Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » তাজমহলের ২২ বন্ধ দরজা খোলার আবেদন খারিজ




তাজমহলের ২২ বন্ধ দরজা খোলার আবেদন খারিজ ভারতের আগ্রার তাজমহলের ২২টি তালাবদ্ধ কক্ষ খোলার আবেদন খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। ক্ষমতাসীন দল বিজেপির এক নেতার করা আবেদন বৃহস্পতিবার (১২ মে) খারিজ করে দেন উত্তর প্রদেশের এলাহাবাদ হাইকোর্ট।

শুধু তাই নয়, আবেদনকারীর কঠোর সমালোচনা করেছেন হাইকোর্টের দুই বিচারপতির বেঞ্চ। এর ফলে তাজমহলের সেই ২২ দরজা বন্ধই থাকছে। আদালতের বরাতে এনডিটিভির খবরে বলা হয়, ইস্যুগুলো আদালতের এখতিয়ারের বাইরে। আদালতের পক্ষ থেকে আরও বলা হয়েছে, যে কোনো ঐতিহাসিক বিষয়-বস্তু গবেষণার জন্য নির্দিষ্ট পদ্ধতি (মেথডোলজি) রয়েছে। এগুলো ইতিহাসবিদ বা শিক্ষাবিদদের বিতর্কের বিষয়। আদালতের হাতে ন্যায়সঙ্গত কোনো ব্যবস্থা নেই। তাই এ বিষয়ে আদালত কোনো নির্দেশ দিতে পারে না। আরও পড়ুন : তাজমহলের ‘রহস্যময় ২২ ঘরের’ ইতিহাস জানতে চায় বিজেপি প্রিয়তমা স্ত্রী মমতাজ মহলের ভালোবাসার নিদর্শন হিসেবে তার সমাধিস্থলে তাজমহল তৈরি করেন মুঘল সম্রাট শাহজাহান। আগ্রার যমুনা নদীর তীরে নির্মিত তাজমহলে বহু ঘর রয়েছে। জনশ্রুতি আছে, তাজমহলের মূল সমাধির নিচে ‘২২টি ঘর’ যুগ যুগ ধরে লোকচক্ষুর আড়ালে রয়ে গেছে। ওই ঘরগুলোতে কী রয়েছে তা জানতে চায় ক্ষমতাসীন দল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)। সম্প্রতি (০৭ মে) ঘরগুলো খোলার আবেদন জানিয়ে একটি পিটিশন দাখিল করে দলটির যুব শাখার মিডিয়া ইন চার্জ রজনীশ সিং। পিটিশনে বিজেপির এ নেতা বলেন, ওই ২২ কক্ষের ভেতরে হিন্দু দেব–দেবীর মূর্তি আছে কিনা, তা খতিয়ে দেখে তা প্রকাশ করা হোক। আরও পড়ুন : দাবদাহে আকাশ থেকে পড়ছে উড়ন্ত পাখি তবে বিজেপি নেতার ওই আবেদন খারিজ করে দিয়ে আদালত বলেছেন, ‘আপনি কার কাছ থেকে তথ্য চাইছেন? আপনি যদি সন্তুষ্ট না হন যে, নিরাপত্তার কারণে কক্ষগুলো বন্ধ করা হয়েছে, তাহলে সেটাকে চ্যালেঞ্জ করতে আইনের প্রতিকার ব্যবহার করুন। আগে কিছু গবেষণা করুন– এমএ, পিএইচডি করুন। পিআইএল ব্যবহার করে একটা ঐতিহাসিক বিষয় নিয়ে ঠাট্টা করবেন না।’ তাজমহলের নির্মাণ শুরু হয় ১৬৩২ সালে। এরপর এর কাজ চলে ২২ বছর ধরে। শেষ হয় ১৬৫৩ সালে। ১৯৮২ সালে তাজমহলকে বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে ঘোষণা করে ইউনেস্কো।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply