Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » জাওয়াহিরির খোঁজ যুক্তরাষ্ট্রকে দিল কে?




মার্কিন ড্রোন হামলায় আল-কায়েদার শীর্ষনেতা আয়মান আল-জাওয়াহিরির মৃত্যুর খবর জানানোর পর একটি প্রশ্ন ওঠেছে। সেটি হলো, জাওয়াহিরির খোঁজ কে দিল যুক্তরাষ্ট্রকে? আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলের অভিজাত মহল্লায় লাদেনের এ উত্তরসূরিকে তারা কীভাবে খুঁজে পেল? ধারণা করা হচ্ছে, আল-কায়েদার এ নেতার বিরুদ্ধে অভিযানে পাকিস্তান তালেবান বা হাক্কানিবিরোধী আফগান তালেবানের একাংশের হাত থাকতে পারে। বর্তমানে আফগানিস্তানে তালেবান নেতা তথা উপ-প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী মোল্লা বারদারের অনুসারীদের সঙ্গে সিরাজুদ্দিন হাক্কানি গোষ্ঠীর সংঘাত ক্রমে বাড়ছে। আর তালেবান প্রধানমন্ত্রী হিবাতুল্লা আখুন্দজাদার সরকারে জাওয়াহিরির মূল ‘গুটি’ ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সিরাজুদ্দিন। সন্দেহভাজনের তালিকায় রয়েছেন, আফগান প্রতিরক্ষামন্ত্রী মোল্লা ইয়াকুব ও আমির খান মুত্তাকিও। তারা দুজনেই পাকিস্তান-ঘনিষ্ঠ হাক্কানির বিরোধী হিসেবে পরিচিত। প্রয়াত তালেবান প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা ওমরের ছেলে ইয়াকুব মূলত হাক্কানি গোষ্ঠীর বিরোধিতার কারণেই সংগঠনের প্রধান হতে পারেননি। আরও পড়ুন: জাওয়াহিরি হত্যা, কেন ‘ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা’ বলছে বিভিন্ন দেশ অন্যদিকে কাতারে শান্তি আলোচনায় তালেবান প্রতিনিধিদলের সদস্য মুত্তাকির সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তরাষ্টের গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ’র ‘যোগাযোগের’ খবর রয়েছে। এদিকে জাওয়াহিরিকে হত্যার পর বিশ্বজুড়ে সতর্কতা ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আশঙ্কা করা হচ্ছে, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে থাকা মার্কিন নাগরিকদের ওপর হামলা করতে পারে আল কায়েদা। সেই সূত্রেই সতর্কবার্তা জারি করল জো বাইডেনের দেশ। যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা সদস্যরা কাবুলের স্থানীয় সময় রোববার (৩১ জুলাই) ভোর ৬টা ১৮ মিনিটে একটি ড্রোন থেকে দুটি ‘হেলফায়ার’ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ে জাওয়াহিরিকে হত্যা করে। গেল বছর ৩১ আগস্ট আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহারের পর আল-কায়েদা নেতাকে হত্যা করতে এ প্রথম আকাশ পথে অভিযান চালাল যুক্তরাষ্ট্র। আল-জাওয়াহিরি মিসরের রাজধানী কায়রোতে জন্মগ্রহণ করেন। সেখানেই তিনি বড় হয়েছেন। আল-কায়েদায় যোগ দেয়ার আগে তিনি শল্যচিকিৎসক হিসেবে কাজ করতেন। ৯/১১ হামলার পর থেকে প্রায় দীর্ঘ ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে মার্কিন বাহিনীর হাত থেকে বাঁচতে পালিয়ে বেড়িয়েছিলেন তিনি।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply