Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » করোনা: জার্মানিতে আরও কড়াকড়ি, বিপাকে প্রবাসীরা




করোনার ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের ভয়াবহতার মধ্যেই ওমিক্রনের সংক্রমণ ঠেকাতে দেওয়া বিধিনিষেধে আরও কড়াকড়ি এনেছে জার্মানি। দেশটির চ্যান্সেলর ওলাফ শলজসহ সরকারের উচ্চপদস্ত কর্মকর্তারা আশা করছেন, নতুন নিয়মে করোনাকে নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হবে। তবে কড়াকড়িতে বিপাকে পড়তে যাচ্ছেন স্থানীয়সহ প্রবাসী রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীরা। দিনে দিনে রুদ্রমূর্তি ধারণ করা করোনাকে যেন কিছুতেই বাগে আনা যাচ্ছে না জার্মানিতে। দিন ফুরোলেই দেশজুড়ে মৃত্যুর মিছিলে যোগ হচ্ছে একের পর এক আক্রান্ত রোগী। একই সাথে করোনার দুই ডোজ নেওয়ার পরও পাল্লা দিয়ে বাড়ছে সংক্রমিতের সংখ্যাও। তাই যেকোনো মূল্যে করোনাকে রুখতে চলমান বিধিনিয়মে কড়াকড়ি আরোপ করেছে ওলাফ শলজ প্রশাসন। নতুন নিয়মে টিকা নেওয়া, সেরে ওঠা কিংবা করোনায় নেগেটিভ প্রমাণিত এমন ১০ জনের একত্র হওয়ার অনুমোদন পাওয়া গেছে। কিন্তু যারা টিকাগ্রহণ করেনি, তাদের ক্ষেত্রে একত্র হতে পারবেন মাত্র দুজন। আর সবাইকে পরতে হবে এফএফপি টু মাস্ক। নতুন করে আইসোলোশনে থাকার সময়সীমা ১৪ দিনের বদলে ১০ দিন করেছে প্রশাসন। তবে সেক্ষেত্রে দেখাতে হবে ৪৮ ঘণ্টার নেগেটিভ সার্টিফিকেট। অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য বন্ধ থাকবে ক্লাব ও ডিসকো। খেলাধুলার মাঠে ও সাংস্কৃতিক যেকোনো অনুষ্ঠানে থাকবে না কোনো দর্শকদের উপস্থিতি। শর্তসাপেক্ষে ইনডোরে ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ দর্শক অনুমোদনের বিষয়টি বিবেচনা যোগ্য। নিয়মভঙ্গে গুণতে হবে মোটা অংকের জরিমানা। আরও পড়ুন: ওমিক্রনকে মৃদু ভাবা বোকামি: ডব্লিওএইচওর সতর্কতা তবে গ্রাহকদের জন্য করোনার টুজি প্লাস নিয়মটি আরোপ করায় সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছে স্থানীয়সহ প্রবাসী বাংলাদেশি রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীসহ এই খাতে কর্মরতরা। এক বাঙালি রেস্তোরাঁ নারীকর্মী বলেন, অনেকেই বেকার হয়ে পড়েছেন। যারা দেশে পরিবারের জন্য টাকা পাঠান, তারা এখন তা পারছেন না। এতে তাদের পরিবার অনেক অসুবিধায় পড়ছে। এক প্রবাসী বাংলাদেশি বলেন, আমাদের বহু লোক কর্মহীন হয়ে পড়েছেন। আগামী সপ্তাহ থেকে বাস্তবায়ন করা করোনার বিধিনিষেধ জটিল আকার ধারণ করতে যাচ্ছে। এখন বুস্টার ডোজ নেওয়া ছাড়া রেস্তোরাঁয় ঢোকা যাবে না। এদিকে সাধারণ মানুষের মধ্যে শুরু থেকে নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রনকে হালকাভাবে নেওয়ার প্রবণতা মৃত্যু ও সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়াবে বলছেন সংক্রমণ বিশেষজ্ঞরা। তাই জার্মানিজুড়ে করোনার টিকা নেওয়া বাধ্যতামূলক করার বিষয়টিতে সায় দিচ্ছেন চ্যান্সেলর শলজ।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply