Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » পররাষ্ট্রনীতির নতুন ‘ডকট্রিন’ অনুমোদন পুতিনের




পররাষ্ট্রনীতির নতুন ‘ডকট্রিন’ অনুমোদন পুতিনের

পররাষ্ট্রনীতির নতুন ‘ডকট্রিন’ তথা মতবাদ অনুমোদন করেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ‘হিউম্যানিটেরিয়ান পলিসি’ শীর্ষক মতবাদটি সোমবার (৫ সেপ্টেম্বর) প্রকাশ করা হয়। ৩১ পৃষ্ঠার এই ডকট্রিনটি ‘রুশ বিশ্ব’ (রাশিয়ান ওয়ার্ল্ড) ধারণাকে ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। ‘হিউম্যানিটেরিয়ান পলিসি’ শীর্ষক মতবাদে বলা হয়েছে, ‘রাশিয়াকে অবশ্যই রুশ বিশ্বের ঐতিহ্য ও আদর্শের সুরক্ষার পাশাপাশি একে সামনে এগিয়ে নিতে হবে।’ এতে আরও বলা হয়েছে, রাশিয়া তার বিদেশে বসবাসরত দেশপ্রেমিক নাগরিকদের অধিকার আদায়, তাদের স্বার্থের সুরক্ষা ও রুশ সাংস্কৃতিক পরিচয় সংরক্ষণে সব ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে।’ ইউক্রেনে সামরিক অভিযানের ছয় মাসের মাথায় পররাষ্ট্রনীতির এ নতুন মতবাদকে ‘রাষ্ট্রীয় নীতি’ হিসেবে গ্রহণ করা হলো। পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলোতে এ নীতির ব্যাপক সমালোচনা করা হয়েছে। রয়টার্স বলেছে, ‘রুশ বিশ্ব’ এমন একটি ধারণা যা এর আগে রাশিয়ার রক্ষণশীল মতাদর্শী রাজনীতিকরা বিদেশে রুশ ভাষাভাষীদের সমর্থনে সামরিক হস্তক্ষেপকে বৈধতা দিতে ব্যবহার করেছে। এবং এখন ইউক্রেনের কিছু এলাকার জবরদখল বৈধ করতে একই নীতি ব্যবহার করা হচ্ছে। আরও পড়ুন: গ্যাস পেতে তুলতে হবে নিষেধাজ্ঞা: রাশিয়া পুতিন বহু বছর ধরেই এমন কয়েক কোটি জাতিগত রুশের কথা বলছেন যারা বর্তমান রাশিয়ার বাইরে বাস করছে। ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের ভাঙনের মধ্যদিয়ে বেশ কয়েকটি স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্ম হয়। এসব দেশে বর্তমানে প্রায় আড়াই কোটি জাতিগত রুশ বাস করে। এসব জাতিগত রুশ ‘ভাগ্যের নির্মম পরিহাস’র শিকার হিসেবে দেখেন পুতিন। শুধু তাই নয়, বাল্টিক অঞ্চল থেকে শুরু করে মধ্য এশিয়া পর্যন্ত বিশাল একটা অঞ্চলকে সাবেক সোভিয়েত অঞ্চল হিসেবে অভিহিত করে আসছে রাশিয়া। ওই সব দেশ ছাড়াও মস্কোর এ অবস্থানের প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে পশ্চিমারা। আরও পড়ুন: যৌথ সামরিক মহড়ায় সশরীরে পুতিন তবে এ ব্যাপারে নিজ অবস্থানে অটল রাশিয়া। পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক নতুন মতবাদটি তারই সবশেষ দৃষ্টান্ত। নতুন এ মতবাদে সাবেক সোভিয়েত অঞ্চল থেকে শুরু করে বর্তমান স্লাভিক দেশগুলো এমনকি চীন-ভারত ছাড়িয়ে মধ্যপ্রাচ্য, ল্যাটিন আমেরিকা ও আফ্রিকার সঙ্গে সহযোগিতার সম্পর্ক আরও জোরদার করার ওপর গুরুত্ব দেয়া হয়েছে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply