Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » গুরুতর চোট নিয়ে ৪৮ ঘণ্টার পর্যবেক্ষণে মমতা




গুরুতর চোট নিয়ে ৪৮ ঘণ্টার পর্যবেক্ষণে মমতা

বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে আহত হন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূল প্রধান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাঁ-পায়ের গোড়ালির হাড়ে গুরুতর আঘাত পেয়েছেন তিনি। পায়ের পাতা, ডান হাত, গলা এবং ডান কাঁধেও চোট রয়েছে বলে জানিয়েছেন ভারতের এসএসকেএম হাসপাতালের চিকিৎসক মণিময় বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার (১১ মার্চ) ভারতের বাঙুর হাসপাতালে এমআরআই করে ফের এসএসকেএম হাসপাতালে আনার পর মেডিকেল বুলেটিনে এ কথা জানিয়েছেন তিনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারের একটি প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। তিনি জানান, মুখ্যমন্ত্রীর পায়ে প্লাস্টার করা হয়েছে। আপাতত তাকে ৪৮ ঘণ্টার জন্য পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। বৃহস্পতিবার ফের তার সিটি স্ক্যান হওয়ার কথা রয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। আনন্দবাজার জানায়, বুধবার (১০) নন্দীগ্রামে পড়ে গিয়ে আঘাত পাওয়ার পর মুখ্যমন্ত্রী মমতাকে এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। সেখানে একাধিক পরীক্ষা ও প্রাথমিক চিকিৎসার পর সিদ্ধান্ত হয়, তার এমআরআই করানো হবে। সেই অনুযায়ী তাকে নিয়ে যাওয়া হয় ভারতের বাঙুর ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সে। সেখানে এমআরআই করার পর রাত ১টায় ফের আনা হয় এসএসকেএম হাসপাতালে। সব রিপোর্ট দেখে চিকিৎসক মণিময় বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, 'পরীক্ষার প্রাথমিক রিপোর্টে বাঁ-পায়ের গোড়ালি ও পায়ের পাতার হাড়ে গুরুতর (সিভিয়ার) চোট রয়েছে। রক্ত জমেছে, এ ছাড়া চোট রয়েছে ডান কাঁধ, ডান হাত ও গলায়।' তিনি আরও বলেন, ‘ঘটনার পর থেকেই মুখ্যমন্ত্রী বুকে ব্যথা এবং শ্বাসকষ্টের সমস্যা অনুভব করছেন। আগামী ২৪ ঘণ্টার জন্য তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।' মততার অভিযোগ নন্দীগ্রামের রেয়াপাড়ায় একটি মন্দির থেকে বের হওয়ার সময় চার-পাঁচজন মানুষ তাকে ধাক্কা মেরে ফেলে দেয়। এতে মাথা, কপাল এবং পায়ে আঘাত পান তিনি। পরে প্রচার বন্ধ রেখেই কলকাতায় ফিরে আসেন তিনি। মমতা অভিযোগ করে বলেন, ‘ভিড়ের মধ্যে ৪-৫ জন বাইরে থেকে ঢুকে পড়েছিল। ধাক্কা মেরে ফেলে দেয় আমাকে। ইচ্ছাকৃতভাবে ধাক্কা মারা হয়। এর পেছনে ষড়যন্ত্র ছিল।’ পড়ে গিয়ে পা ফুলে গেছে বলেও জানান মমতা।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply