Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » পাকিস্তানের চাই মাত্র ১২৮ রান। তাড়ায় চাপে পাকিস্তান




ছোট লক্ষ্য

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের লড়াই। ছবি : সংগৃহীত লক্ষ্যটা বড় নয়। পাকিস্তানের চাই মাত্র ১২৮ রান। বাংলাদেশের বিপক্ষে এই রান তাড়া করতে নেমে শুরুতেই উইকেট হারিয়েছে সফরকারীরা। ইনিংসের তৃতীয় ওভারেই পাকিস্তানি ওপেনার মোহাম্মদ রিজওয়ানকে ফিরিয়ে দেন মুস্তাফিজুর রহমান। ১১ বলে ১১ রান করে বিদায় নেন পাকিস্তানের তারকা ব্যাটসম্যান। পরে বাবর আজমকে সাজঘরে ফেরান তাসকিন আহমেদ এবং হায়দার আলীকে আউট করেন মেহেদী হাসান। তাই ছোট লক্ষ্য তাড়ায় চাপে পাকিস্তান। আজ শুক্রবার তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে আগে ব্যাট করে ২০ ওভারে সাত উইকেট হারিয়ে ১২৭ রান গড়ে বাংলাদেশ। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৩৬ রান করেন আফিফ হোসেন। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় বাংলাদেশ। দলীয় ৩ রানের মাথায় বিদায় নেন ওপেনার নাঈম। দ্বিতীয় ওভারে হাসান আলীর করা প্রথম বলটিতেই ধরা পড়েন নাঈম। পাকিস্তানি বোলারের অফ স্টাম্পের অনেক বাইরে বল জায়গায় দাঁড়িয়েই ব্যাট চালান নাঈম। কিন্তু টাইমিং গড়বড়ে ছিল। বল চলে যায় কিপারের হাতে, ১ রানে বিদায় নেন নাঈম। নাঈমের পর হতাশ করেন আরেক ওপেনার সাইফ হাসান। অভিষেকে তিনি করেন কেবল ১ রান। পরের ওভারে বাজে বল খেলতে গিয়ে আউট হন সাইফ। মোহাম্মদ ওয়াসিমের অফ স্টাম্পের বেশ বাইরের একটু লাফানো বলে খোঁচা দিয়ে প্রথম স্লিপে ক্যাচ তুলে দেন তিনি। ১ রান করা সাইফের ব্যাটিংও ছিল অস্বস্তিদায়ক। টি-টোয়েন্টিতে ১ রান তুলতে সাইফ খেলেন ৮ বল। দ্রুত দুই উইকেট হারানোর পর হাল ধরতে পারেননি নাজমুল শান্তও। লম্বা সময় পর টি-টোয়েন্টিতে ফেরা শান্ত খেললেন মাত্র ৭ রানের ইনিংস। মোহাম্মদ ওয়াসিমের বলেই জায়গা করে নিয়ে মারতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দেন তিনি। ফিরতি ক্যাচ মুঠোয় জমান ওয়াসিম। পাওয়ার প্লেতে শুধু হতাশাই দেখে বাংলাদেশ। প্রথম ছয় ওভারে বাংলাদেশ তোলে মাত্র ২৫ রান, হারায় ৩টি উইকেট। এর মধ্যে বাউন্ডারি মাত্র একটি। তিন উইকেট হারানোর পর আফিফ হোসেনের সঙ্গে কিছুটা আশা জাগান মাহমুদউল্লাহ। সেটিও বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। মোহাম্মদ নওয়াজের ডেলিভারিতে বোল্ড হন মাহমুদউল্লাহ। ১১ বলে ৬ রান করেন মাহমুদউল্লাহ। ভাঙে ২৬ বলে ২৫ রানের জুটি। এরপর বাকিদের নিয়ে কিছুটা প্রতিরোধ গড়েন নুরুল ও আফিফ। দুই ছক্কায় ২২ বলে ২৮ রান করে ফেরেন নুরুল। আফিফ ফেরেন ৩৬ রানে। অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যানরা দ্রুত ফিরলে শেষ দিকে টেলএন্ডারদের নিয়ে নির্ধারিত ওভারে স্কোরবোর্ডে ১২৭ রান তোলেন মেহেদী হাসান। ২০ বলে ৩০ রান করেন তিনি






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply