Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » প্রস্তুত ৭ হাজার আশ্রয়কেন্দ্র, নেওয়া হবে ২৫ লাখ মানুষ




সচিবালয়ে আজ সোমবার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভা শেষে ব্রিফিংয়ে বক্তব্য দেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান।

ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং বাংলাদেশে ধেয়ে আসার প্রেক্ষাপটে দুর্গত মানুষকে আশ্রয় দিতে ৭ হাজার ৩০ আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে। এসব আশ্রয়কেন্দ্র ২৫ লাখ মানুষ সরিয়ে নেওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। আজ সোমবার সচিবালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একসভা শেষে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে এ তথ্য জানান দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান। এনামুর রহমান বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এরই মধ্যে সিভিয়ার সাইক্লোনে রূপ নিয়েছে। কেন্দ্র থেকে উপকূলের দূরত্ব ৪০০ কিলোমিটারের মতো এবং পেরিফেরি ঘূর্ণিঝড়ের সীমানা উপকূল থেকে ১৫০ কিলোমিটারের মতো দূরত্বে আছে। আবহাওয়াবিদের মতে সিত্রাংয়ের অগ্রভাগ আজ (সোমবার) সন্ধ্যায় আঘাত হানবে। আর মূল আঘাত হানবে মঙ্গলবার (২৫ অক্টোবর) সকাল ৬টা থেকে ৭টার মধ্যে।’ মন্ত্রী বলেন, ৭ হাজার ৩০টির মতো সাইক্লোন শেল্টার প্রস্তুত করা হয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্রে মানুষ নেওয়ার কাজ সকাল থেকে শুরু হয়েছে। এ মুহূর্তে এটা আরও জোরদার করা হচ্ছে। আশা করি, ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার শতভাগ মানুষকে সরিয়ে আনতে পারবো। এরই মধ্যে আর্মড ফোর্সেস ডিভিশনের প্রতিনিধিদের বলা হয়েছে— তারা যেনো সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী এবং কোস্টগার্ডকে সম্পৃক্ত করে। দুর্গম এলাকা থেকে লোকজন সরিয়ে আনার ক্ষেত্রে তারা যেন সহযোগিতা করে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, ফায়ার সার্ভিস ও রেড ক্রিসেন্টের ভলান্টিয়াররা ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি) ভলান্টিয়ারদের সঙ্গে কাজ করছে। কৃষি মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়সহ আরও গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় যারা আছে, তারা তাদের মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের দিক-নির্দেশনা দিয়েছে। আমরা এটুকু বলতে পারি সিত্রাং সোমবার সন্ধ্যা থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত আঘাত হানবে। উপকূলীয় ১৩টি জেলায় বেশ মারাত্মকভাবে আঘাত হানবে। আর দুটি জেলায় হালকাভাবে আঘাত হানবে। এ ১৩ জেলার মধ্যে রয়েছে— বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, বরিশাল, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, নোয়াখালী ও ফেনী। এছাড়া চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের দ্বীপ অঞ্চল মহেশখালী, হাতিয়া, সন্দ্বীপ এগুলোও ঝুঁকিপূর্ণ। এখান থেকে লোকজন সরিয়ে নিতে আমরা নির্দেশনা দিয়েছি। এরই মধ্যে আমাদের মানবিক সহায়তা যা আছে পৌঁছে দিয়েছি। শেল্টারের লোকজনকে আমরা দুপুরে, রাতের ও আগামীকাল সকালে তিনবেলা খাবার দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছি






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply