Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » ধলাগলা লেজনাচানি (বৈজ্ঞানিক নাম: Rhipidura albicollis)[110]




মহসিন আলী আঙ্গুর// ধলাগলা লেজনাচানি White throated fantail.JPG ধলাগলা লেজনাচানি সংরক্ষণ অবস্থা ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত (আইইউসিএন ৩.১) বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস জগৎ: Animalia পর্ব: কর্ডাটা শ্রেণী: পক্ষী বর্গ: Passeriformes পরিবার: Rhipiduridae গণ: Rhipidura প্রজাতি: R. albicollis দ্বিপদী নাম Rhipidura albicollis (Vieillot, 1818) প্রতিশব্দ Platyrhynchus albicollis

(ইংরেজি: White-throated Fantail), সাদাগলা লেজনাচানি, ধলাগলা ছাতিঘুরুনি বা চাক দোয়েল Rhipiduridae (রিপিডুরিডি) গোত্র বা পরিবারের অন্তর্গত Rhipidura (রিপিডুরা) গণের এক প্রজাতির ছোট ছটফটে পাখি।[১][২] ধলাগলা লেজনাচানির বৈজ্ঞানিক নামের অর্থ সাদাগলার পাখা-লেজ (গ্রিক rhipis = পাখা, oura = লেজ; ল্যাটিন albus = সাদা, collis = গলার)।[২] সারা পৃথিবীতে এক বিশাল এলাকা জুড়ে এদের আবাস, প্রায় ৫৪ লাখ ১০ হাজার বর্গ কিলোমিটার।[৩] বিগত কয়েক দশক ধরে এদের সংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে, আশঙ্কাজনক পর্যায়ে যেয়ে পৌঁছে নি। সেকারণে আই. ইউ. সি. এন. এই প্রজাতিটিকে Least Concern বা ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত বলে ঘোষণা করেছে।[৪] বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী আইনে এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত নয়।[২] দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশ জুড়ে ধলাগলা লেজনাচানির বিচরণ। বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, ভুটান, মায়ানমার, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, লাওস, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া ও চীন এই প্রজাতিটির মূল আবাসস্থল।[৪] উপপ্রজাতি ধলাগলা লেজনাচানির নয়টি উপপ্রজাতি এ পর্যন্ত শনাক্ত করা গেছে।[৫] উপপ্রজাতিগুলো হল: R. a. canescens ( Koelz, 1939) - হিমালয়ের পাদদেশ থেকে উত্তর-পূর্ব পাকিস্তান ও পূর্ব কাশ্মীর হয়ে পশ্চিম নেপাল পর্যন্ত এদের বিস্তৃতি। R. a. albicollis (Vieillot, 1818) - মধ্য হিমালয় পর্বতমালা (নেপাল ও সিকিম), বাংলাদেশের সমতল ভূমি, দক্ষিণ ও পূর্ব ভারত (পশ্চিমবঙ্গের নিম্নাঞ্চল)। নিম্নভূমিতে এরা প্রজনন করে না। R. a. orissae (Ripley, 1955) - পূর্ব-মধ্য ভারত (পূর্ব মধ্য প্রদেশ, দক্ষিণ বিহার ও উড়িষ্যা)। R. a. stanleyi (Stuart Baker, 1916) - পূর্ব হিমালয় (সিকিম), দক্ষিণ ও পূর্ব বাংলাদেশ হয়ে উত্তর-পূর্ব ও পূর্ব মায়ানমার জুড়ে এদের বিস্তৃতি। R. a. celsa (Riley, 1929) - দক্ষিণ-পূর্ব তিব্বত, মায়ানমার (পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল বাদে), দক্ষিণ চীন (দক্ষিণ সিচুয়ান প্রদেশ, ইউনান প্রদেশ, গুয়াংজি প্রদেশ, জিজ্যাং প্রদেশ ও হাইনান দ্বীপ), থাইল্যান্ড (দক্ষিণাঞ্চল বাদে) এবং উত্তর ইন্দোচীন জুড়ে এদের বিস্তৃতি। R. a.cinerascens (Delacour, 1927) - প্রধান আবাস দক্ষিণ ইন্দোচীন। R. a.atrata (Salvadori, 1879) - থাই উপদ্বীপের দক্ষিণাংশ, মালয় উপদ্বীপ ও সুমাত্রায় এদের দেখা যায়। R. a.kinabalu (Chasen, 1941) - উত্তর বোর্নিওর পাহাড়ি অঞ্চলে এদের বিস্তৃতি। R. a.sarawacensis (Chasen, 1941) - প্রধান আবাস পশ্চিম বোর্নিও।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply