Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » এখনও থমথমে ত্রিপোলি, নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩২




দুই সশস্ত্রগোষ্ঠীর রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনায় থমথমে লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি। থেমে থেমে চলছে সংঘর্ষ। ভয়ে ঘর থেকে বের হচ্ছেন না কেউ। রোববারও (২৮ আগস্ট) বিভিন্ন জায়গায় গোলাগুলির পাশাপাশি আগুন জ্বলতে দেখা যায়। দুপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩২ জনে দাঁড়িয়েছে। আহত হয়েছেন দেড় শতাধিক। খবর আল জাজিরা। সংবাদমাধ্যমের খবরে জানা যায়, হঠাৎ করে আবার উত্তপ্ত পরিস্থিতি বিরাজ করছে লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলিতে। শহরটির নিয়ন্ত্রণ নিতে সশস্ত্রগোষ্ঠীর মধ্যে চলছে লড়াই। গেল শনিবার (২৭ আগস্ট) শুরু হওয়া এ লড়াইয়ে এরই মধ্যে প্রাণ হারিয়েছেন বেশ কয়েকজন। আহত হয়েছে বহু মানুষ। দু-পক্ষের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে শহরটিতে। বিভিন্ন জায়গায় জ্বলছে আগুন। কালো ধোঁয়ায় ছেয়ে গেছে আশপাশের এলাকা। স্থবির হয়ে পড়েছে গোটা শহর। প্রাণভয়ে ঘর থেকে বের হচ্ছেন না কেউই। শহরটির এক বাসিন্দা বলেন, ‘যখন গোলাগুলি হচ্ছিল আমি তখন ঘরে ছিলাম। লিবিয়া এগোচ্ছে না। দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। নতুন গাড়ি সেটিও ধ্বংস হয়ে গেছে।’ আরও পড়ুন: লিবিয়ায় দুই সশস্ত্র গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ২৩ এদিকে যেকোনো মূল্যে ক্ষমতা ধরে রাখার ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির ত্রিপোলিভিত্তিক সরকারের প্রধানমন্ত্রী আব্দুল হামিদ আল দেইবাহ। আল দেইবাহ বলেন, ‘আমরা দেশটিকে দুর্বৃত্তদের হাতে ছেড়ে দিতে পারি না। নিশ্চিত থাকুন, এটি আমাদের দেশ। এটি ত্রিপোলি, আমরা এটিকে মর্যাদা ও গর্বের সঙ্গে রক্ষা করব। সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ, সবাই নিরাপদে আছেন। যারা নিহত হয়েছেন তাদের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। যারা মনে করছে অভ্যুত্থান ঘটাতে পারে, আমরা তাদের বলতে চাই, অভ্যুত্থানের যুগ চলে গেছে। আমরা নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত।’ জাতিসংঘের লিবিয়া মিশন বলছে, দুই রাজনৈতিক গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষে বেসামরিক জনবহুল আবাসিক এলাকায় নির্বিচারে মাঝারি এবং ভারী গোলাবর্ষণ করা হয়। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বেশ কয়েকটি হাসপাতাল। সরিয়ে নেয়া হচ্ছে শহরের বাসিন্দাদের। আরও পড়ুন: লিবিয়ার তারহুনা শহরে ১০০ গণকবর থাকতে পারে: জাতিসংঘ ২০১১ সালে সামরিক জোট ন্যাটোর হামলায় দেশটির দীর্ঘদিনের শাসক কর্নেল মুয়াম্মার গাদ্দাফির মৃত্যুর পর থেকে অশান্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। গত দুই বছর পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও চলতি বছর ফেব্রুয়ারিতে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ফাতেহি শপথ নেয়ার পর থেকেই দেশটিতে উত্তেজনা শুরু হতে থাকে। সে সময় দেশটির অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন আব্দুল হামিদ। নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হওয়ায় ক্ষমতা ছাড়তে অস্বীকৃতি জানান তিনি। এরপরই দেশটিতে পূর্বপন্থি এবং পশ্চিমপন্থি নামে দুটি ধারা তৈরি হয়।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply