Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » মূল্যবৃদ্ধির দায় বিরোধী দলের ঘাড়ে ফেলছেন বাইডেন




মূল্যবৃদ্ধির দায় বিরোধী দলের ঘাড়ে ফেলছেন বাইডেন

চলতি বছরের ৮ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যবর্তী নির্বাচন। প্রায় সাত মাস বাকি। অথচ এখন থেকেই রাজনৈতিক কাদা ছোড়াছুড়ি শুরু হয়েছে দেশটিতে। শুরু করলেন ক্ষমতাসীন ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতা ও দেশটির প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন নিজেই। রেকর্ড মূল্যবৃদ্ধি-মূল্যস্ফীতিতে ক্ষিপ্ত মার্কিনিদের অসন্তোষ কমাতে সব দায় বিরোধী দল রিপাবলিকান পার্টির ঘাড়ে চাপালেন তিনি। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিতে নিজের অক্ষমতা ঢাকতে মঙ্গলবার ফিলাডেলফিয়ায় ট্রেড ইউনিয়নগুলোর সঙ্গে আলোচনায় এমন মন্তব্যই করেছেন বাইডেন। এএফপি, বিবিসি। কিছু দায় ঠেলে দিয়েছেন ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের দিকেও। শ্রমিক-নেতাদের উদ্দেশে এ সময় বিশ্ব অর্থনীতিতে মূল্যবৃদ্ধির চাপের উদাহরণ টানেন তিনি। বলেন, ‘প্রধান গম সরবরাহকারী ইউক্রেনের ওপর তেলসমৃদ্ধ রাশিয়ার রক্তক্ষয়ী হামলা জ্বালানি ও খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধির প্রধান কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।’ আরও বলেন, ‘কংগ্রেসে রিপাবলিকানরা সাধারণ পরিবারের খরচ কমানোর জন্য আমার পরিকল্পনাকে বাধাগ্রস্ত করার যথাসাধ্য চেষ্টা করছে। সে কারণেই আমার পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হয়নি এবং এর ফলও পাওয়া যাচ্ছে না।’ কোভিড-১৯ মহামারির শেষদিকে অর্থনীতিকে উদ্দীপিত করতে বাইডেন সরকারের বিশাল ব্যয়কে মূল্যস্ফীতির জন্য দায়ী করা হয়েছিল। আর সেই দাবি প্রত্যাখ্যান করেই বাইডেন বলেন, ‘অর্থনীতির জন্য আমার পরিকল্পনার অধীনে আমরা অসাধারণ অগ্রগতি করেছি এবং আমেরিকাকে একটি বিশ্বব্যাপী সমস্যা মোকাবিলা করার অবস্থানে রাখতে পেরেছি।’ বাইডেন আরও জানান, করোনা-পরবর্তী চাকরির বাজার চাঙ্গা হয়েছে। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম এখনো কমেনি। কোভিড কমেছে, কিন্তু গ্যাসের দাম বেড়েছে। তার মানে আমাদের কাজ এখনো শেষ হয়নি। আমেরিকাকে একটা বিষয়ে স্থির হতে হবে। কয়েকজনের জন্য সরকার-নাকি সবার জন্য সরকার, গণতন্ত্র এবং অর্থনীতি।’ মূলত হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভসের ৫৩৫ আসনের ভরাডুবি ঠেকাতেই শশব্যস্ত হয়ে উঠেছেন বাইডেন। ক্ষমতায় বসেই চীনের সঙ্গে বৈরিতা বৃদ্ধি ও ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ বাধিয়ে উত্তপ্ত করে ফেলেছেন বিশ্ব অর্থনীতি। চাপাক্ষোভে ফুঁসছে জনগণও। নির্বাচন ঘিরে চলতি মাসেই প্রকাশিত প্রথমবারের মতো জনমত জরিপের একটি রেটিংয়ে ৪০ শতাংশের নিচে নেমে গেছে ডেমোক্রেটিক পার্টির জনপ্রিয়তা। এ কারণে নভেম্বরের নির্বাচনে কংগ্রেসের নিয়ন্ত্রণ হারানোর আশঙ্কা রয়েছে। রিপাবলিকান ন্যাশনাল কমিটির চেয়ার উইম্যান রোনা ম্যাকড্যানিয়েল বলেছেন, মুদ্রাস্ফীতির কারণে ভোটাররা নভেম্বরে বাইডেনকেই দায়বদ্ধ করবে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জানান, আমেরিকানদের যন্ত্রণা অনুভব করেন তিনি। বলেন, ‘আমি এমন একটি পরিবারে বড় হয়েছিলাম- পেট্রোলের দামবৃদ্ধি নিয়ে ডিনারের টেবিলে আলোচনা হতো






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply