Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » দ্রুত বাড়ছে করোনা, বেশি ঝুঁকিতে ২৯ জেলা




স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ফাইল ছবি দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ দ্রুত হারে বেড়ে চলেছে। এ মুহূর্তে অন্তত ২৯টি জেলা করোনার উচ্চ সংক্রমণের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। আজ সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। এ সব জেলার মধ্যে রয়েছে- ঢাকা, চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, ফেনী, চাঁদপুর, নীলফামারী, সিলেট, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, কুমিল্লা, নোয়াখালী, মাদারীপুর, নওগাঁ, রাজশাহী ইত্যাদি। এদিন স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে জানানো হয়, ২৪ ঘণ্টায় বাংলাদেশে এ যাবৎকালের মধ্যে সবচেয়ে বেশি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তি শনাক্ত করা হয়েছে। আর এ সময়ের মধ্যে ৪৫ জন করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা সাংবাদিকদের বলেন, গত কিছুদিন ধরে বাংলাদেশে করোনা ছড়িয়ে পড়ছে এবং সংক্রমণের মাত্রা ‘খুব দ্রুত বাড়ছে’। ফ্লোরা বলেন, ‘মার্চের ১৩ তারিখে সংক্রমণের মাত্রা উচ্চ ছিল ছয়টি জেলায়, ২০ তারিখে দেখা গেছে ২০টি জেলা ঝুঁকিতে আছে। আর মার্চের ২৪ তারিখে দেখা গেছে করোনা সংক্রমণের হার উচ্চ এমন জেলার সংখ্যা ২৯টি। ফলে বোঝাই যাচ্ছে, সংক্রমণের হার দ্রুত বাড়ছে।’ করোনার ঝুঁকির মাত্রা প্রতি সপ্তাহেই বিশ্লেষণ করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। বিভিন্ন জেলা থেকে পাওয়া তথ্য, রোগীর সংখ্যা, সংক্রমণের মাত্রা- এসবের ওপর ভিত্তি করে ঝুঁকিপূর্ণ জেলা চিহ্নিত করে অধিদপ্তর। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় যে, সংক্রমণের উচ্চ হার সামাল দিতে এখন স্থানীয়ভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, প্রতি জেলায় কোভিড-১৯ নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত কমিটি রয়েছে এবং এসব কমিটি স্থানীয় প্রশাসন, পুলিশ এবং স্বাস্থ্য বিভাগের সঙ্গে মিলে সংক্রমণ ঠেকানোর জন্য এক সঙ্গে কাজ করবে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এই কর্মকর্তা স্বীকার করেন যে, যারা প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন, তাদের সবাইকে দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার মতো টিকার মজুদ বর্তমানে দেশে নেই। এই মুহূর্তে সরকারের হাতে ৪২ লাখ টিকা মজুদ আছে। আর এপ্রিল মাসে কিছু টিকার চালান আসবে বলে সরকার আশা করছে। আমরা চেষ্টা করছি, সবাইকে দ্বিতীয় ডোজ টিকা নির্ধারিত সময়ে দেওয়ার জন্য। মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, ঢাকার বাইরে থেকে রোগীরা ঢাকায় চলে আসেন, যে কারণে ঢাকার হাসপাতালগুলোতে চাপ বাড়ে। আর এতে রোগীরও অসুবিধা হয়, মানে ঢাকায় আনতে আনতে হয়তো তাঁর অবস্থা আরও খারাপ হতে পারে। সংবাদ সম্মেলনে প্রত্যেক জেলার হাসপাতালে অক্সিজেনের সুবিধা এবং অন্যান্য চিকিৎসা সুবিধা পর্যাপ্ত রয়েছে বলে দাবি করা হয়






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply