Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » পদত্যাগের পর আক্ষেপ বরিস জনসনের




পদত্যাগের পর আক্ষেপ বরিস জনসনের বিশ্বের সেরা চাকরিটি ছেড়ে দিতে হচ্ছে বলে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের মন ভালো নেই। তিনি আক্ষেপ করে বলেন, এটি খুবই দুঃখজনক যে আমাকে পদত্যাগ করতে হলো। পদত্যাগের পর আক্ষেপ বরিস জনসনের

বৃহস্পতিবার (৭ জুলাই) দলীয় প্রধানের পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর পর তিনি বলেন, পৃথিবীতে কেউই আসলে অপরিহার্য না। তবে সরকারের আরও অনেক কিছু করার আছে। এর আগে তাকে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে কয়েক ডজন মন্ত্রিপরিষদ সদস্য পদত্যাগ করেন। ডাউনিং স্ট্রিটের বাইরে এক বিবৃতিতে বরিস জনসন বলেন, আমি দলীয় প্রধানের পদ থেকে সরে দাঁড়াচ্ছি। কিন্তু উত্তরসূরি নির্বাচিত হওয়ার আগ পর্যন্ত স্বপদে বহাল থাকছেন। তার এ পদত্যাগের মাধ্যমে ব্রিটিশ সরকার ও রাজনীতি এক অস্বাভাবিক অচলাবস্থা থেকে মুক্তি পেয়েছে। তবে তাকে আর এক মুহূর্তও ক্ষমতায় দেখতে চান না কনজারভেটিভ পার্টির জ্যেষ্ঠ সদস্যরা। বরিস জনসন যখন বিবৃতি দিচ্ছিলেন, তখন তার স্ত্রী ক্যারি ও টরি পার্টির সমর্থকরাও সেখানে উপস্থিত ছিলেন। ক্ষমতাসীন দল তাকে পদত্যাগে বাধ্য করেছে বলে অভিযোগ করেন এ রাজনীতিবিদ। তিনি বলেন, যখন গড্ডলিকা প্রবাহ সামনে এগিয়ে যায়, তখন তা সামনে এগোতে থাকে। আরও পড়ুন: ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর দৌড়ে যাদের নাম সামাজিক সমতা আনতে চেয়েছিলেন জানিয়ে তিনি বলেন, আমি মনে করি, মেধা সমানভাবেই ছড়িয়ে পড়ে। নেতৃত্বের পরিবর্তন আনা এক ধরনের খামখেয়ালি আচরণ বলে সহকর্মীদের বুঝিয়েছি। কিন্তু তাদের বোঝাতে ব্যর্থ হয়েছি। তিনি আরও বলেন, পার্লামেন্টারি দল নতুন প্রধানমন্ত্রী চাচ্ছে—যা আমার কাছে পরিষ্কার। নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের সময়সীমা আগামী সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে। সিদ্ধান্ত নিতে অনেক সময় নিয়েছেন, কারণ নির্বাচনে তিনি যে অঙ্গীকার ভোটারদের কাছে করেছিলেন, তা বাস্তবায়নে তার বাধ্যবাধকতা আছে। তবে নিজের সফলতার জন্য গর্বিত বলে জানিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। আরও পড়ুন: কেন বরিস জনসনকে পদত্যাগের চাপ? অনেক অল্পকথায় পদত্যাগের ভাষণ দিয়েছেন বরিস জনসন। যদিও তা ছিল অগোছালো। কিন্তু এতে তার পুরো বক্তব্যই উঠে এসেছে। ব্রিটেনে যখন কোনো প্রধানমন্ত্রী ডাউনিং স্ট্রিট ছেড়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করেন, তখন তিনি নিজের উত্তরাধিকার নিয়েই বেশি মনোযোগী হন। বরিস জনসনের ক্ষেত্রে তেমনটি ঘটেনি বলেই মনে করেন বিশ্লেষকরা।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply