Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » পিতৃহীন ৩০০ তরুণীর গণবিয়ে




কোনো সাধারণ বিয়ের অনুষ্ঠান নয়। দেখে আর দশটা বিয়ের অনুষ্ঠানের মতো মনে হলেও আদতে একটি গণবিয়ের আয়োজন ছিল। যেখানে একসঙ্গে গাটছড়া বাঁধার অপেক্ষায় ৩০০ জুটি। এ ঘটনা ভারতের গুজরাটে। শনি (৪ ডিসেম্বর) ও রোববার (৫ ডিসেম্বর) ওই ৩০০ জুটির বিয়ে সম্পন্ন হয়। এর মধ্যে ১৩৫ জন তরুণীর গণবিয়ের আয়োজন হয় শনিবার। এদের মধ্যে মুসলমান ও খ্রিস্টান পরিবারের কনেও ছিলেন। আয়োজকদের মতে, এতে করে পিতৃহীন দরিদ্র পরিবারগুলো চিন্তামুক্ত হয়েছে। সম্প্রতি গুজরাটের সুরাত শহরে আয়োজন করা হয় অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়া ও পিতৃহীন অন্তত ৩০০ জন মেয়ের আড়ম্বরপূর্ণ এক বিয়ের অনুষ্ঠান। বিভিন্ন ঐতিহ্য অনুসারে ধর্মীয় বিধান মেনে সম্পন্ন করা হয় গণবিয়ের এ আয়োজন। মাহেষ নামে স্থানীয় এক ব্যক্তির দায়িত্বে এ বিয়ের আয়োজন হয়। প্রথম দিন দুটি আলাদা ভেন্যুতে আয়োজন করা হয় বিয়ের এ অনুষ্ঠান। সকালে ৬৫ ও বিকেলে ৭০ জন কনের বিয়ে সম্পন্ন করা হয়। এদের মধ্যে কেবল হিন্দু নয়, ছিলেন অন্যান্য ধর্মাবলম্বীরাও। প্রত্যেক বর-কনেকেই নিজ নিজ ধর্ম অনুসারে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সারতে হয়। পরদিন রোববার বাকিদের বিয়ের আয়োজন হয়। তিনি জানান, পিতৃহীন দরিদ্র পরিবারগুলোকে কন্যাদায়মুক্ত করার লক্ষ্যেই তার এ উদ্যোগ। আরও পড়ুন: জেনে নিন কী কী ক্ষেপণাস্ত্র আছে ভারতের অস্ত্রভান্ডারে ভারতের সংবাদ সংস্থা এএনআইকে শনিবার (৪ ডিসেম্বর) তিনি বলেন, পিতৃহীন মেয়েদের অভিভাবক হয়ে এ বিয়ের আয়োজন করেছি। সকালে ৬৫ ও বিকেলে ৭০ জনের বিয়ের সম্পন্ন হলো। যাদের মধ্যে তিনজন মুসলিম, একজন খ্রিস্টান ও একজন পাঞ্জাবি মেয়ে ছিল। এমন আড়ম্বরপূর্ণ আয়োজনে খুশি বর-কনেসহ তাদের পরিবারের সদস্যরাও। এক কনে বলেন, কখনও আশা করিনি আমার বিয়ের অনুষ্ঠান এতটা সুন্দর হবে। মাহেষ পাপা আমাদের শপিং করা, মেহেদি দেওয়া, পার্লারে সাজানোসহ সব ব্যাপারে সহযোগিতা করেছেন। আমাদের মতো আরও পিতৃহীন মেয়েদের ওপর তার আশির্বাদ বর্ষিত হোক, এ কামনাই করছি। নানা আয়োজনের পাশাপাশি গণবিয়েতে নব দম্পতিকে দেওয়া হয় নগদ অর্থ ও নানা উপহারসামগ্রীও। প্রতিবছর তিনি অসহায় মেয়েদের দায়িত্ব নিয়ে গণবিয়ের আয়োজন করে থাকেন।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply