Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » যুদ্ধ বাধাতে চেয়েছিলেন ট্রাম্প, কঠিন জেরার মুখে মার্কিন জেনারেল




সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও জেনারেল মার্ক মিলি ক্ষমতা শেষের আগ মুহূর্তে যুদ্ধ বাধাতে চেয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট। কিন্তু তাকে বিভিন্ন উপায়ে থামানোর চেষ্টা করেছিলেন মার্কিন জেনারেল মার্ক মিলি। পুলিৎজার পুরস্কারজয়ী সাংবাদিক বব উডওয়ার্ড এবং ওয়াশিংটন পোস্টের রিপোর্টার রবার্ট কস্টার ‘পেরিল’ নামের বইয়ে এসব তথ্য তুলে ধরেন। ব্রিটিশ গণমাধ্যম গার্ডিয়ানের খবরে বলা হয়েছে, এই তথ্য প্রকাশের পর সিনেটে রিপাবলিক দলের আমর্ড সাভিস কমিটির কাছে কড়া জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হতে যাচ্ছেন জেনারেল মার্ক মিলি। প্রকাশিত ‘পেরিল’ বইয়ে বলা হয়, ২০২০ সালের নির্বাচনে হারার পর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন। কারচুপির অভিযোগ তুলে ফল বাতিলের দাবিও জানিয়েছিলেন তিনি। তাই ট্রাম্প যেকোনো সময় সেনা অভিযান পরিচালনা বা পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের নির্দেশ দিতে পারেন এমন আশঙ্কা থেকে পরমাণু অস্ত্রের নিরাপত্তায় গোপন পদক্ষেপ নিয়েছিলেন ট্রাম্পের সামরিক উপদেষ্টা মার্ক মিলি। ৬ জানুয়ারি ট্রাম্পের সমর্থকরা ক্যাপিটল হিলে হামলার পর মার্ক মিলি আরও চিন্তিত হয়ে পড়েন। হামলার দু'দিন পরই জেনারেল মার্ক মিলি পেন্টাগনে তার অফিসে গোপন এক বৈঠকে শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের ডাকেন। পেন্টাগনের ওয়ার রুমে ঐ বৈঠকে জেনারেল মার্ক মিলি তার বাহিনীর অন্য শীর্ষ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন প্রেসিডেন্টের আদেশ এলেও যেন পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার না করা হয়। এই নির্দেশনা দেওয়ার পর মার্ক মিলি সহকর্মীদের প্রত্যেকের কাছে যান এবং চোখে চোখ রেখে কথা বলেন। সাংবাদিকরা তাদের বইয়ে লিখেছেন, এটা অনেকটা শপথ করানোর মতোই মনে হয়। বইয়ে এই ঘটনার প্রকাশের পর ট্রাম্পের রাজনৈতিক দল ‘রিপাবলিকান’ এর সিনিয়র সদস্যরা মার্ক মিলির পদত্যাগ দাবি করেন। তবে আমেরিকার বর্তমান ক্ষমতাসীন ডেমোক্রেটিক দলের সদস্যরা বিপর্যকর পরিস্থিতি এড়ানোর জন্য মার্ক মিলিকে ধন্যবাদ প্রদান করেন। গার্ডিয়ানের খবরে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় মঙ্গলবার মার্ক মিলিকে এ বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের পাশাপাশি প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনকে আফগানিস্তান থেকে অপ্রস্তুত অবস্থায় দেশত্যাগের বিষয়েও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply