Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » টাকা না থাকলেও বার্সেলোনা সব খেলোয়াড় কিনতে পারে: বায়ার্ন কোচ




টাকা না থাকলেও বার্সেলোনা সব খেলোয়াড় কিনতে পারে: বায়ার্ন কোচ

বার্সেলোনার কাছে হারিয়েছেন দলের সেরা তারকা রবার্ট লেভানদোভস্কিকে। ইউলিয়েন নাগেলসম্যানের ক্ষোভটা তাই স্বাভাবিক। তবে তার কথাটা উড়িয়ে দেয়ার মতো নয়। গত বছর এই সময়ে আর্থিক সংকটে বার্সেলোনা ছেড়েছিলেন ক্লাবটির ইতিহাসের সেরা তারকা লিওনেল মেসি। দেনার দায়ে গলা পর্যন্ত ডুবে থাকা ক্লাবটি দলবদলের বাজারে এমন আগ্রাসি হবে কে ভেবেছিল কয়েক দিন আগে। ঋণের ভারে জর্জরিত বার্সেলোনা তাই কীভাবে দলবদলের মোটা অঙ্ক মেলাল, তা অদ্ভূতুড়ে ঠেকছে বায়ার্ন কোচের। বুন্দেস লিগার গত মৌসুম শেষ হওয়ার আগ থেকেই গুঞ্জন বায়ার্ন মিউনিখ ছেড়ে বার্সেলোনায় যাচ্ছেন দলটির সেরা তারকা রবার্ট লেভানদোভস্কি। দুই মাসের বেশি সময় ধরে চলা গুঞ্জন সত্যে পরিণত করে কাতালান জায়ান্টরা দলে টেনেছে পোলিশ তারকাকে। আপাতত ৪০ মিলিয়ন ইউরো খরচ হলেও এই অঙ্কটা দাঁড়াতে পারে ৫০ মিলিয়ন ইউরো পর্যন্ত। দেনার দায়ে আকণ্ঠ ডুবে থাকা বার্সার পক্ষে বায়ার্নের চাহিদা মিটিয়ে লেভাকে দলে টানা সম্ভব হবে কি না, তা নিয়ে শুরুতে অনেকেরই সন্দেহ ছিল। এ মুহূর্তে ক্লাবটির দেনার পরিমাণ ১০০ কোটি পাউন্ডেরও বেশি। আরও পড়ুন:বার্সায় গিয়ে লেভানদোভস্কির দাম বেড়ে গেল ১০ গুণ এদিকে লিডস ইউনাইটেড থেকেও বড় অঙ্কের অর্থ খরচ করে ব্রাজিলিয়ান উইঙ্গার রাফিনিয়াকে দলে ভিড়িয়েছে তারা। ব্রিটিশ গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, এই উইঙ্গারকে কিনতে কাতালান ক্লাবটিকে খরচ করতে হয়েছে ৫০ মিলিয়ন ইউরো। তবে নানা শর্ত পূরণের পর অঙ্কটা দাঁড়াতে পারে ৬৮ মিলিয়ন ইউরো পর্যন্ত। নাগেলসম্যানের প্রশ্নটা এখানেই। আর্থিকভাবে দেউলিয়া হওয়ার পথে থাকা একটা ক্লাব দলবদলের বাজারে এত টাকা খরচ করতে পারল কীভাবে! তিনি বলেন, ‘বিশ্বে একমাত্র ক্লাব এটি, যাদের কোনো টাকাপয়সা নেই। অথচ, যে খেলোয়াড়কেই তারা চায়, তাদের সবাইকে কিনে নেয়। আমি জানি না, এই কাজটা কীভাবে তারা সম্ভব করে। এটা অদ্ভূতুড়ে, একটু পাগলাটেও।’ গত মৌসুম শেষে গ্রীষ্মকালীন দলবদলের শুরুর দিকে এসি মিলান ও চেলসি থেকে বিনা মূল্যে বার্সেলোনায় পা রাখেন ফ্রাঙ্ক কেসিয়ে ও আন্দ্রেয়াস ক্রিস্টেনসেন। অথচ তখন বার্সেলোনার হাতে এই খেলোয়াড়দের রেজিস্ট্রেশন করার মতো অর্থও নাকি ছিল না। মাস না ঘুরতেই কী এমন জাদুমন্ত্রের বলে এমন ফুলেফেঁপে উঠল ক্লাবটির কোষাগার। গত মে মাসে বার্সেলোনাকে সতর্ক করে দিয়ে লা লিগার সভাপতি হাভিয়ের তেবাস বলেছিলেন, বার্সেলোনা যদি খুব করে লেভানদোভস্কিকে দলে ভেড়াতে চায় তবে তাদের অর্থ জোগাতে এক বা একাধিক খেলোয়াড় বিক্রি করতে হবে। আরও পড়ুন:মিয়ামিকে গোল বন্যায় ভাসাল বার্সেলোনা ব্রিটিশ দৈনিক ডেইলি মেইল জানিয়েছিল, বার্সেলোনা যদি লা লিগার ফিনান্সিয়াল ফেয়ার-প্লে মেনে চলে, তবে এ মুহূর্তে ৪৬ লাখ টাকা আয় করলে মোটে ১১ লাখ টাকা খেলোয়াড় কেনা বাবদ খরচ করতে পারবে। তাই ভাবা হচ্ছিল, দলবদলের বাজারে ইচ্ছা থাকলেও কাতালানরা এবার সরব হতে পারবে না। তারপরও যদি কাউকে কিনতে হয়, তবে দলটির প্রয়োজন পড়বে খেলোয়াড় বিক্রি করে অর্থের ব্যবস্থা করার। সে ক্ষেত্রে গুঞ্জন ছিল উসমান দেম্বেলে ও ফ্রেঙ্কি ডি ইয়ংকে নিয়ে। তবে সম্প্রতি দেম্বেলের সঙ্গে চুক্তি নবায়ন করেছে লা লিগার দ্বিতীয় সফলতম ক্লাবটি। অন্যদিকে ফ্রেঙ্কি ডি ইয়ংকে দলে ভেড়াতে চায় ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। এ নিয়ে কয়েক দফা দরকষাকষি হয়েছে দুদলের মধ্যে। তবে এই ডাচ তারকা বার্সেলোনাতেই থাকতে চান।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply