Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » ভিসির পদত্যাগের দাবিতে অনশনরত শিক্ষার্থীদের যা বললেন ড. জাফর ইকবাল




অনশনরত শিক্ষার্থীদের যা বললেন ড. জাফর ইকবাল শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) এসে অনশনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাবেক শিক্ষক অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল। মঙ্গলবার গভীর রাত ৩টা ৫৫টায় বিশ্ববিদ্যালয়ে পৌঁছেই

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। এ সময় শিক্ষার্থীরা গত ১৩ জানুয়ারি রাত থেকে শুরু প্রভোস্ট বিরোধী আন্দোলনে ১৬ জানুয়ারি পুলিশ লাঠিচার্জ, রাবার বুলেট ও সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে ৩০ শিক্ষার্থীকে আহত করার ঘটনাগুলো জানান। গ্রেফতার সাবেক পাঁচ শিক্ষার্থীর মুক্তি দাবি তোলেন তারা। টানা দুই ঘণ্টারও বেশি কথা বলার পর ড. জাফর ইকবাল ও তার সহধর্মিণী ড. ইয়াসমিন হক অনশন ভাঙতে রাজি করেন শিক্ষার্থীদের। সকাল ৮টার দিকে ড. জাফর ইকবাল ও তার স্ত্রীর হাতে পানি পান করে বা অন্য কোনো আয়োজনে অনশন ভাঙবে বলে কথা দেয় শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের সব অভিযোগ ও দাবি শোনার পর ড. জাফর ইকবাল বলেন, ‘তোমরা আমাকে গণমাধ্যমগুলোর সামনে কথা দিয়েছ, এই অনশন ভাঙবে। তোমাদের জীবন অনেক মূল্যবান। একজন মানুষের জন্য তোমরা জীবন দিয়ে দেবা এটা মানা যায় না। সাবেক ৫ শিক্ষার্থীর বিষয়ে কথা হয়েছে। যেহেতু মামলা করা হয়ে গেছে তো আদালতে তোলা হবে। তারা কথা দিয়েছেন ছাত্রদের জামিন দেওয়া হবে।’ তিনি বলেন, ‘আমি আসলে এসেছি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে। আমি খুব ইমোশনাল, আমার চোখে পানি চলে আসে। ওরা (সাবেক পাঁচ শিক্ষার্থী) টাকা-পয়সা দেওয়ায় গ্রেফতার হয়েছে। তোমাদেরকে সাহায্য করতে যদি এরেস্ট হতে হয় তাহলে আমি হব। আমি তোমাদেরকে এই ১০ হাজার টাকা দিলাম। এ টাকা দিয়ে তোমাদের তেমন কিছু হবে না জানি। কিন্তু আমি দেখতে চাই সিআইডি আমাকে এরেস্ট করে কিনা।’ আপ্লুতকণ্ঠে তিনি বলেন, ‘আমি আইজিপিকে বলেছি, ছাত্রদের বিশ্বাস করুন। ছাত্ররা মুক্তিযুদ্ধ করেছে। তাদের মারবেন না। সবার হাতে স্মার্টফোন থাকে একটা ছবি দেখান যে, ছাত্ররা গুলি করেছে। এসবের কোনো প্রমাণ নেই।’ ছাত্রদের উদ্দেশ্যে ড. জাফর ইকবাল আরো বলেন, ‘তোমরা টের পাচ্ছ না তোমরা কি করেছে। ৩৪ জন ভিসির ঘুম নষ্ট হয়ে গেছে। তোমরা সারা বাংলাদেশের বিশ্ববিশ্ববিদ্যালয়ে নাড়া দিয়েছ। আমি ধরে নিয়েছিলাম, অনশনের এখানে মেডিকেল টিম আছে। তারা সার্বক্ষণিক দেখভাল করছেন। কিন্তু এখানে এসে দেখলাম, ডাক্তাররা ছিলেন কিন্তু তাদের ভয়-ভীতি দেখিয়ে এখান থেকে সরিয়ে দিয়েছে। আমি এসব ঘটনা বলব। এখানের অনশনকারীদের অবস্থাই যখন এতো খারাপ, তাহলে অসুস্থ ২০ জনের কি অবস্থা! আমি শঙ্কিত। এটা চরম অমানবিকতা। ’ ‘তোমাদের আমি অভিনন্দন জানাই। এমন আন্দোলনে বাইরের মানুষ নিজেদের স্বার্থে নিয়ে নেয়। তোমরা সেটা হতে দাওনি। আমি বহিরাগত। এরপরও তোমরা যদি আমাকে ডাকো আমি সাড়া দেব।’






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply