Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » ফেসবুকে অস্ত্রহাতে ভাইরাল হওয়া সেই ছাত্রলীগনেতা গ্রেপ্তার




পিস্তল হাতে ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া ছাত্রলীগনেতা আবু বক্কার সিদ্দিকী রাতুলকে রোববার দিনগত রাতে রাজশাহী থেকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। বিদেশি পিস্তল হাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া পাবনার ছাত্রলীগনেতা আবু বক্কার সিদ্দিকী রাতুলকে (৩০) রাজশাহী থেকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। নগরীর বোয়ালিয়া থানার সাগরপাড়া এলাকার পরিত্যক্ত জমিদারবাড়ি থেকে গতকাল রোববার দিনগত রাতে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই সময় বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগজিন ও তিনটি গুলি জব্দ করা হয়। রাতুল পাবনার সুজানগর উপজেলার মানিকহাট ইউনিয়নের গাবগাছি গ্রামের বাসিন্দা। তিনি মানিকহাট ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি এবং পাবনা জেলা ছাত্রলীগের কর্মসূচি ও পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক। র‌্যাব-৫ এর রাজশাহী সদর দপ্তরে আজ সোমবার সকালে সংবাদ সম্মেলন করে এসব তথ্য জানান অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রিয়াজ শাহরিয়ার। র‍্যাব কর্মকর্তা বলেন, ‘রাতুল সম্প্রতি তাঁর ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে বিদেশি পিস্তল ও গুলিসহ ছবি পোস্ট করে আলোচনায় আসেন। এর মধ্যে একটি ছবিতে দেখা যায়, হাতে পিস্তল নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন তিনি। অপর একটিতে গুলিসহ দেখা যায় তাঁকে। ছবিগুলো সাম্প্রতিক সময়ে ফেসবুকে পোস্ট করা হলেও গত বৃহস্পতিবার থেকে আলোচনায় আসে।’ র‌্যাব-৫-এর অধিনায়ক আরও বলেন, ‘অস্ত্রহাতে ছাত্রলীগনেতা রাতুলের ছবি দেশব্যাপী চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করলে তিনি গা ঢাকা দেন। এ ঘটনায় অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মতো র‌্যাব ছায়া তদন্ত শুরু করে এবং রাতুলকে ধরার জন্য অভিযান পরিচালনা করে। এর মধ্যে গতকাল রোববার রাতে র‌্যাবের একটি টিম রাজশাহী নগরীর বোয়ালিয়া থানার গ্র্যান্ড তোফা হল বিল্ডিং থেকে তাঁকে আটক করে। তাঁর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বোয়ালিয়া থানাধীন সাগরপাড়া এলাকার পাকা রাস্তার পশ্চিম পাশে অবস্থিত পুরোনো পরিত্যক্ত জমিদারবাড়ি থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগজিন ও তিনটি গুলি উদ্ধার করা হয়।’ র‍্যাব বলছে, গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে রাতুল স্বীকার করেছে, এলাকায় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্য তিনি নিজের কাছে পিস্তল রেখেছিলেন। পাবনায় বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পরিচয় ব্যবহার করে এলাকায় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতেন তিনি। ফেসবুকে ছবি দেওয়ার মূল উদ্দেশ্য ছিল—সবাই যাতে তাঁর কাছে থাকা আগ্নেয়াস্ত্রের কথাটি জানে এবং তিনি নিজেকে বড় ধরনের সন্ত্রাসী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন। তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply