Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » ‘জলাবদ্ধতা ও ডেঙ্গু মোকাবেলায় সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে’




এ ঢাকা ও চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা নিরসন এবং ডেঙ্গু ও অন্যান্য মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধে সরকারের সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। রোববার (১৯ জুন) সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মেলন কক্ষে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে নেওয়া কার্যক্রমের পর্যালোচনা এবং ডেঙ্গু ও অন্যান্য মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধের বিষয়ে ৩য় আন্ত:মন্ত্রণালয় সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন, ঢাকা ও চট্টগ্রাম দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুটি নগরী। তাই এই দুই মহানগরীর সমস্যা সমাধানে বিশেষ নজর দিয়ে কাজ করা হয়। তিনি বলেন, জলাবদ্ধতা নিরসনে চট্টগ্রাম ও ঢাকা দুই সিটি কর্পোরেশনের অধীন খালগুলো খনন, পুন:খনন করা হয়েছে। অনেক খাল দখল হয়েছিলো সেগুলো সিটি কর্পোরেশনের মেয়ররা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী দখলমুক্ত করে পানি চলাচলের উপযোগী করে তুলেছেন। নগরবাসী এর সুফল পেতে শুরু করেছে। আগের তুলনায় এখন জলাবদ্ধতা অনেক কমেছে। মন্ত্রী বলেন, ঢাকা ওয়াসার নিকট থেকে পাওয়া খালের পাশাপাশি দুই সিটি কর্পোরেশন অনেকগুলো খাল দখল মুক্ত করেছে। অনেক বড় বড় ভবন, মার্কেট, বাস-ট্রাক স্ট্যান্ড উচ্ছেদ করা হয়েছে। তিনি বলেন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন সাড়ে ছয় একর এবং ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন প্রায় পঁচিশ একর জমি উদ্ধার করেছে। অবৈধ দখল মুক্ত করার লক্ষ্যে অভিযান এখনো চলমান রয়েছে। মন্ত্রী আরো বলেন, উত্তর সিটি কর্পোরেশনের নতুন ওয়ার্ড ও নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা ও অবকাঠামো উন্নয়নে ইতোমধ্যে চার হাজার কোটি টাকার বেশি ব্যয় সাপেক্ষ প্রকল্প পাশ করা হয়েছে এবং কাজ চলমান রয়েছে। দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনেও নতুন প্রকল্প নেয়া হচ্ছে। ডেঙ্গু নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মো. তাজুল ইসলাম বলেন, ডেঙ্গুর বিষয়ে বছরের প্রথম থেকেই কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়। এবারও সেটি করা হয়েছে। সকল প্রস্তুতি উভয় মেয়র নিয়ে রেখেছেন। প্রয়োজনীয় কীটনাশক, ঔষধ, যন্ত্রপাতি এবং জনবল তাদের কাছে মজুদ আছে। সিলেট-সুনামগঞ্জে ভয়াবহ বন্যা সম্পর্কে মো. তাজুল ইসলাম জানান, বন্যা এতো ভয়ঙ্কর রূপ নেবে এটা সংশ্লিষ্ট কোনো সংস্থা পূর্বাভাস দিতে পারেনি। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী বন্যাদুর্গত এলাকায় মানুষের কাছে খাবার, বিশুদ্ধ পানি ও পানি বিশুদ্ধ করার ট্যাবলেট এবং অন্যান্য জরুরী সেবা পৌঁছে দেয়া হচ্ছে। সভায় কর্পোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম, দক্ষিণ সিটি মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, চট্টগ্রাম সিটি মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক জুয়েনা আজিজ, স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দকার উপস্থিত ছিলে






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply