Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » হিরোশিমার বোমার চেয়েও কয়েকশগুণ শক্তিশালী টোঙ্গার অগ্ন্যুৎপাত!




ভয়াবহ সুনামির পর আগ্নেয়গিরির ছাইয়ে বিপর্যস্ত টোঙ্গার বাসিন্দারা। পরিবেশের মারাত্মক বিপর্যয়ের মধ্যেই মানসিক ট্রমার সঙ্গে লড়াই করছেন অনেকে। টোঙ্গার সাগরের তলদেশের আগ্নেয়গিরির সবশেষ ভয়াবহ বিস্ফোরণ পরিবেশে দীর্ঘ সময় ক্ষতিকর প্রভাব ফেলবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা জানিয়েছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সময় জাপানের হিরোশিমায় যুক্তরাষ্ট্র যে পারমাণবিক বোমা ফেলেছিল, তার চেয়ে টোঙ্গায় গত সপ্তাহে ঘটে যাওয়া অগ্ন্যুৎপাত কয়েকশ’গুণ বেশি শক্তিশালী। প্রশান্ত মহাসাগরের তলদেশে আগ্নেয়গিরির বিস্ফোরণের পর ধোঁয়ার এই ব্যাপকতাই বলে দেয় কতটা ভয়াবহ রূপে ছড়িয়ে পড়েছে আগ্নেয় ছাই। সুনামির শব্দ শোনা গেছে ২ হাজার ৩০০ কিলোমিটার দূরের নিউজিল্যান্ডেও। স্যাটেলাইটগুলোতেও বিস্ফোরণের শকওয়েভ ধরা পড়ার কথা জানিয়েছে গণমাধ্যম। আগ্নেয়গিরির উদগিরণের পর আঘাত হানা সুনামির তাণ্ডবের চিহ্ন চারিদিকে। তবে সেই ক্ষত ধীরে ধীরে সেরে ওঠলেও ছাই থেকে নিস্তার নেই। রাস্তাঘাট থেকে শুরু করে বিভিন্ন স্থাপনায় ছড়িয়ে পড়েছে আগ্নেয়গিরির ছাই। বাতাসে মিশ্রিত ছাই ও ধুলার কারণে বাসিন্দাদের শরীরে চুলকানির মতো উপসর্গ্ দেখা দিচ্ছে। গাছের পাতা ছাইয়ে ধূসর হয়ে গেছে। পাতাও ঝড়ে যাচ্ছে। প্রয়োজন ছাড়া বাইরে যাওয়ার সাহস পাচ্ছে না কেউ। বিশেষ করে শিশুদের ঘরবন্দি জীবন কাটাতে হচ্ছে। আরও পড়ুন: ইয়েমেনে হুতি বিদ্রোহীদের কয়েকটি অঞ্চল নিয়ন্ত্রণের দাবি সুনামির দুই সুপ্তাহ পরও স্বভাবিক হয়নি জনজীবন। বরং মানসিক ট্রমা ভর করেছে তাদের। সুনামির ভয়াবহতা স্মরণ করেই প্রতিকূল পরিস্থিতির সঙ্গে লড়াই করে যাচ্ছেন তারা। টোঙ্গার মানুষকে সব ধরনের সহায়তার চেষ্টা করছে প্রতিবেশী দেশগুলো। এগিয়ে এসেছে রেড ক্রসের মতো দাতব্য সংস্থাগুলো। তবে তাবু, খাবার, পানির পাশাপাশি ভয়াবহ সুনামি প্রত্যক্ষ করা টোঙ্গার বাসিন্দাদের মানসিক ট্রমা কাটিয়ে উঠতেও সহায়তা করা প্রয়োজন বলে মনে করেন স্বেচ্ছাসেবীরা। বিশুদ্ধ পানিকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে টোঙ্গার সরকার। এরইমধ্যে সমুদ্রের পানি পরিশোধনের জন্য ডেসালিনেশন প্ল্যান্ট থাকা নিউজিল্যান্ড নৌবাহিনীর একটি জাহাজ শুক্রবার টোঙ্গায় পৌঁছেছে। এদিকে, ভয়াবহ আগ্নেয়গিরির বিস্ফোরণ পরিবেশে দীর্ঘ সময় ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করছেন পরিবেশ বিজ্ঞানীরা।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply