Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » নভোচারী না হয়েও মহাকাশ বেড়িয়ে এলেন তারা




তিনদিনের সফর শেষে মহাকাশ থেকে পৃথিবীতে ফিরেছেন নভোচারী নন—এমন চার পর্যটক। নভোচারী না হয়েও মহাকাশ বেড়িয়ে এলেন তারা এর আগে কোন মহাকাশযান পৃথিবী থেকে এতো উঁচুতে ওঠেনি, যতোটা উঠেছিল স্পেস ক্রু ড্রাগন। স্পেস এক্সের স্বয়ংক্রিয় এই মহাকাশযান থেকে ক্যাপসুলটি প্যারাস্যুটের মাধ্যমে পর্যটকদের নিয়ে সমুদ্রে অবতরণ করে। কেমন ছিলো পর্যটকদের সেই মহাকাশ সফর? তিনদিনের মহাকাশ সফর শেষে পৃথিবীতে ফিরল স্পেস এক্স ক্রু ড্রাগন ক্যাপসুল। এই প্রথম পৃথিবীর কক্ষপথ ঘুড়ে আসল নভোচারী নয়— এমন ৪ জন পর্যটক। চলুন দেখে আসি, কেমন ছিল তাদের এই সফর? স্পেস এক্সের মহাকাশযানে পর্যটকরা সফরের সময়টায় মুভি দেখেছেন। স্পেস এক্সের এই মহাকাশযানটি সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় হওয়ায় এর নিয়ন্ত্রণ বা পরিচালনা নিয়ে কোনকিছুবই ভাবতে হয়নি তাদের। আরও পড়ুন: মহাকাশে ৯০ দিন বসবাস শেষে ফিরলেন ৩ চীনা নভোচারী এই ক্যাপসুলটি ঘণ্টায় ১৭ হাজার মাইল গতিবেগে চলেছে। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলকেই ব্যবহার করেছে নিজের গতিবেগ নিয়ন্ত্রণের জন্য। অবতরণের সময় স্পেস ক্রাফট নিচে নামার আগে প্যারাশ্যুট ছেড়ে দেয়। এরপর কয়েকটি রিকভারি শিপ এসে পর্যটকদের পানি থেকে সরিয়ে নিয়ে আসে। তাদের যাত্রার নাম দেয়া হয়েছে মিশন ইন্সপিরেশন ফোর। ৩ দিনের সফরে এই ৪ জন মহাকাশের পর্যটকরা ১৩ ফুট বিস্তৃত ক্যাপসুলের মধ্যে ছিলেন, ছিলেন পৃথিবী থেকে ৩৫০ মাইল উপরে, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন থেকেও ১০০ মাইল ওপরে। মানবসভ্যতার ইতিহাসে এই প্রথম মহাকাশযানে করে মানুষ পৃথিবী থেকে এতো উঁচুতে উঠেছে। এই সফরে মহাকাশে ছোট খাটো গবেষণাও করেছেন তারা। মহাকাশে তাদের শরীর কেমন আচরণ করে সেটি খতিয়ে দেখেছেন। পরিবারের সদস্যদের সাথে কথা বলেছেন, কুপলা নামের জানালা দিয়ে দেখেছেন মহকাশের অনন্তকাল। শুনেছেন গানও। লাইভস্ট্রিমিংয়ে শেয়ার করেছেন তাদের কার্যক্রম। এরমধ্যে প্রোক্টর কিছু ছবিও এঁকেছেন, যেগুলো বিক্রি করে অর্থ সেন্ট জুডের তহবিলে দেবেন। ইন্সপিরেশন ফোরের টুইটার অ্যাকাউন্টেও শেয়ার করেছেন আর্কেনাক্স কীভাবে সেন্ট জুডের রোগীদের সাথে কথা বলছেন, ইসাকম্যান কীভাবে শেয়াবাজারের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করছেন। মহাকাশে যাওয়ার পর প্রথম দুইদিন তারা কোন তথ্য দেননি। এমনিতেও মহাকাশে গেলে নভোচারী বা পর্যটকরা অস্বস্তিতে থাকেন লাইভে আসতে। নাসার গবেষণা বলছে, এসময়টায় তাদের মোশন সিকনেস থাকে। আর মহাকাশে নির্বিঘ্নে ঘুমানো বেশ চ্যালেঞ্জিং। কিন্তু স্পেস এক্সের ক্রু ড্রাগন ফ্লাইট কিছুটা ব্যতিক্রম। এই মহাকাশযান নভোচারী নয়, সাধারণ মানুষ নিয়ে মহাকাশে গেছে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply