Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » ৪-২ স্কোরলাইনে টাইব্রেকার-রোমাঞ্চ শেষে হাসিটা ইতালিরই




শ্বাসরুদ্ধকর টাইব্রেকারে স্পেনকে হারিয়ে ফাইনালে ইতালি গ্রুপপর্ব উতরানোই কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছিল স্পেনের। এবারের ইউরোর শুরুটা মোটেই ভালো হয়নি লুইস এনরিকের দলের। সেই দলটিই শেষ দুই ম্যাচে করল পাঁচটি করে গোল। এরপর সুইজারল্যান্ডের বাধা পেরিয়ে তারা এখন সেমিফাইনালের মঞ্চে। সেখানে আজ তাদের প্রতিপক্ষ ধারাবাহিকতায় দুর্দান্ত ইতালি। লন্ডনের ওয়েম্বলিতে ইউরোর প্রথম সেমিফাইনালে বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার রাতে মুখোমুখি হয়েছে প্রতাপশালী দুই দল। আর ১২০ মিনিট লড়াই করেও ম্যাচভাগ্য গড়ায় টাইব্রেকারে। শ্বাসরুদ্ধকর টাইব্রেকারে হাসি ফুটল আজ্জুরিদের। ৪-২ স্কোরলাইনে ইউরো-২০ এর ফাইনালের টিকিট কাটল মানচিনির দল ইতালি। প্রথমার্ধের ৪৫ মিনিটের দারুণ এক দর্শন উপভোগ করল ফুটবলবিশ্ব। আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণের খেলা কার না ভালো লাগে! প্রথমার্ধে দুই দলই ৪-৩-৩ আক্রমণাত্মক ফরমেশনে খেলেছে। তবে প্রথমার্ধে পরিকল্পিত ফুটবল উপহার দিয়েছে স্পেন। ইতালির ফরোয়ার্ডরা স্পেনের গোলপোস্টের কাছাকাছি হলেও বারবার খেই হারিয়েছেন। শট নিয়েছেন এদিক-ওদিক। ম্যাচ শুরুর ৭ মিনিটে স্পেনের ডিফেন্সের কাছে পরাস্ত হন ইমোবেলে। ২৪ মিনিটে ইতালির গোলমুখ বরাবর বুলেট গতির শট নেন স্পেনের ফরোয়ার্ড ড্যানিয়েল ওলমো। কিন্তু ইতালির গোলরক্ষক জানলুইজি দোন্নারুমাকে ভেদ করে তা জালে জড়াতে পারেনি। ৩৩ মিনিটের মাথায় ইতালির পোস্ট লক্ষ্য করে শট নেন ওলমো। যদিও বল ক্রসবারের উপর দিয়ে মাঠের বাইরে চলে যায়। ৩৯ মিনিটে আবার স্পেন কাউন্টার অ্যাটাকে মিকেল ওজাবাল ইতালির বিপজ্জনক স্পটে পৌঁছে যান। কিন্তু বল গোল পোস্টের উপর দিয়ে মাঠের বাইরে চলে যায়। প্রথমার্ধের শেষ মুহূর্তে গোলের সুযোগ আসে আজ্জুরিদের। কিন্তু ভাগ্যগুনে বেঁচে যায় স্পেন। ৪৫ মিনিটে এমারসনের শট ক্রসবারে প্রতিহত হয়। ম্যাচের প্রথমার্ধে এটিই স্পেনের পোস্ট লক্ষ্য করে ইতালির একমাত্র যথাযথ শট। গোলশূন্য অবস্থাতেই বিরতিতে যায় দুই দল। দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকে দুর্দান্ত খেলতে থাকা ইমমোবিলকে ৫১ মিনিটের মাথায় ফাউল করে হলুদ কার্ড দেখেন সের্হিও বুসকেতস। ৫৩ মিনিটের মাথায় ফেডেরিকো চিয়েসা শট প্রতিহত করেন স্প্যানিশ গোলরক্ষক। এর পাঁচ মিনিট পরেই মিকেলের আক্রমণ প্রতিহত করেন ইতালির গোলরক্ষক দোনারুমা। তবে ৬০ মিনিটের মাথায় সফল হন চিয়েসা। স্পেনের রক্ষণকে ভেঙে ইতালিকে লিড এনে দেন। মার্কো ভেরাত্তির বাড়ানো বল ডি-বক্সের মুখে রুখে দিয়েছিলেন এমেরিক লাপোর্ত, কিন্তু বল চলে যায় চিয়েসার পায়ে। দ্রুত ডি-বক্সে ঢুকে জায়গা বানিয়ে একটু বাঁকানো শটে দূরের পোস্ট দিয়ে ঠিকানা খুঁজে নেন জুভেন্টাস ফরোয়ার্ড। লিড নিয়েই ইমমোবিলকে তুলে নিয়ে বেরারদিকে মাঠে নামায় ইতালি। দেখাদেখি মিডফিল্ডার ফেরান তোরেসকে তুলে নিয়ে স্ট্রাইকার মোরাতাকে নামায় স্পেন। বোঝাই যাচ্ছে, সমতায় ফিরতে কতোটা মরিয়া এনরিকে। সফলও হন তিনি। ৮০ মিনিটে ওলমোর পাস থেকে দুর্দান্ত গোল করেন মোরাতা। ম্য়াচে ১-১ সমতা ফেরে স্পেন।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply