Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » ম্যারাডোনার মৃত্যু নিয়ে নতুন করে আলোচনা




ম্যারাডোনার মৃত্যু নিয়ে নতুন করে আলোচনা আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি ফুটবলার দিয়েগো ম্যারাডোনা। ফাইল ছবি

বিশ্বের কোটি কোটি ভক্তকে কাঁদিয়ে ২০২০ সালের নভেম্বরে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান ফুটবল জাদুকর দিয়েগো ম্যারাডোনা। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছিলেন এই কিংবদন্তি। দীর্ঘ দিন পর ম্যারাডোনার মৃত্যুরহস্য নতুন মোড় নিয়েছে। গোল ডটকমের খবরে জানা গেছে, ম্যারাডোনার চিকিৎসকদের ডেকে পাঠিয়েছে দেশটির আদালত। ম্যারাডোনার চিকিৎসার দায়িত্বে থাকা আটজনের বিপক্ষে দায়িত্ব গাফিলতির অভিযোগ আনা হয়। দোষী প্রমাণিত হলে কড়া শাস্তি হতে পারে তাদের। অভিযোগ উঠে, ম্যারাডোনাকে অসহায়ের মতো ফেলে রাখা হয়েছিল। তিনি কোনো সাহায্য না পেয়েই নাকি মারা যন। মাত্র ৫০ বছর বয়সে মারা যান ম্যারাডোনা। তাঁর পারিবারিক ডাক্তার লিয়োপোল্ড লিউক ও মনোবিদ অগাস্টিনা কোসাচভের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ ওঠে। আরও দুই ডাক্তার কার্লোস দিয়াজ এবং ন্যান্সি ফলিনির বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠে। ১৯৮৬ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনাকে প্রায় একাই শিরোপা জেতানো ছাড়াও ইতালিয়ান ক্লাব নাপোলির হয়ে স্মরণীয় মৌসুম উপহার দিয়েছেন ম্যারাডোনা। নাপোলিকে দুবার সিরি ‘আ’ ও উয়েফা কাপ জিতিয়েছেন ম্যারাডোনা। ১৯৭৭ সালে আর্জেন্টিনার জাতীয় দলে ডাক পান ম্যারাডোনা। এরপর দেশের হয়ে চারটি বিশ্বকাপ আসরে অংশ নেন। তবে ১৯৮৬ বিশ্বকাপে তাঁর প্রথম গোলটি ফুটবল ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি বিতর্কিত। দ্বিতীয় গোলটি নিয়ে অবশ্য সমস্যা হয়নি। প্রায় ৬০ মিটার দূর থেকে প্রতিপক্ষের পাঁচ ডিফেন্ডারকে পাশ কাটিয়ে দ্বিতীয় গোল করেন ম্যারাডোনা। ওই গোলটিকে ২০০২ সালে ফিফা ডট কমের ভোটাররা শতাব্দীর সেরা গোল হিসেবে নির্বাচিত করে। ১৯৯০ সালের বিশ্বকাপেও আর্জেন্টিনাকে ফাইনালে তুলেছিলেন ম্যারাডোনা। তবে সেবার আর বিশ্বকাপ ছোঁয়া হয়নি। পরের বছর ইতালিতে ড্রাগ টেস্টে কোকেইনের জন্য ধরা পড়ায় ১৫ মাসের জন্য ফুটবল থেকে নিষিদ্ধ হন তিনি। এরপর মাঠে ফিরে আর ছন্দ খুঁজে পাননি ম্যারাডোনা। শেষ পর্যন্ত ১৯৯৭ সালে বুটজোড়া তুলে রাখেন ম্যারাডোনা। ফুটবল ক্যারিয়ার শেষে নাম লেখান কোচিংয়ে। কিন্তু ফুটবল মাতানো ম্যারাডোনা কোচ হিসেবে নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি। কোচিং ক্যারিয়ারেও নানা সময় বিতর্কিত হয়েছেন কিংবদন্তি এই ফুটবলার।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply