Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » মল্লিকার্জুনের সামনে লোকসভা নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ




কংগ্রেসের নতুন সভাপতিকে সাংগঠনিক নেতৃত্বের হাল ধরার পাশাপাশি আগামী লোকসভা নির্বাচন সামনে রেখে নিতে হবে আরও বেশ কয়েকটি চ্যালেঞ্জ। এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকরা। তবে, গান্ধী পরিবারকে ছাপিয়ে নতুন দলীয়প্রধান হিসেবে মল্লিকার্জুনের গ্রহণযোগ্যতা তৈরিও সহজ হবে না বলে মনে করছেন তারা। ভারতে সবশেষ লোকসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০১৯ সালে। ৫৪৩ আসনের লোকসভায় জাতীয় কংগ্রেস এককভাবে পায় ৫২ আসন। এর আগের ২০১৪ সালে জাতীয় নির্বাচনেও তাদের একক আসন ছিল ৪৪ টি। দুই নির্বাচনেই জাতীয় কংগ্রেসের সাংগঠনিক নেতৃত্বে ছিলেন গান্ধী পরিবারের দুই সদস্য যথাক্রমে রাহুল গান্ধী ও সোনিয়া গান্ধী। এদিকে রাজস্থান, মহারাষ্ট্র ও উত্তরাখণ্ডের মতো রাজ্যে কংগ্রেসের শক্তিশালী অবস্থান ক্রমে দুর্বল হতে হতে প্রায় নিশ্চিহ্ন হওয়ার পথে। এমন অস্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতির মধ্যেই সামনে কড়া নাড়ছে ২৪-এর জাতীয় লোকসভা নির্বাচন। রয়েছে বেশ কয়েকটি রাজ্যে বিধানসভা ভোটও, যার মধ্যে অন্যতম ত্রিপুরা। চলমান বাস্তবতায় গান্ধী পরিবারের নিয়ন্ত্রণ মুক্ত করার দাবি প্রবল হতে শুরু করে জাতীয় কংগ্রেসের। দলটির অভ্যন্তরে ‘প্রেশার গ্রুপ’ বলে পরিচিত জি-২৩-এর দাবির মুখে শেষ পর্যন্ত ২২ বছর পর গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচনে যেতে বাধ্য হন সোনিয়া ও রাহুল গান্ধী। আরও পড়ুন: গান্ধী পরিবারের বাইরে কংগ্রেসের নতুন সভাপতি নির্বাচিত নবনির্বাচিত সভাপতিকে সামনে রেখে দলটি চাইছে দেশে ছড়িয়ে থাকা কোটি কোটি সমর্থক যেন নতুন উদ্যমে মাঠে নামে। এমনকি বিজেপির রাজনৈতিক লড়াইয়ের উপযুক্ত জবাব দেয়ার পাশপাশি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনগুলোতে যাতে সক্রিয় ভূমিকা রাখতে পারে। গত দেড় দশকে দেশজুড়ে বিজেপির যে উত্থান, তাতে আদৌ কংগ্রেস চোখে-চোখ রেখে তাদের সঙ্গে রাজনৈতিক লড়াইয়ে টিকতে পারবে কি না, সেটা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে ভারতবাসীদের মাঝেও। তবে অনেকে মনে করেন, বিজেপির সঙ্গে লড়াইয়ের চেয়ে কংগ্রেস, গান্ধী পরিবারমুক্ত হলে দলটির অস্তিত্ব টিকে থাকবে লম্বা সময় ধরে। আরও পড়ুন: কে এই মল্লিকার্জুন খাড়গে ১৮৮৫ সালের ২৮ ডিসেম্বর ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ায় প্রতিষ্ঠা হয় জাতীয় কংগ্রেসের। নবনির্বাচিত মল্লিকার্জুন খড়গে দলটির ৮১তম সভাপতি। এর আগে সোনিয়া গান্ধী ৭ বার এবং রাহুল গান্ধী ১ বার সভাপতি ছিলেন।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply