Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন বরিসের কৌশলে কি হারতে পারেন সুনাক?




লিজ ট্রাসের পদত্যাগের পর যুক্তরাজ্যের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌঁড়ে এগিয়ে রয়েছেন ঋষি সুনাক। তবে এর মধ্যেই জানা গেল ভিন্ন এক খবর। লিজ স্ট্রাসের স্থলাভিষিক্ত হতে বা ফের যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য বরিস জনসন সুনাককে সরে দাঁড়ানোর অনুরোধ জানিয়েছেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফের এক প্রতিবেদনে। মাত্র ছয় সপ্তাহ আগে কনজারভেটিভ পার্টির নেতৃত্বের দৌঁড়ে ঋষি সুনাককে পরাজিত করার পর ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বরিস জনসনের স্থলাভিষিক্ত হয়েছিলেন লিজ ট্রাস। ফলে ট্রাসের পদত্যাগের পর যুক্তরাজ্যের সাবেক অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাকই এখন দেশটির পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার ক্ষেত্রে ‘যৌক্তিক পছন্দ’ বলে মনে করছেন অনেক রাজনৈতিক বিশ্লেষক। তবে কনজারভেটিভ এমপিদের কাছে টানতে বরিস জনসন এবার ভিন্ন কৌশল নিয়েছেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে। বরিসের দাবি, কেবলমাত্র তিনিই পারেন ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচনে দলকে পরাজয়ের মুখ থেকে বাঁচাতে। যদিও সংসদে একক সংখ্যাগরিষ্ঠ ক্ষমতাসীন দলের জনপ্রিয়তা হারানোর কারণ দেখিয়ে আগাম নির্বাচনের দাবি তুলতে শুরু করেছে বিরোধী দলগুলো। টেলিগ্রাফ বলছে, এমন প্রেক্ষাপটে ঋষি সুনাককে সরে দাঁড়ানোর জন্য ‘চাপ’ দিচ্ছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। তবে এ নিয়ে সুনাক কোনো মন্তব্য করেছেন কিনা, তা জানা যায়নি। আগামী সপ্তাহে কনজারভেটিভ পার্টির দলীয় নেতৃত্বের নির্বাচন। আর এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসতে পারে শুক্রবারের (২৮ অক্টোবর) মধ্যেই। আরও পড়ুন: ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থী যারা নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি, কর কমানোর ক্ষেত্রে ব্যর্থতাসহ নানা কারণে পদত্যাগে বাধ্য হয়ে ব্রিটিশ ইতিহাসে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে ক্ষণস্থায়ী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নাম লিখিয়েছেন লিজ ট্রাস। দায়িত্ব নেয়ার ৪৫তম দিনে পদত্যাগ করা ট্রাস আরও এক সপ্তাহ তত্ত্বাবধায়ক প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কাজ করতে পারেন বলে মনে করা হচ্ছে। সুস্পষ্ট প্রতিদ্বন্দ্বী ঋষি সুনাক এবং বরিস জনসন ছাড়াও, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রিত্বের প্রতিযোগিতায় রয়েছেন হাউস অব কমন্সের নেতা পেনি মর্ডান্ট। একের পর এক কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগে তিন বছর যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন বরিস জনসন। কিন্তু তিনি কনজারভেটিভ এমপিদের একটি অংশ এবং দলের কাছে এখনও বেশ জনপ্রিয়। খ্যাতনামা একটি সংস্থার সাম্প্রতিক এক জরিপে দেখা গেছে, লিজ ট্রাসের চেয়ে বেশি জনপ্রিয় ৫৮ বছর বয়সী বরিস। যদিও উত্তরদাতাদের বেশিরভাগই বরিস জনসনের সম্পর্কে নেতিবাচক মতামত দিয়েছেন। ফলে সবার নজর এখন ঋষি সুনাকের দিকেই।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply