Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » ইউরোপের সবচেয়ে বড় পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রে ফের হামলা




ইউক্রেনে অবস্থিত ইউরোপের সবচেয়ে বড় জাপোরিঝিয়া পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রে আবারও হামলার খবর পাওয়া গেছে। এ হামলার জন্য পাল্টাপাল্টি দোষারোপ করেছে কিয়েভ ও মস্কো। আর রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে প্রধান উসকানিদাতা হিসেবে আখ্যা দিয়েছে বেইজিং। খবর রয়টার্সের। জাতিসংঘ জানায়, বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) ইউক্রেনে ইউরোপের সবচেয়ে বড় জাপোরিঝিয়া বিদ্যুৎ কেন্দ্রে আবারো গোলা হামলার ঘটনা ঘটে। বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রশাসনিক ভবন এবং ফায়ার স্টেশন লক্ষ্য করে অন্তত ১০ বার এ হামলা চালানো হয়। তবে এতে কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে সে বিষয়ে কিছুই জানানো হয়নি। গত ফেব্রুয়ারি মাসে ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরুর পর মার্চ মাসে বিদ্যুৎকেন্দ্রটির নিয়ন্ত্রণ নেয় রাশিয়া। এরপর থেকে এর দেখভাল করে আসছে মস্কো। বৃহস্পতিবার ওই হামলার জন্য রাশিয়াকে দায়ী করেছে ইউক্রেন। দেশটির দাবি, বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কর্মকর্তাদের বন্দুকের নলের সামনে জিম্মি করে রেখেছে রুশ বাহিনী। পরমাণু কেন্দ্রে হামলার জন্য মস্কোর বিরুদ্ধে পশ্চিমা বিশ্ব ও জি-সেভেনভুক্ত দেশগুলোকে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছে কিয়েভ। আরও পড়ুন: পুরো দোনবাস দখলে জোর অভিযান রাশিয়ার ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দিমিত্র কুলেবা বলেন, রাশিয়া একের পর এক ইউক্রেনে আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে। মানুষ হত্যা করছে। তাদের এ যুদ্ধাপরাধ কোনোভাবেই ক্ষমা করা যায়। বন্ধু রাষ্ট্রগুলোর প্রতি আমাদের আহ্বান তাদের সম্পদ এখনই জব্দ করুন। তাদের সব ধরনের ভিসা বাতিলের দাবি জানাচ্ছি আমরা। পুতিন প্রশাসনের এ হামলার কোনো অজুহাত মেনে নেয়ার মতো নয়। তারা রাষ্ট্রীয়ভাবে সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। তবে পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে মস্কো। পরমাণু ইস্যুতে রাশিয়াকে চাপে ফেলতেই মিথ্যাচার করা হচ্ছে বলেও দাবি তাদের। পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই তাদের নিরাপত্তা বাহিনী সেখানে মোতায়েন রয়েছে বলেও দাবি রাশিয়ার। এদিকে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের উসকানিকে দায়ী করেছে বেইজিং। মস্কোয় নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত বলেন, রাশিয়াকে শেষ করে দিতে চাইছে ওয়াশিংটন। আর সে কারণেই যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়েছে তারা।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply