Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » রাজশাহী অঞ্চলের মহারাজ ফজলি আম ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে।




স্বীকৃতি পেল রাজশাহীর ফজলি আম রাজশাহী অঞ্চলের মহারাজ ফজলি আম ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে। এই আম বেশ বড়, লম্বা চ্যাপ্টা আকারের হয়ে থাকে। জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃত পাওয়ার মধ্য দিয়ে রাজশাহীর ফজলি আম এখন দেশের সম্পদ। এ অবস্থায় আন্তর্জাতিক বাজারে সুস্বাদু এই আম রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সম্ভব হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। স্বীকৃতি পেল রাজশাহীর ফজ

লি আম রাজশাহীর ৯টি উপজেলায় মহারাজ ও সুরমা ফজলির বাগান রয়েছে। এর মধ্যে বাঘা উপজেলার মহারাজ ফজলি আম খুবই পরিচিত। প্রায় ২০০ বছর আগে কলকাতার বাজারে এই আম বাঘা ফজলি হিসেবে বেশ পরিচিত ছিল। সম্প্রতি ফল গবেষণা কেন্দ্রের আবেদনের প্রেক্ষিতে ফজলি আমের ভৌগোলিক নির্দেশক নাম ‘রাজশাহীর ফজলি আম’ হিসেবে স্বীকৃতি পেল। গত ৬ অক্টোবর শিল্প মন্ত্রণালয়ের ডিপার্টমেন্ট অব পেটেন্ট, ডিজাইন অ্যান্ড ট্রেডমার্ক তাদের ‘দ্য জিওগ্রাফিক্যাল আইডেন্টিকেশনের’ ১০ নম্বর জার্নালে এটি প্রকাশিত হয়েছে। ফলে সুস্বাদু এই আম জিআই পণ্য হিসেবে বিশ্বে পরিচিতি পেল। রাজশাহী ফল গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. আলিম উদ্দিন জানান, যেসব তথ্য উপাত্ত চায় সবগুলোই আমরা দিয়েছি। কয়েকবার এর তদন্ত হয়েছে এবং আরও তথ্য উপাত্তের ঘাটতি ছিল সেগুলো জানতে চাওয়া হয়েছে। সেগুলোর সবগুলোই আমরা দিয়েছি। তার প্রেক্ষিতে আমি দরখাস্ত করেছিলাম ২০১৭ সালের ৯ মার্চ আর এটি জার্নাল হলো ২০২১ সালের ৬ অক্টোবর। এখন থেকে ২ মাস পরে আমরা সার্টিফিকেটটি পাবো আশা করি। ব্র্যান্ডিংয়ের কারণে এখন আন্তর্জাতিক বাজারে ফজলি আমের চাহিদা বাড়বে। ফলে আম রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সম্ভব বলে মনে করেন রাজশাহী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সচিব গোলাম জাকির হোসেন। তিনি জানান, জিআই স্বীকৃতি থাকলে তো সেই প্রোডাক্ট বিদেশে রপ্তানি হওয়ার জন্য আমরা সুবিধা পেয়ে যাচ্ছি। বাড়তি সুবিধা হিসেবে। সেই হিসেবে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রাও আয় হবে অনেক। প্রান্তিক কৃষকরা হয়তো বৈদেশিক যোগাযোগটাও রক্ষা করতে পারবে এবং তাদের প্রোডাক্টটা দেশের বাইরেও পাঠাতে পারবে। এতে আগামীতে ফজলি আমের বাগানের পরিধি বাড়ার পাশাপাশি আমের ন্যায্যমূল্য পাবেন বাগান মালিকরা। এমনটাই মনে করেন ফল গবেষণায় সংশ্লিষ্টরা। রাজশাহী ফল গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. আলিম উদ্দিন বলেন, আমাদের যে বাগানগুলো আছে এগুলোর যত্ন পরিচর্যা আরও বৃদ্ধি পাবে এবং তার সঙ্গে নতুন নতুন বাগান আরও তৈরি করবে। কারণ এটা এই এলাকার ঐতিহ্যের সঙ্গে জড়িত। ২০১৭ সালের ৯ মার্চ রাজশাহী ফল গবেষণা কেন্দ্র মহারাজ ফজলি আম জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতির জন্য আবেদন করে। আর ২০২১ সালের ৬ অক্টোবর তা গৃহীত হয়






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply