণ পাঞ্জাব থেকে উত্তর মধ্য প্রদেশ, পূর্ব বিহার ও উত্তর উড়িষ্যা) P. c. cinnamomeus (Linnaeus, 1766) - এদের প্রধান আবাস ভারত (দক্ষিণ রাজস্থান, মধ্য প্রদেশ এবং দক্ষিণ উড়িষ্যা) ও শ্রীলঙ্কায় P. c. malabaricus (J. F. Gmelin, 1789) - এদের বিস্তৃতি দক্ষিণ-পশ্চিম ভারত (কর্ণাটক, বেলগাউম, কেরালা) জুড়ে P. c. vividus Stuart (Baker, 1920) - এদের বিস্তৃতি মধ্য হিমালয়, পূর্ব ভারত (পশ্চিম বঙ্গ, আসাম), বাংলাদেশ, পশ্চিম ও মধ্য মায়ানমার, দক্ষিণ-পশ্চিম থাইল্যান্ড ও আন্দামান দ্বীপপুঞ্জ জুড়ে P. c. thai (Deignan, 1947) - লাওস, উত্তর মায়ানমার, উত্তর-পূর্ব থাইল্যান্ড জুড়ে এদের আবাস P. c. sacerdos (Riley, 1940) - কম্বোডিয়া ও দক্ষিণ ভিয়েতনাম জুড়ে এদের আবাস P. c. separatus (Deignan, 1947) - এদের প্রধান আবাস দক্ষিণ মায়ানমার ও থাই উপদ্বীপে P. c. saturatus (Stuart Baker, 1920) - জাভা ও বালি দ্বীপ।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply