Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » অ্যাওয়ে গোলে বিদায় বায়ার্ন মিউনিখের




অ্যাওয়ে গোলে বিদায় বায়ার্ন মিউনিখের

জিতেও শেষ রক্ষা হলো না বায়ার্নের। মধুর প্রতিশোধ নিলো পিএসজি। দ্বিতীয় লেগে ১-০ গোলে জয়ের পরও অ্যাওয়ে গোলের হিসেবে বাদ বাভারিয়ানরা। আর হেরেও সেমির টিকিট পেল পচেত্তিনো বাহিনী। প্রতিশোধ, শব্দটা অনেক ক্লিশে ফুটবলের ময়দানে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে মনের কোণে এ শব্দটাই যে আলাদা একটা আলোড়ন তুলে প্রতি মুহূর্তে। না হলে কি আর বাভারিয়ানদের মুখোমুখি হওয়ার আগে বারবার ভেসে উঠে সেই ফাইনালের কথা। বায়ার্নের অবশ্য এতো পেছনে ফিরে তাকানোর অবকাশ নেই। সদ্য সাবেক হওয়া ম্যাচটাই যে তাদের জন্য রীতিমতো পীড়াদায়ক বানিয়ে দিয়েছিলো পারসিয়ানরা। তবে ঘরের মাঠে সাবধানী পিএসজি। ইনজুরি মার্কুইনহোসকে কেড়ে নিলেও ৪-২-৩-১ থেকে সরে আসেননি পচেত্তিনো। আর হোম গ্রাউন্ডে ৩ গোল খাওয়া হ্যান্সি ফ্লিক বাহিনীর জন্য আক্রমণাত্মক ফর্মেশনটাই ছিলো একমাত্র রসদ। তিন মিনিটেই সেই পুরানো দৃশ্য। কাউন্টার অ্যাটাকে দুরন্ত গতিতে বল নিয়ে ডি বক্সে ঢুকে যান কিলিয়ান এমবাপ্পে। একটুর জন্য গোল পাওয়া হয়নি স্বাগতিকদের। পাল্টা আক্রমণে উঠে আসে অতিথিরাও। কিন্তু লেওয়ান্ডোস্কিবিহীন ফরোয়ার্ড শিবির বোকা বানাতে পারেনি নাভাসকে। আক্রমণে গতি আনতে আপ্রাণ চেষ্টা চালায় বায়ার্ন। কিন্তু এগিয়ে থাকা পিএসজি ছিলো ডিফেন্সিভ মুডে। যার রেশ বেশিরভাগটাই গেছে নাভাসের ওপর দিয়ে। মাঝে মধ্যে যা কয়েকটা ঝলক দেখিয়েছেন এমবাপ্পে-নেইমার, সেগুলো আবার ভেস্তে গেছে নয়্যার বীরত্বে। ৩৭ মিনিটে হতাশায় পোড়ে পারসিয়ানরা। নেইমারের দু’দুটি শট নয়্যারকে ধোঁকা দিলেও ফাঁকি দিতে পারেনি বার আর পোষ্টকে। কিন্তু ৪০ মিনিটে পাল্টা আক্রমণে ঠিকই জাল খুঁজে নেয় বায়ার্ন মিউনিখ। আলাবা-মুলারের বাড়ানো বলে হেড করে স্কোর করেন চুপো মোটিং। ১-০ তে এগিয়ে যায় অতিথিরা। দুই লেগেই পারসিয়ানদের জালে বল পাঠালেন সাবেক এ পিএসজি তারকা। ৪৩ মিনিটে আরও একবার এগিয়ে যেতে পারতো মিউনিখ। কিন্তু এ যাত্রায় আলাবার সামনে দেয়াল হয়ে ছিলেন কেইলর নাভাস। বিরতি থেকে ফিরে রক্ষণাত্মক খেলা থেকে খুব একটা বের হয়নি পিএসজি। বাভারিয়ানদের আক্রমণ রুখাটাই যেন তখন তাদের একমাত্র কাজ। মাঝ মাঠের নিয়ন্ত্রণ নিতে মরিয়া হয়ে উঠে দু'দল। কিন্তু কোন কৌশলেই বাজিমাত করতে পারছিলনা কেউ। একবার সুযোগ পেয়েছিলেন ড্রেক্সলারের বদলি নামা ময়েসে কিন। কিন্তু যে শটটা তিনি নিয়েছিলেন, তা থেকে গোল হওয়াটা রীতিমতো দুঃস্বপ্ন। ৮২ মিনিটে দলকে প্রায় সেমির টিকিটটা কেটেই দিতে পারতেন লিরয় সানে, যদি বলটা থাকতো লাইনে। এরপর চেষ্টা হয়েছে আরও কিন্তু সবই নিষ্ফলা। ফলাফল, হেরেও সেমিতে প্যারিস সেইন্ট জার্মেই। আর জিতেও মৃত্যুপুরির নীরবতা বায়ার্ন শিবিরে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply