Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » ‘দিন দ্য ডে’র জন্য কত পারিশ্রমিক পেয়েছেন, জানালেন অনন্ত-বর্ষা




এবারের ঈদে মুক্তিপ্রাপ্ত অনন্ত জলিলের সিনেমা ‘দিন দ্য ডে’ ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। মুক্তির পর কয়েক সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও এখনো কোনো কোনো প্রেক্ষাগৃহে হাউজফুল চলছে। বলা হচ্ছে, ঢাকাই ছবির ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি বাজেটের সিনেমা এটি। সিনেমাটি নির্মাণে দুই হাত খুলে অর্থ খরচ করা হয়েছে। সিনেমার প্রায় ৯০ শতাংশ কাজ হয়েছে বিদেশে— ইরান, তুরস্ক ও আফগানিস্তানে। এমন বিগ বাজেটের সিনেমায় অভিনয়ে কত পারিশ্রমিক নিয়েছেন অভিনয়শিল্পী অনন্ত ও বর্ষা? সম্প্রতি একটি গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ দুই তারকাকে সে প্রশ্ন করা হয়। জবাবে পারিশ্রমিকের অংকটা সরাসরি অবশ্য বলেননি অনন্ত। তবে এ বিষয়ে একটি ধারণা দেন তারা। অনন্ত বলেন, ইরানের প্রযোজকরা জিজ্ঞেস করেছিল, তোমরা (অনন্ত ও বর্ষা) এক সিনেমায় কত পারিশ্রমিক নাও? জবাবে বলেছিলাম, আমি বাইরের কারও প্রযোজনায় কাজ করি না। তখন তারা জিজ্ঞেস করে, যদি সেটি করতে তো কত পারিশ্রমিক নিতে? আমি তখন বললাম, বাংলাদেশ ফিল্ম ইন্ডাস্টির মার্কেট খুব ছোট। বাংলাদেশের লিডিং হিরোরাও এক হাজার ইউএস ডলারের বেশি পারিশ্রমিক পায় না। তা হলে ওই পরিমাণ অর্থের বেশি তো আমরা চাইতে পারি না। কিন্তু রেজা হেদায়েতির মতো শিল্পীদের ওই দেশে (ইরান) সর্বনিম্ন পারিশ্রমিক হাফ মিলিয়ন ডলার। ওরা আসলে অবাক হয়েছে যে, আমরা বাংলাদেশের জনপ্রিয় অ্যাক্টর, তবু এত কম পারিশ্রমিক পাই কেন? তখন তাদের বলেছি— বাংলাদেশে সিনেমার বাজেটটাই কম থাকে। এ সময় বর্ষা বলে উঠেন, যেহেতু তারা প্রধান প্রযোজক, আমি বলেছিলাম— ফ্রি কিন্তু হবে না। আমাকে কিন্তু টাকা দিতেই হবে। তখন দুজনে মিলে ১৬ লাখ টাকা নিয়েছিলাম। এর পর উচ্চস্বরে হেসে দেন বর্ষা। কথার পিঠে অনন্ত বলেন, এই ১৬ লাখ নেওয়া হয়েছিল এ জন্য যে, ইরানে হাত ধরে রোমান্টিক সিন তো করা যাবে না। তাই গানের জন্য তুরস্কতে যেতে হয়েছিল। সেখানে গানের কস্টিউম খরচের জন্য ১৬ লাখ টাকা নেওয়া হয়েছিল। ইরান-বাংলাদেশ যৌথ প্রযোজনার একটি অ্যাকশন থ্রিলার সিনেমা ‘দিন দ্য ডে’। এটি পরিচালনা করেছেন ইরানি পরিচালক মোর্তেজা অতাশ জমজম। সিনেমায় অনন্ত জলিল নিজ নামে অভিনয় করেছেন। যেখানে দেখা গেছে, তিনি এবং তার স্ত্রী বর্ষা বাংলাদেশ পুলিশের বিশেষ শাখা সোয়াত (স্পেশাল উইপনস অ্যান্ড ট্যাকটিকস) এ কর্মরত।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply