Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» »Unlabelled »




মহানমুক্তযিুদ্ধঐেতহিাসকিমুজবিনগর ও আমাদরেগণমাধ্যমঃপ্রসঙ্গকথা -নূরুলআহমেদ বাঙালির হৃদয় েরমণিকোঠায়অতিসযতেœলালিতএকটিদিন’৭১-এর ১৭ এপ্রলিঐতহিাসকিমুজবিনগরদবিস। এই বিশেষদিনটির সাথে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িয়েরয়েছেএকটিনাম‘মুজিবনগর’। বাঙালিজাতিররয়েছেইতিহাসের সাথে এই স্থানটির যোগসূত্রশুধুআবেগেরনয়বরংশতভাগবাস্তবেও। প্রত্যেকনাটকেরঅন্তরালে যেমনকিছুনাটক থাকে তেমনিপ্রত্যেকইতিহাসেরঅন্তরালেও থাকেকিছুইতিহাস। ইতিহাসবলেএকদাআমাদের সুন্দরঅতীতছিল, ঐতিহ্য ছিল, ছিলআমাদের স্বাধীনতা। অতিমাত্রায়বিশ^াস ও সরলতাএবংবাঙালিরআজন্ম শত্রæমীরজাফরদেরষড়যন্ত্রে বারংবারআমরাপ্রতারিতহয়েছি, বঞ্চিতহয়েছিএবংপরাধীনহয়েছি। আমাদের স্বাধীনতার যে সূর্যটি ১৭৫৭ সালেপলাশীর আ¤্রকাননে অস্ত গিয়েছিল, সেইহারিয়েযাওয়া স্বাধীনতারসূর্যটি মেহেরপুরের এক অজপাড়াগাঁ-এর অখ্যাত বৈদ্যনাথতলার আ¤্রকাননে ২১৫ বছর পর ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিলনতুন সম্ভাবনানিয়েউদিত হয়। ১৭৫৭ সাল থেকে ১৯৭১ সালপর্যন্তবাঙালিরহারিয়েযাওয়া স্বাধীনতারসূর্যটিখুঁজেআনতেবাঙালিরত্রিশলক্ষসূর্য সন্তানচিরতরেনিখোঁজহয়েছে। দুইলক্ষমা-বোনতাঁদের স¤্রম হারিয়েছে। ‘৭১ এর ক্ষতচিহ্ননিয়ে পঙ্গুত্ব বরণকরেএখনোঅনেকে দুঃসহযন্ত্রণায়দিন পার করছে। ইতিহাসেরপ্রয়োজনেঅখ্যাত বৈদ্যনাথতলাবাঙালিরনয়নেরমনি, হাজারবছরের শ্রেষ্ঠবাঙালিজাতিরপিতা বঙ্গবন্ধু শেখমুজিবেরনামানুসারেহয়েছেঐতিহাসিক‘মুজিবনগন’। ঐতিহাসিকমুজিবনগরের আ¤্রকাননেঅগ্নিশপথেরমধ্যদিয়ে মুজিবনগরহয়েযায় স্বাধীনতা অর্জনের অদম্য শক্তি ও প্রেরণা। নিমিষেইনজরকাড়েবিশ^বাসীরআরপাক দখলদারবাহিনী ও তাদের ও দোসররাজাকার, আলবদর, আলশামস্ ও তথাকথিতশান্তিবাহিনীরবুলেটের ও কামনারলক্ষবস্তু হয়েপড়ে। মুক্তিযুদ্ধকালীন বিপ্লবীসরকারেররুপরেখায়জাতিরপিতা বঙ্গবন্ধু শেখমুজিবুররহমানহলেনরাষ্ট্রপতি, সৈয়দ নজরুলইসলামউপরাষ্ট্রপতি, জনাবতাজউদ্দিনআহমদ প্রধানমন্ত্রী, জনাবমুনসুরআলী অর্থমন্ত্রী, জনাব কামরুজ্জামান স্বরাষ্ট্র, ত্রাণ ও পুনবার্সনমন্ত্রীএবংকর্নেলএম.এ.জিউসমানীকে সেনাপতির দায়িত্ব দেওয়া হয়। বঙ্গবন্ধু পাকহানাদারবাহিনীরহাতে বন্দীজনিতঅনুপস্থিতিতে বঙ্গবন্ধুর স্থলে সৈয়দ নজরুলইসলাম অস্থায়ীরাষ্ট্রপতিহিসেবে দায়িত্ব গ্রহণকরেন। দীর্ঘ ৯ মাসব্যাপী মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা, স্বীকৃতিআদায়সহযুদ্ধকালীনযাবতীয়কার্যক্রম পরিচালিতহয়েছেমুজিবনগরসরকারের নেতৃত্বেই। ন্যায্য অধিকার ও অন্যায়েরবিরুদ্ধে প্রতিবাদী এদেশেরআপামারজনতামনোবল ও সাহসকেপুঁজিকরেজাতিরপিতা বঙ্গবন্ধুর নির্দেশনা মোতাবেক চরম বর্বর ও দুধর্ষ পাকবাহিনীরবিপক্ষেঅসমযুদ্ধে বিজয়ী হয়। মহান মুক্তিযুদ্ধে তৎসময়েআমাদেরপত্রপত্রিকা ও স্বাধীনবাংলা বেতার কেন্দ্রেরভূমিকাসাহস ও শক্তি দিয়ে মুক্তিকামী জনতাকে পৌঁছে দিয়েছেবিজয়েরসিংহদ্বারে। মুজিবনগরসরকারের নেতৃত্ব আমাদের মুক্তিযুদ্ধকে তরান্বিতকরেছে। পঁচিশমার্চেরকালোরাত্রেপ্রকাশিত এদেশীয়পত্র-পত্রিকাপাকহানাদারবাহিনীনিজেদেরনিয়ন্ত্রণে নিয়েআসে। ধ্বংসকরে দৈনিকইত্তেফাক, দি পিপল, দৈনিকসংবাদ পত্রিকারঅফিস। পাকিস্তানীসামরিকজান্তা এদেশেরমানুষের কন্ঠস্বরকেচিরতরে স্তব্ধকরে দেওয়ায়প্রাণপনপ্রয়াসচালালেওসক্ষমহয়নি। এদশেরমানুষ স্বাধীনবাংলা বেতারেরসংবাদ শুনবার জন্য যেমনঘরবন্ধকরেআলোনিভিয়েকখনোবা ট্রেন্সেরমধ্যে অবস্থাননিয়ে অধির আগ্রহেযুদ্ধেরপরিস্থিতিজানার চেষ্টাকরতো। তেমনি মুক্তিযুদ্ধের এক চিলতেখবরের জন্য অতি গোপনে চেয়ে থাকতোপ্রকাশিতপত্রিকারখবরেরদিকে। মুক্তিযুদ্ধের দুর্যোগময় ৯ মাসধরে মুক্তিকামী জনতারকাছে বেশকিছুপত্র-পত্রিকাসমহিমায়যুদ্ধে সক্রিয়ভূমিকাপালনকরেছে। সেগুলোরমধ্যে উল্লেখযোগ্য হিসেবেভূমিকাছিলযথাক্রমে বাংলারবাণী, বাংলাদেশ, জয়বাংলা, জাগ্রতবাংলা, স্বদেশ, নতুনবাংলা, বিপ্লবীবাংলাদেশ, মুক্তি, দাবানল, অগ্নিবাণ, রণাঙ্গন, মায়েরডাক, দেশবাংলা স্ফুলিঙ্গ, স্বাধীনবাংলা, মুক্তিযোদ্ধা, বাংলারমুখপ্রভৃতি। ভয়াবহহাজারোবিপদেরমধ্যে এ সকলপত্রিকাগুলিপ্রকাশ ও এ বাড়ী সে বাড়ী পৌঁছাতেগিয়েঅনেকতরতাজাকচিপ্রাণঅকালেঝরে গেছে আবার কেউবাশত্রæরনির্মমনির্যাতন ভোগকরেছেন। উষ্ণু রক্তে রঞ্জিতহয়েছেবাংলারপবিত্রমাটি। বাঙালিজাতিতাঁদেরকে কোনদিনভুলবেনা, সশ্রদ্ধচিত্রে স্মরণকরবেচিরদিন, চিরকাল। ‘৭১’- এর ২৫ মার্চেরভয়ালকালোরাত্রির পৈশাচিকবর্বরহত্যাযজ্ঞেরমধ্যে দিয়েবাঙালিজাতিরইতিহাসেনতুন। ইতিহাসসৃষ্টির লক্ষ্যে সংযোজিত হয় নতুনঅধ্যায়। জাতিরপিতা বঙ্গবন্ধু শেখমুজিবুররহমান ২৫ মার্চ বর্বরহানাদারবাহিনীরহাতে গ্রেফতারহওয়ার পূর্বে ২৬ মার্চেরপ্রথমপ্রহরে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। বঙ্গবন্ধুর এই স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রটি বঙ্গবন্ধুর পক্ষেচট্টগ্রামকালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে তৎসময়েরচট্টগ্রাম জেলাআওয়ামীলীগেরসভাপতিজনাবআব্দুলহান্নানপাঠকরেন। এই ঘোষনারমধ্য দিয়েপ্রতিষ্ঠালাভকরে স্বাধীনবাংলা বেতার কেন্দ্র'। কিন্তু মাত্র ৪ দিনেরমাথায়পাকহানাদারবাহিনীরপ্রচÐ বোমারআঘাতেএটি বিদ্ধস্ত হয়। অতঃপর বেতার কেন্দ্রটিরধারাবাহিকতারাখতে সে সময়েরই.পিআরবাহিনীরসহায়তায়জনাব বেলালমাহমুদের নেতৃত্বে কালুরঘাট থেকে ৫০ কিলোওয়াট শক্তি সম্পন্নএকটিট্রান্সমিটারনিরাপদ স্থানকরে নেয়বন্ধুরাষ্ট্র কলকাতারবালীগঞ্জসার্কুলার রোডে। আমাদেরবিজয়েরপিছনেবীর মুক্তিযোদ্ধাদের শক্তি সাহস ও যুদ্ধক্ষেত্রে দৃঢ় মনোবলযুগিয়েছে এ দেশেরতৎকালীন দেশপ্রেমিকশিল্পীসমাজেরপরিবেশনায়বিভিন্নকালজয়ীসংগীত, কবিতা, নাটক ও বিভিন্নঅনুষ্ঠানমালা। যাপরিবেশিতহয়েছে স্বাধীনবাংলা বেতার থেকে আবারকখনোকখনোপরিবেশিতহয়েছে মুক্তিযোদ্ধাদের ক্যাম্পে ক্যাম্পে। স্বাধীনবাংলা বেতার কেন্দ্র পরিচালনার লক্ষ্যে সে সময়ের ড. জাহিদ হোসেনপ্রধানকেআহবায়ককরেপাঁচসদস্য বিশিষ্টএকটিআহŸায়ককমিটিগঠিত হয়। এ কমিটিরঅন্যান্যরাহলেন সর্ব জনাবকামাল লোহানী, আশফাকুররহমানখান, বাবুলআখতার, এম,এশফিউররহমান দুলুপ্রমুখ। স্বাধীনবাংলা বেতার কেন্দ্র হাজারোপ্রতিক‚লতা ও বিপদসংকুলতারমধ্যে প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রেবিশেষঅবদানরাখায়জাতিরকাছে স্মরনীয় ও বরনীয়হয়েআছেনসর্বজনাব সৈয়দ আবুলশাকের, বেলাল মোহাম্মদ, রাশিদুল হোসেন, আমিনুররহমান, শারফুজ্জামান, মুস্তাফাআনোয়ার, আব্দুল্লাহআলফারুক, রেজাউলকরিম চৌধুরী, আবুলকাশেমসন্দিপ, কাজীহাসিবউদ্দিনপ্রমুখ। যুদ্ধকালীনসময়েপ্রতিষ্ঠিত স্বাধীনবাংলা বেতার কেন্দ্রে আসলেছিলনা কোনআধুনিক স্টুডিও, ছিলনাশব্দনিয়ন্ত্রনব্যবস্থা, ছিলনাউন্নতমানেরবাদ্যযন্ত্রও। শুধুমাত্র দেশ মাতৃকাকেভালবেসেসম্প‚র্ণ আবেগ ও আন্তরিকভালবাসায়পরিপূর্ণ পরিবেশনারমধ্যে দিয়ে স্থানকরে নেয়আমাদেরহৃদয়েরমনিকোঠায়। স্বাধীনবাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে বিশেষভাবেউল্লেখযোগ্য জনপ্রিয়অনুষ্ঠানগুলিরমধ্যে অগ্নিশিখা, জাগরণী, বিশ্বজনমত, রণভেরী, দর্পন, রক্ত স্বাক্ষরইত্যাদি। অনুষ্ঠানগুলিরমধ্যে অগ্নিশিখাপরিচালনায়ছিলেনজনাবটি এম শিকদার। বিশ্বজনমতপাঠকরতেনজনাবআমিনুলহকবাদশা। দর্পন লেখা ও পড়ার দায়িত্ব পালনকরেনজনাবআশরাফুলআলম। স্বাধীনবাংলা বেতার কেন্দ্রেরঅনুষ্ঠানমালারমধ্যে ‘জল্লাদের দরবার’শীর্ষকঅনুষ্ঠানটিছিল সে সময়েরঅত্যন্তজনপ্রিয়অনুষ্ঠান। এটিরচনার দায়িত্ব পালনকরতেনজনাবকল্যানমিত্র। এ অনুষ্ঠানেঅভিনয়করতেনসর্বজনাবরাজুআহমেদ, নারায়ন ঘোস, আজমলহুদামিঠু, প্রসেনজিত বোসবাবুয়াপ্রমুখ। মুক্তিযুদ্ধের শেষেরদিকে বেতার কেন্দ্রেরঅনুষ্ঠানমালায় যুক্ত হয় সোনারবাংলা, পিন্ডিরপ্রলাপ, রনাঙ্গনের চিঠিপ্রভৃতিঅনুষ্টানযাপ্রতিনিয়ত মুক্তিকামী জনতাকে প্রেরণাযুগিয়েছে, সাহসযুগিয়েছে। স্বাধীনবাংলা বেতার কেন্দ্রে প্রচারিতজাগরণমূলকসংগীতপরিবেশনাকরেজাতিরকাছেবিশেষভাবে স্মরনীয়হয়েছেনসর্বজনাবসমর দাস, আব্দুলজব্বার, অজিতরায়, আপেলমাহমুদ, রথীন্দ্রনাথ রায়, মান্নাহক, এম.এমান্নান, কাদেরী কিবরিয়া, সুবল দাস, হরলালরায়, শাহীনসামাদ, অরুপরতন চৌধুরী, লাকীআকন্দ, স্বপ্নারায়, ইন্দ্রমোহনরাজবংশী, এম.এখালেক, ফকিরআলমগীর, মনজুলা দাস, ঝর্ণাব্যানার্জী, কল্যানীমিত্র, শেখজমিরউদ্দিনসহআরোঅনেকে। শিল্পীদের সঙ্গীত পরিবেশনায় যন্ত্রসঙ্গীতে সংগতকরেছেনসর্বজনাবসুজেয়স্যাম, কালাচাদ ঘোষ, গোপীবল্লববিশ্বাস, সুবল দত্ত, তড়িত হোসেন, রুমুখানসহআরোঅনেকে। স্বাধীনবাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিতকবিগুরুরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও জাতীয়কবিকাজীনজরুলইসলামেরঅসংখ্য উদ্দীপনামূলককবিতা ও গান মুক্তিযোদ্ধা তথা দেশপ্রেমিকজনতাকেঅনুপ্রাণিতকরেছে। এছাড়াপ্রচুরকালজয়ীগানবিশেষকরে শোনএকটিমুজিবরের থেকে লক্ষ মুজিবরের কণ্ঠস্বরের ধ্বনি, জয়বাংলাবাংলারজয়, মুজিববাইয়াযাওরে, তীরহারা এই ঢেউয়েরসাগরপাড়ি দেবরে, ভয়কিমরণে, নোঙর তোল তোলসময় যে হোল হোল, মাগোভাবনা কেনপ্রভৃতিঅসংখ্য গান ও কবিতাআমাদের মুক্তিযুদ্ধকে তরান্বিতকরেছে। আজোগানগুলিশুনলেআমরাবারংবারফিরেযায় ৭১ এর সেইঅগ্নিঝরাদিনগুলিতে। আর মুক্তিযোদ্ধাদের সাহস ও প্রেরণা যোগাতেনাট্য বিভাগেকাজকরে স্বাধীনবাংলা বেতারেরঅনুষ্ঠানমালাকেসমুদ্ধ করেছেনসর্বজনাবআব্দুলজব্বারখান, নারায়ন ঘোষ, কল্যানমিত্র, মামুনুররশীদ, রনেনকুসারী, হাসানইমাম, রাজুআহমেদ, সুবাস দত্ত, প্রসেনজিৎ বোসবাবুয়া, আতাউররহমান, সুমিতা দেবীসহআরোঅনেকে। এছাড়াজনাবএম.আরআখতারমুকুল এর ‘চরমপত্র’পাকহানাদারবাহিনীরমসনদকে কাঁপিয়েতুলতো। তাইতো স্বাধীনবাংলা বেতার থেকে মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে স্বাধীনবাংলা বেতারেরশিল্পী, কলাকুশলী, গীতিকার, সুরকার, সংবাদ পাঠক, নাট্যাভিনেতাদেরজাতিচিরদিনসশ্রদ্ধচিত্তে স্মরণকরবে। মুজিবনগরের আ¤্রকাননেমুজিবনগরসরকারেরঅগ্নিশপথেরমাধ্যমে নতুন দেশের জন্ম দিতেতৎসময়ের মেহেরপুরেররাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, প্রশাসনিককর্মকর্তা ও আপামারজনগণপ্রত্যক্ষভাবেবিশেষভূমিকা রেখেছিলেন। তাইতোআজকের এই দিনেবিশেষভাবেশ্রদ্ধায় স্মরণকরছিতৎসময়ের মেহেরপুরেরমহকুমাপ্রশাসকজনাব তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী ও তৎসময়েরআওয়ামীলীগ নেতা ও এম.এন.এজনাব মোঃছহিউদ্দিনবিশ^াসসহআরোঅনেককে। শ্রদ্ধায় স্মরণকরছিজনাবশাহাবউদ্দিনআহমেদ সেন্টু ও জনাবআ.ব.মআসাদুলহককেযারা শপথ অনুষ্ঠানেজাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনকরেন। স্মরণকরছিজনাববাকেরআলীকেযিনি শপথ অনুষ্ঠানেপবিত্র কোরআন তেলাওয়াতকরেন। জনাব শেখজমিরউদ্দিন স্বাধীনবাংলা বেতারেরএকজন সঙ্গীত শিল্পীছিলেন। স্মরনকরছিশ্রীপ্রসেনজিৎ বোসবাবুয়াকেযিনি স্বাধীনবাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিতজল্লাদের দরবারনাটকেলারকানারনবাবচরিত্রেঅভিনয়করে মুক্তিযোদ্ধাদের শক্তি ও মনোবলযুগিয়েছেন। এঁরাসবাই মেহেরপুরেরসন্তান। তাঁদেরনিয়ে মেহেরপুরবাসীঅত্যন্ত গর্ব করে। মুজবিনগরদবিস-এরমাহেন্দ্রক্ষণে বিন¤্র শ্রদ্ধায় স্মরণকরছিজাতিরপিতা বঙ্গবন্ধু শেখমুজিবকে ও জাতীয়চার নেতাসহসকলশহীদদের। তাঁদের বিদেহীআত্মারশান্তিকামনাকরছি। তথ্য সহায়ক ঃ ১) মেজররফিকুলইসলামপিএসসিসম্পাদিত মুক্তিযুদ্ধেরইতিহাস। ২) ড. জাহিদ হোসেনসম্পাদিত স্বাধীনবাংলা বেতার কেন্দ্রেরইতিহাস। লখেকঃশক্ষিাবদি, প্রাবন্ধকি ও সাহত্যি-সাংস্কৃতকিসংগঠক






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply