Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » কুমিরের মাথায় উঠে সেলফি, অল্পের জন্য রক্ষা




) মনে হয়েছিল ডোবায় প্রমাণ-সাইজের একটি কুমিরের ভাস্কর্য ভাসছে। এমন দৃশ্য দেখার পর সেলফি তোলার লোভ সামলাতে পারেননি ফিলিপিন্সের এক পর্যটক। তিনি সরাসরি আর এই ভুলেই হুমকির মুখে পড়ে যায় তার জীবন। আকস্মিক কুমিরটি দাঁত দিয়ে তাকে কামড়ে ধরে পানির নিচে নিয়ে যেতে চেষ্টা করে। অল্পের জন্য মৃত্যু থেকে বেঁচে আসতে পারেন তিনি। সামাজিকমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা গেছে, সিমেন্ট দিয়ে বাঁধানো একটি ডোবায় ৬৮ বছর বছর বয়সী ওই ব্যক্তি কুমিরটির সঙ্গে সেলফি তুলতে সেটির মাথায় ওঠে বসতে চেষ্টা করেন। আর তখন মওকা বুঝে কুমিরটি তার ওপর হামলা করে বসে। রক্তাক্ত হলেও কোনো রকম প্রাণে রক্ষা পান এ পর্যটক। গেল ১০ নভেম্বর দেশটির কাগায়ান ডি ওরো শহরের একটি পার্কে ঘটনাটি ঘটেছে। ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন দ্য মিররের খবর বলছে, একটি থিম পার্কে ১২ ফুট লম্বা সরীসৃপটির সঙ্গে কয়েকটি ছবি তুলতে ডোবায় নামেন নেহেমিয়াস চিপাদা নামের ওই পর্যটক। কিন্তু এ ঘটনা তাকে জীবনের সবচেয়ে ভয়াবহ পরিস্থিতির মুখে ঠেলে দিয়েছে। কুমিরটি তার বাহুতে কামড়ে ধরে সবলে তাকে পানির তলে নিয়ে যেতে চেষ্টা করে। এতে তার পরিবার সদস্য ও আশপাশের লোকজন ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে পড়েন। নেহেমিয়াস চিপাদা আমায়া ভিউ অ্যামিউজমেন্ট পার্কে ঘুরতে গিয়েছিলেন তিনি। তখনই তার জীবনে এ দুঃস্বপ্ন নেমে আসে। রোজিলা পামিসা অ্যান্টিগা নামের এক প্রত্যক্ষদর্শী এ ঘটনার ভিডিও করে সামাজিকমাধ্যমে ছেড়ে দেন। পরে তা ব্যাপক ভাইরাল হয়ে যায়। আরও পড়ুন: কুমিরকে আছড়ে মেরে ফেলল হাতি! ভয়ংকর এই ভিডিও ভাইরাল ডেইলি মেইলের খবরে বলা হয়েছে, ওই পর্যটক ভাগ্যগুণে প্রাণে বেঁচে আসতে পেরেছেন। ভিডিওতে দেখা গেছে, রক্তাক্ত অবস্থায় তিনি মাটিতে পড়ে আছেন। পরে হাসপাতালে গিয়ে তার বাঁ হাতে অস্ত্রোপচার করেছেন। পার্কে পর্যাপ্ত সতর্কতা সংকেত না থাকার ওপর নিজেদের ভুলের দায় চাপাচ্ছেন নেহেমিয়াসের পরিবার। তার মেয়ে মেরসি জোয় চিপাদা বলেন, ‘ভেতরে প্রবেশ করা যাবে না’ বলে কোনো সতর্কবার্তা সেখানে ছিল না। যদি তা থাকত, তবে কখনোয়ই আমরা সেখানে যেতাম না। আমার বাবার প্রাণও হুমকিতে পড়তো না।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply