Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » ৭ উইকেট নেই ওয়েস্ট ইন্ডিজের




প্রথম ওয়ানডের মতো দ্বিতীয় ম্যাচেও চরম ব্যাটিং বিপর্যয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। স্কোরবোর্ডে ৭২ রান যোগ করতেই ৭ উইকেট হারিয়ে ফেলেছে স্বাগতিকরা। মাত্র দ্বিতীয় ওয়ানডে খেলতে নামা নাসুমের তিন উইকেট শিকারের পাশাপাশি মোসাদ্দেক, শরিফুল এবং মিরাজ নিয়েছেন একটি করে উইকেট। স্বাগতিকদের উদ্বোধনী জুটি ভেঙেছিলেন তাসকিনের পরিবর্তে দলে সুযোগ পাওয়া মোসাদ্দেক সৈকত। ইনিংসের এগারোতম ওভারে দলীয় ২৭ রানের মাথায় ভাঙে স্বাগতিকদের উদ্বোধনী জুটি। ৩৬ বলে ১৭ রান করে সাজঘরে ফেরেন কাইল মেয়ার্স। এরপর মাত্র ১৪ বলের ব্যবধানে তিন তিনটি উইকেট শিকার নাসুম আহমেদের। শামারাহ ব্রুকসকে বোল্ড করে ওয়ানডে ক্রিকেটে নিজের প্রথম উইকেটের দেখা পেয়েছিলেন নাসুম। এরপর একে একে ফিরিয়েছেন শাই হোপ এবং নিকোলাস পুরানকে। ক্যারিবীয় টপ অর্ডারে রীতিমতো ধস নামিয়েছেন বাংলাদেশের এই স্পিনার। নাসুমের বল মিস করেছিলেন শামারাহ ব্রুকস। বলও খুঁজে পায় কাঙ্ক্ষিত গন্তব্য- স্টাম্প। সরাসরি বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফেরার আগে ক্যারিবীয় এ ব্যাটার করেছেন ১৩ বলে ৫ রান করে। ব্রুকসের পর শাই হোপকে ফেরান নাসুম। বেশ কয়েকবার জীবন পাওয়া হোপ স্লগ সুইপ করতে গিয়ে শর্ট মিডউইকেটে মোসাদ্দেকের বিশ্বস্ত হাতে ধরা পড়েন। নাসুমের তৃতীয় শিকার উইন্ডিজ অধিনায়ক নিকোলাস পুরান। রিভার্স সুইপ করতে গিয়েছিলেন পুরান। তবে বলটি গিয়ে স্টাম্পে আঘাত হানে। নাসুমের পর উইকেটের দেখা পেয়েছেন পেসার শরিফুল এবং আগের ম্যাচের নায়ক মিরাজও। এর আগে প্রথম ওয়ানডের নায়ক মেহেদী হাসান মিরাজের দ্বিতীয় ম্যাচের শুরুটাও হতে পারতো স্বপ্নের মতো। উইকেট পেতে পারতেন ব্যক্তিগত প্রথম ওভারের দ্বিতীয় বলেই। ক্রিজ থেকে বেরিয়ে এসে মারতে গিয়ে বল মিস করেছিলেন হোপ। সোহানের নিশ্চিত সুযোগ ছিল বলটা গ্লাভসে নিয়ে স্টাম্পিংয়ের। তবে গ্লাভসবন্দি করতে পারেননি। বল ছাড়াই ভেঙেছেন স্টাম্প, ফলে হয়নি স্টাম্পিংও। পরে আল্ট্রা-এজে দেখা গেছে, বল লেগেছিল হোপের ব্যাটের কানায়। সোহান ক্যাচটা তালুবন্দি করতে পারলে হোপ হতে পারতেন কট-বিহাইন্ড। ১ বলে দুইটি আউটের সুযোগই হারালেন টাইগার উইকেটকিপার, জীবন পেলেন হোপ। তাসকিনের জায়গায় একাদশে সুযোগ পাওয়া অফস্পিনার মোসাদ্দেককে দিয়ে বোলিং আক্রমণ শুরু করেন অধিনায়ক তামিম ইকবাল। এক চারে প্রথম ওভারে পাঁচ রান দেন মোসাদ্দেক। তবে ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারটা ছিল ঘটনাবহুল। মুস্তাফিজের করা ওভারটিতে সম্ভাবনা জেগেছিল উদ্বোধনী জুটি ভাঙার। জোরাল আবেদনের পরও আম্পায়ার আউট দেননি। যদিও পরে দেখা গেছে, রিভিউ নিলে সেটি নষ্টই হতো। কাইল মায়ার্সের প্যাডে লাগার আগে ব্যাটের কানা ছুঁয়ে গিয়েছিল মুস্তাফিজের বলটি। এরপর আউটসাইড-এজড হয়েছিলেন মায়ার্স, তবে ক্যাচটি যায়নি উইকেটকিপারের গ্লাভস পর্যন্ত। শেষ বলে সিঙ্গেল চুরি করতে গিয়ে স্ট্রাইক প্রান্তে রান-আউট হতে ধরেছিলেন শাই হোপ। শান্ত সরাসরি স্টাম্প ভাঙতে পারলে ফিরেই যেতে হতো হোপকে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply