Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » ভারতে এক লাফে করোনা শনাক্ত লাখ ছুঁই ছুঁই




লাখের দোরগোড়ায় পৌঁছে গেল ভারতের দৈনিক কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বৃহস্পতিবারের (৬ জানুয়ারি) রিপোর্ট অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৯০ হাজার ৯২৮ জন। যা বুধবারের তুলনায় ৫৬ শতাংশ বেশি। বুধবার দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৫৮ হাজার ৯৭। দৈনিক সংক্রমণ বাড়লেও কমেছে মৃত্যুর সংখ্যা। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ৩২৫ জনের। দৈনিক সংক্রমণ বা পজিটিভিটি রেট প্রায় সাড়ে ৬ শতাংশ। সুস্থতার হার সামান্য কমেছে বুধবারের তুলনায়। বৃহস্পতিবার দৈনিক সুস্থতার হার ৯৭ দশমিক ৮১ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ১৯ হাজার ২০৬ জন। বেড়েছে সক্রিয় রোগীর সংখ্যাও। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েল রিপোর্ট অনুযায়ী, সক্রিয় রোগীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২ লাখ ৮৫ হাজার ৪০১। ভারতজুড়ে বাড়ছে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যাও। ২৬টি রাজ্যে কোভিডের এ নতুন রূপ ছড়িয়েছে। কোন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারতে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২ হাজার ৬৩০। বুধবার এ সংখ্যাটি ছিল ২ হাজার ১৩৫। ভারতের মোট ওমিক্রন আক্রান্তের মধ্যে ৯৯৫ জন সুস্থ হয়েছেন। আরও পড়ুন: এই প্রথম একদিনে ২৫ লক্ষাধিক করোনায় আক্রান্ত রাজ্যগুলোর মধ্যে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি মহারাষ্ট্রে। এ রাজ্যে মোট ওমিক্রন আক্রান্ত ৭৯৭ জন। সুস্থ হয়েছেন ৩৩০ জন। তার পরই রয়েছে দিল্লি (৪৬৫), রাজস্থান (২৩৬), কেরল (২৩৪), কর্নাটক (২২৬), গুজরাট (২০৪)। করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যুর পরিসংখ্যান রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডওমিটারের তথ্যানুযায়ী, বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার (৬ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে মারা গেছেন ৭ হাজার ২০০ জন। অন্যদিকে ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্ত হয়েছেন ২৫ লাখ ৩৪ হাজার ৪৭৩ জন; যা এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ আক্রান্ত। আরও পড়ুন: ওমিক্রন নিয়ে উদ্বেগের কথা শোনাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এদিকে ২০২২ সালের জুলাইয়ের মধ্যে বিশ্বের প্রতিটি দেশের ৭০ শতাংশ মানুষকে টিকা দিতে পারলে করোনা মহামারি রোধ হবে বলে দাবি করেছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মহাপরিচালক তেদরোস আধানম গেব্রেয়াসিস। এর আগে গত ৩১ ডিসেম্বর ডব্লিউএইচও প্রধান বলেন, মহামারি রোধে টিকা বণ্টনে সমতা আনতে হবে। এর দুই দিন আগে তিনি বলেন, ডেল্টা ধরনের চেয়ে ওমিক্রন ধরনের বিস্তার অত্যন্ত উদ্বেগের। এতে করোনা সংক্রমণের সুনামি দেখা দিতে পারে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply