Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » গ্যাস নিয়ে ইইউ’র নতুন সিদ্ধান্ত




রাশিয়া-ইউক্রেন চলমান যুদ্ধের জেরে বিশ্বব্যাপী গ্যাস সংকট মোকাবিলায় এর ব্যবহার ১৫ শতাংশ কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত কার্যকর করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। গ্যাস নিয়ে ইইউ’র নতুন সিদ্ধান্ত ভবিষ্যৎ সংকট মোকাবিলায় পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হলেও, এতে বিপাকে পড়তে যাচ্ছে জার্মানিসহ গোটা ইউরোপ। আর তাই, সংকট নিরসনে সমালোচনার মধ্যেও কয়লা ও পরমাণু শক্তির দিকে ঝুঁকছে ওলাফ শলজ সরকার। রাশিয়া-ইউক্রেন ইস্যুতে জ্বালানি সংকটে অস্থির সময় পার করছে জার্মানিসহ গোটা ইউরোপ। ইউরোপের জ্বালানি শক্তির বড় উৎস রাশিয়া থেকে আসা দুটি গ্যাসের পাইপলাইনের একটি বন্ধ। অন্যটিতে মাত্র ২০ শতাংশ গ্যাসের সরবরাহ দিচ্ছে তারা। তারপরও আসছে কয়েকমাসের মধ্যে সরবরাহ আরও ১৫ শতাংশ কমিয়ে আনাসহ দেশটি থেকে তেল ও কয়লা আমদানি বন্ধের ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও জার্মান সরকারের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এতে ঠান্ডা মওসুমে জ্বালানি সংকট আরও গভীর হওয়ার আশংকায় জার্মানিসহ ইইউ’র দেশগুলো। এ জন্য নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎসের উপর নির্ভরতার সঙ্গে অভ্যন্তরীণ কয়লা উত্তোলন ও পরমাণু শক্তি উৎপাদন কেন্দ্রগুলো ২০২৪ সাল পর্যন্ত চালু রাখার বিষয়ে মতামত জানান জার্মান অর্থমন্ত্রী ক্রিস্টিয়ান লিন্ডনার। এরইমধ্যে চলতি বছরের শেষে এমসল্যান্ড, নেকারভেস্টহাইম ২ এবং আইজার ২ এর মত পরমাণু জ্বালানি শক্তি উৎপাদন কেন্দ্রগুলো বন্ধ করে দেয়ার পরিবর্তে চালু রাখার বিষয়ে সম্মত হয়েছে জার্মান সরকার। আরও পড়ুন: রাশিয়া বিশ্বকে দুর্ভিক্ষের ঝুঁকিতে ফেলেছে: ইউরোপীয় ইউনিয়ন গণমাধ্যমে দেয়া বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী লিন্ডনার বলেন, জার্মানির পরমাণু শক্তি উৎপাদন কেন্দ্রগুলো পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর নয় তাই সংকট নিরসন পর্যন্ত চালু রাখলে জার্মানিই লাভবান হবে। লিন্ডনার আরও বলেন, জ্বালানি শক্তির সংকটে আমাদের পরমাণু শক্তি উৎপাদন কেন্দ্রগুলো চালু রাখলে আসছে শীত মওসুমের জন্য আমাদের জ্বালানি শক্তি রিজার্ভ করে রাখা যাবে। শুধু আমাদের জার্মানি নয়, প্রতিবেশী ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্যও তাদের পারমাণবিক শক্তি উৎপাদন কেন্দ্রগুলো চালু রাখার ঘোষণা ইতোমধ্যেই দিয়ে রেখেছে। আরও পড়ুন: তেলচালিত গাড়ি নিষিদ্ধ করার পথে ইউরোপীয় ইউনিয়ন এর আগে পরমাণু শক্তি ও প্রাকৃতিক গ্যাসকে পরিবেশ বান্ধব ও টেকসই বলে ঘোষণা দেয় ইউরোপীয় ইউনিয়ন। জার্মানির ছয়টি পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে দেশের বিদ্যুতের ঘাটতি পূরণ হয় ৬ শতাংশ। ৪১ শতাংশ পূরণ হয় নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাত থেকে। আর রাশিয়ার থেকে আমদানিকৃত গ্যাস থেকে আসে ১৩ শতাংশ এবং কয়লাভিত্তিক প্রকল্প থেকে আসে কমপক্ষে ২৮ শতাংশ।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply