Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » যুক্তরাজ্যের বন্দরে কর্মীদের ধর্মঘট




যুক্তরাজ্যে সবচেয়ে বড় কনটেইনার বন্দর ফেলিক্সস্টো ধর্মঘট শুরু করেছে বন্দরকর্মীরা। ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতির মধ্যে বেতন বৃদ্ধির দাবিতে রোববার (২১ আস্ট) থেকে আট দিনের ধর্মঘটে নেমেছে ইউনাইট শ্রমিক ইউনিয়নের প্রায় ১,৯০০ সদস্য। বিবিসি জানায়, ফেলিক্সটো ডক ও রেলওয়ে কোম্পানি পরিচালিত বন্দর কর্তৃপক্ষ কর্মীদের বেতন ৭ শতাংশ বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে। কিন্তু সেটি পর্যাপ্ত নয় বলে জানিয়ে দিয়েছে শ্রমিক ইউনিয়ন। তারা বলছে, মুদ্রাস্ফীতির তুলনায় বেতন বৃদ্ধির পরিমাণ কম। ইউনাইট শ্রমিক ইউনিয়নের আঞ্চলিক কার্যালয় থেকে এক কর্মকর্তা বলেছেন, রোববার সকালে খুব অল্প সংখ্যাক শ্রমিকই কাজে আসে। ধর্মঘট শুরু হয় সকাল ৬ টা থেকে। এতে ব্যাপক জনসমর্থন রয়েছে। তবে এ ধর্মঘটকে ‘হতাশাজনক’ আখ্যা দিয়েছেন বন্দর কর্তৃপক্ষের মুখপাত্র পল ডেভি। তিনি বলেন, ফিলিক্সস্টো বন্দরের কর্মীদের গড় বেতন ৪৩ হাজার পাউন্ড। তাদের বেতন আরও ৭ শতাংশ বাড়ানোসহ এককালীন ৫০০ পাউন্ড বরাদ্দের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। আরও পড়ুন: ইউক্রেনের সিনিয়র গোয়েন্দা কর্মকর্তার গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার প্রস্তাব অনুযায়ী, বন্দরের কর্মীদের ক্যাটাগরির ভত্তিতে ৮.১ থেকে ৯.৬ শতাংশ পর্যন্ত বেতন বাড়ানো হচ্ছে। আর এমন এক সময়ে এটি করা হচেছ যখন দেশে গড় বেতন বৃদ্ধি মাত্র পাঁচ শতাংশ। পল ডেভি বলেন, ‘আমাদের অর্থনীতি সঙ্কুচিত হচ্ছে। আমরা মন্দার দিকে যাচ্ছি। সে অনুযায়ী তাদেরকে দেওয়া এ প্রস্তাব যথেষ্ট ভাল বলেই আমি মনে করি।’ যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে ব্যস্ততম ফিলিক্সস্টো বন্দরে ২ হাজার ৫৫০ শ্রমিক কাজ করে। দেশটির মোট কন্টেইনার বাণিজ্যের ৪৮ শতাংশই এ বন্দর ‍দিয়ে হয়। ধর্মঘটে শামিল হয়েছে ক্রেন চালক থেকে শুরু করে মেশিন অপারেটর এবং জাহাজ থেকে মাল ওঠানো-নামানোর কাজে নিয়োজিত কর্মীরা। প্রধান শিপিং গ্রুপ মার্স্ক সতর্ক করে দিয়ে বলেছে, এই ধর্মঘটের ফলে পন্য সরবরাহ ব্যবস্থা ব্যাহত হওয়া এবং জাহাজ চলাচলে বিলম্বের আশঙ্কা করছে তারা। এতে ব্যবসা-বাণিজ্যেও বিরূপ প্রভাব পড়া নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। আরও পড়ুন: স্বাধীনতা দিবসে বড় হামলা চালাবে রাশিয়া, শঙ্কা জেলেনস্কির তবে ট্রেড অ্যাসোসিয়েশনের মুখপাত্র বলেছেন, ধর্মঘট ৮ দিনের বেশি চললে বন্দরটি যারা ব্যবহার করছে, তারা বিকল্প পন্থায় পণ্য সরবরাহের পথ খুঁজবে। অন্যান্যরা ইতোমধ্যেই বিকল্প রুটের পরিকল্পনা করছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আতঙ্কিত হওয়ার মতো কিছু ঘটবে না বলেই আমরা মনে করছি।’






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply