Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » তিনরঙা মুনিয়া (বৈজ্ঞানিক নাম: Lonchura malacca)[78]




মহসিন আলী আঙ্গুর//

তিনরঙা মুনিয়া Lonchura malacca Tricoloured munia (cropped).jpg সংরক্ষণ অবস্থা ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত (আইইউসিএন ৩.১)[১] বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস জগৎ: Animalia পর্ব: Chordata শ্রেণী: Aves বর্গ: Passeriformes পরিবার: Estrildidae গণ: Lochura প্রজাতি: Lonchura malacca প্রতিশব্দ Loxia malacca Linnaeus, 1766 তিনরঙা মুনিয়া (বৈজ্ঞানিক নাম: Lonchura malacca) বা খয়েরি মুনিয়া Estrildidae (ইস্ট্রিল্ডিডি) গোত্র বা পরিবারের অন্তর্গত এক প্রজাতির ছোট পাখি। ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং চীনে পাওয়া যায়। একসময় এরা কালোমাথা মুনিয়া নামে পরিচিত ছিল। পরিচ্ছেদসমূহ ১ বিবরণ ২ খাদ্য ৩ স্বভাব ও প্রজনন ৪ তথ্যসূত্র ৫ বহিঃসংযোগ বিবরণ তিনরঙা মুনিয়া লম্বায় প্রায় ১২ সেন্টিমিটার এবং ওজনে মাত্র ১১ গ্রাম। প্রাপ্তবয়স্ক পাখির মাথা, ঘাড়, গলা, বুকের কেন্দ্র, অবসারণী ও লেজের তলা চকচকে কালো। বুকের বাকি অংশ সাদা। ডানা, পিঠ ও লেজ লালচে-বাদামি বা খয়েরি। ঠোঁট বেশ শক্ত, ত্রিকোণাকার ও হালকা নীলচে। পা, আঙুল ও নখ কালো। এরা একাকী বা দলবদ্ধ হয়ে বসবাস করতে পারে।কখনো কখনো দাগি বাবুই এবং কালোবুক বাবুই এর সঙ্গেও চরতে দেখা যায়।এদের লম্বা ঘাসবন, জলাশয়, ধান‌খেত ও ছোট ঝোপে দেখা যায়।[২] এরা ৭-৮ বছর বাচতে পারে। খাদ্য ঘাসবীচি, কাউন, ধান ইত্যাদি প্রিয় খাদ্য। ঘাসবন বা ধান-কাউনের খেতে দলে দলে খাবারের খোঁজে ঘুরে বেড়ায়। স্বভাব ও প্রজনন এরা শান্ত প্রকৃতির হলেও ঝাঁক বেঁধে ফসলের বেশ ক্ষতি করে। পুরুষ পাখিরা গান গায়। পুরুষ ও স্ত্রী পাখি দেখতে একরকম। শরৎকাল ও বসন্তকাল প্রজননের উপযুক্ত সময়। এ সময় জলার ধারে পাতা ও ঘাস দিয়ে বড় বলের মতো বাসা বানায়। বাসায় ঢোকার জন্য লম্বা সুড়ঙ্গের মতো পথ থাকে, ঘাসফুল দিয়ে যার চারপাশটা মুড়ে নেয়। ডিম পাড়ে চার থেকে সাতটি, ধবধবে সাদা। স্বামী-স্ত্রী মিলে ১২-১৩ দিন তা দিয়ে বাচ্চা ফোটায়। বাচ্চারা ১৪-১৫ দিনে উড়তে শেখে। [৩] এদের ডাক পিই শব্দের মত শোনায়। তথ্যসূত্র BirdLife International (২০১২)। "Lonchura malacca"। বিপদগ্রস্ত প্রজাতির আইইউসিএন লাল তালিকা (ইংরেজি ভাষায়)। আইইউসিএন। 2012। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১৩। প্রতিবেদক, নিজস্ব। "বাংলাদেশের মুনিয়া পাখিরা"। Prothomalo। সংগ্রহের






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply